১০০তম সংবিধান সংশোধনী বিল। কিন্তু বিলটি উত্থাপনের সময় ১১৯তম উল্লেখ করা হয়। কারণ, প্রস্তাবিত আইনকে এখানে তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল। এরপরই রাজ্যসভায় ইতোমধ্যে পাস হওয়া বিলটি ফেরত পাঠনো হয়েছে প্রয়োজনীয় সংশোধনের জন্য। ফলে বিলটি প্রয়োজনীয় সংশোধনের জন্য রাজ্যসভায় ফের উত্থাপন করতে হবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ সোমবার রাজ্যসভায় বিলটির সংশোধনী উত্থাপন করবেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। এদিকে, পার্লামেন্টে পাস হওয়া স্থলসীমান্ত চুক্তি সংক্রান্ত বিলটি বাস্তবায়নের জন্য বেশ কিছুটা সময় লাগবে বলে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে। বিলটির সঙ্গে যেহেতু প্রথম সিডিউলের সংশোধন যুক্ত এবং সংবিধানের ৩৬৮ ধারা অনুযায়ী এই সংশোধন হয়েছে, তাই এটি সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলোসহ অন্তত ৫০ শতাংশ রাজ্যের অনুমোদন লাগবে কিনা তার আইনগত পরামর্শ নেয়া হচ্ছে। সেই পরামর্শ মতই পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে। এরপর বিলটি পাঠানো হবে প্রেসিডেন্টের অনুমোদনের জন্য। সেই অনুমোদন পাওয়ার পর সরকারি গেজেট প্রকাশের মধ্য দিয়ে পুরো বাস্তবায়ন প্রক্তিয়া শেষ হবে। প্রসঙ্গত, দীর্ঘ চার দশক ঝুলে থাকার পর সীমান্ত বিল ভারতের পার্লামেন্টের উচ্চ কক্ষ রাজ্যসভা গত বুধবার এবং নিম্ন কক্ষ লোকসভায় গত বৃহস্পতিবার পাস হয়। ক্ষমতাসীন বিজেপির আনা এই বিলে সমর্থন জানায় বিরোধী দল কংগ্রেসও। মন্তব্য
Sunday, May 10, 2015
সীমান্ত বিলের খসড়ায় ভুল, ফের উঠছে রাজ্যসভায়:আরটিএনএন
১০০তম সংবিধান সংশোধনী বিল। কিন্তু বিলটি উত্থাপনের সময় ১১৯তম উল্লেখ করা হয়। কারণ, প্রস্তাবিত আইনকে এখানে তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল। এরপরই রাজ্যসভায় ইতোমধ্যে পাস হওয়া বিলটি ফেরত পাঠনো হয়েছে প্রয়োজনীয় সংশোধনের জন্য। ফলে বিলটি প্রয়োজনীয় সংশোধনের জন্য রাজ্যসভায় ফের উত্থাপন করতে হবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ সোমবার রাজ্যসভায় বিলটির সংশোধনী উত্থাপন করবেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। এদিকে, পার্লামেন্টে পাস হওয়া স্থলসীমান্ত চুক্তি সংক্রান্ত বিলটি বাস্তবায়নের জন্য বেশ কিছুটা সময় লাগবে বলে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে। বিলটির সঙ্গে যেহেতু প্রথম সিডিউলের সংশোধন যুক্ত এবং সংবিধানের ৩৬৮ ধারা অনুযায়ী এই সংশোধন হয়েছে, তাই এটি সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলোসহ অন্তত ৫০ শতাংশ রাজ্যের অনুমোদন লাগবে কিনা তার আইনগত পরামর্শ নেয়া হচ্ছে। সেই পরামর্শ মতই পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে। এরপর বিলটি পাঠানো হবে প্রেসিডেন্টের অনুমোদনের জন্য। সেই অনুমোদন পাওয়ার পর সরকারি গেজেট প্রকাশের মধ্য দিয়ে পুরো বাস্তবায়ন প্রক্তিয়া শেষ হবে। প্রসঙ্গত, দীর্ঘ চার দশক ঝুলে থাকার পর সীমান্ত বিল ভারতের পার্লামেন্টের উচ্চ কক্ষ রাজ্যসভা গত বুধবার এবং নিম্ন কক্ষ লোকসভায় গত বৃহস্পতিবার পাস হয়। ক্ষমতাসীন বিজেপির আনা এই বিলে সমর্থন জানায় বিরোধী দল কংগ্রেসও। মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment