থাকার অভিযোগে পুলিশ সাইফুল ইসলাম নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে। তিনি পলাশ উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি সুলতান মুহুরির ছেলে ও উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীনের ভাই। নাদিরের বাবা কামরুল জানান, তার একটি ধানের চাতাল রয়েছে। কয়েকদিন ধরে ছাত্রলীগ নেতা শাহীন এসে তার কাছে চাঁদা দাবি করছিলেন। তিনি চাঁদা দিতে পারবেন না বলে জানিয়ে দেন। আজ সন্ধ্যায় শাহীন এসে আবার চাঁদা দাবি করেন। তিনি দিতে পারবেন না বলে জানিয়ে দেন। এ নিয়ে তর্ক-বিতর্কের একপর্যায়ে ছেলের বয়সী শাহীন তার কলার ধরে মারধর করেন। খবর পেয়ে তার ছেলে নাদির এসে শাহীনকে একটি চড় দেয়। এরপর শাহীনের দুই ভাই সাইফুল ও তুহিন এসে নাদিরের ডান উড়ুতে কোপ দেয় এবং তাকেও জখম করে। এতে নাদিরের প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়। ঢাকার হাসপাতালে নেয়ার পথে নাদিরের মৃত্যু হয়। তিনি স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এদিকে এই ঘটনার প্রতিবাদে চরনগরদী গ্রামের লোকজন সুলতান মুহুরির বাড়িঘর ভাঙচুর করতে যান। খবর পেয়ে পুলিশ সদস্যরা গিয়ে তার বাড়ি ঘেরাও করে রেখেছেন। পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা দায়ের প্রস্তুতি চলছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে সাইফুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য অভিযুক্তদের ধরার চেষ্টা চালাচ্ছি।’ মন্তব্য
Tuesday, May 26, 2015
‘ছাত্রলীগের হাতে’ জাতীয় দলের ফুটবলার খুন:আরটিএনএন
থাকার অভিযোগে পুলিশ সাইফুল ইসলাম নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে। তিনি পলাশ উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি সুলতান মুহুরির ছেলে ও উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীনের ভাই। নাদিরের বাবা কামরুল জানান, তার একটি ধানের চাতাল রয়েছে। কয়েকদিন ধরে ছাত্রলীগ নেতা শাহীন এসে তার কাছে চাঁদা দাবি করছিলেন। তিনি চাঁদা দিতে পারবেন না বলে জানিয়ে দেন। আজ সন্ধ্যায় শাহীন এসে আবার চাঁদা দাবি করেন। তিনি দিতে পারবেন না বলে জানিয়ে দেন। এ নিয়ে তর্ক-বিতর্কের একপর্যায়ে ছেলের বয়সী শাহীন তার কলার ধরে মারধর করেন। খবর পেয়ে তার ছেলে নাদির এসে শাহীনকে একটি চড় দেয়। এরপর শাহীনের দুই ভাই সাইফুল ও তুহিন এসে নাদিরের ডান উড়ুতে কোপ দেয় এবং তাকেও জখম করে। এতে নাদিরের প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়। ঢাকার হাসপাতালে নেয়ার পথে নাদিরের মৃত্যু হয়। তিনি স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এদিকে এই ঘটনার প্রতিবাদে চরনগরদী গ্রামের লোকজন সুলতান মুহুরির বাড়িঘর ভাঙচুর করতে যান। খবর পেয়ে পুলিশ সদস্যরা গিয়ে তার বাড়ি ঘেরাও করে রেখেছেন। পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা দায়ের প্রস্তুতি চলছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে সাইফুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য অভিযুক্তদের ধরার চেষ্টা চালাচ্ছি।’ মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment