দায়ের করা তিনটি পৃথক আইনের মামলায় খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয়া হলো। এর আগে গত ৬ মে একই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনের মামলায় পৃথক দুটি চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের এসআই বশির আহমেদ। খালেদা জিয়াকে চার্জশিটে প্রধান আসামি করা হয়েছে। ৮১ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে। চার্জশিটে উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এমকে আনোয়ার, যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, বরকত উল্লাহ বুলু, আমান উল্লাহ আমান, খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, শওকত মাহমুদ, বিশেষ সহকারী শামসুল ইসলাম শিমুল বিশ্বাস, প্রেসসচিব মারুফ কামাল খান, মীর আবু জাফর শামসুদ্দিন দিদার, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মীর শরাফত আলী সপু, বিএনপির ঢাকা মহানগরের সদস্য সচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আজিজুল বারী হেলাল, সাবেক এমপি সালাহউদ্দিন আহমেদ, তার ছেলে তানভীর ওরফে রবিন, নবীউল্লাহ নবী, কাইয়ূম কমিশনার, লতিফ কমিশনার এবং পেশাজীবী দলের নেতা সেলিম ভূঁইয়া। অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় এজাহারভুক্ত অপর ৪২ আসামিকে মামলার দায় থেকে অব্যাহতির আবেদন জানানো হয়েছে। আসামিদের মধ্যে বর্তমানে ৭ জন গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন। খালেদা জিয়াসহ বাকি ৩১ জনকে পলাতক দেখিয়ে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা চাওয়া হয়েছে। গত ২৩ জানুয়ারি রাতে যাত্রাবাড়ীর কাঠেরপুল এলাকায় গ্লোরি পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসে পেট্রোল বোমা ছোড়া হলে বাসের ২৯ যাত্রী দগ্ধ হন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নূর আলম (৬০) নামের এক যাত্রী মারা যান। এ ঘটনায় ২৪ জানুয়ারি বিকেলে খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা দায়ের করেন থানার উপ-পরিদর্শক কে এম নুরুজ্জামান। পরিকল্পনাকারী হিসেবে বিএনপির ১৮ নেতার নাম উল্লেখ করা হয়। পরিকল্পনা বাস্তবায়নকারী হিসেবে যাত্রাবাড়ী বিএনপির ৫০ নেতাকর্মীসহ মোট ৮০ জনকে মামলার আসামি করা হয়। মন্তব্য
Wednesday, May 20, 2015
বিশেষ ক্ষমতা আইনে খালেদার বিরুদ্ধে চার্জশিট:আরটিএনএন
দায়ের করা তিনটি পৃথক আইনের মামলায় খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয়া হলো। এর আগে গত ৬ মে একই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনের মামলায় পৃথক দুটি চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের এসআই বশির আহমেদ। খালেদা জিয়াকে চার্জশিটে প্রধান আসামি করা হয়েছে। ৮১ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে। চার্জশিটে উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এমকে আনোয়ার, যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, বরকত উল্লাহ বুলু, আমান উল্লাহ আমান, খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, শওকত মাহমুদ, বিশেষ সহকারী শামসুল ইসলাম শিমুল বিশ্বাস, প্রেসসচিব মারুফ কামাল খান, মীর আবু জাফর শামসুদ্দিন দিদার, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মীর শরাফত আলী সপু, বিএনপির ঢাকা মহানগরের সদস্য সচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আজিজুল বারী হেলাল, সাবেক এমপি সালাহউদ্দিন আহমেদ, তার ছেলে তানভীর ওরফে রবিন, নবীউল্লাহ নবী, কাইয়ূম কমিশনার, লতিফ কমিশনার এবং পেশাজীবী দলের নেতা সেলিম ভূঁইয়া। অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় এজাহারভুক্ত অপর ৪২ আসামিকে মামলার দায় থেকে অব্যাহতির আবেদন জানানো হয়েছে। আসামিদের মধ্যে বর্তমানে ৭ জন গ্রেফতার হয়ে কারাগারে আছেন। খালেদা জিয়াসহ বাকি ৩১ জনকে পলাতক দেখিয়ে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা চাওয়া হয়েছে। গত ২৩ জানুয়ারি রাতে যাত্রাবাড়ীর কাঠেরপুল এলাকায় গ্লোরি পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসে পেট্রোল বোমা ছোড়া হলে বাসের ২৯ যাত্রী দগ্ধ হন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নূর আলম (৬০) নামের এক যাত্রী মারা যান। এ ঘটনায় ২৪ জানুয়ারি বিকেলে খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা দায়ের করেন থানার উপ-পরিদর্শক কে এম নুরুজ্জামান। পরিকল্পনাকারী হিসেবে বিএনপির ১৮ নেতার নাম উল্লেখ করা হয়। পরিকল্পনা বাস্তবায়নকারী হিসেবে যাত্রাবাড়ী বিএনপির ৫০ নেতাকর্মীসহ মোট ৮০ জনকে মামলার আসামি করা হয়। মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment