হলেন- বিচারপতি আব্দুল ওয়াহাব মিয়া, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও এ এইচ এম সামসুদ্দিন চৌধুরী। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও কামারুজ্জামানের পক্ষে অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড জয়নুল আবেদীন তুহিন শুনানি করেন। আজ বুধবার কামারুজ্জামানের রিভিউ আবেদন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। এর আগে গতকাল চার সপ্তাহের সময় আবেদন করেন, কামারুজ্জামানের আইনজীবীরা। গত ৫ মার্চ মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিস্ট শাখায় রিভিউ আবেদন দায়ের করেন কামারুজ্জামানের আইনজীবীরা। রিভিউ আবেদন দায়ের করার পর আইনানুযায়ী মৃত্যুদণ্ড কার্যকর প্রক্রিয়া স্থগিত হয়ে যায়। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাসহ চারজন বিচারপতির স্বাক্ষর শেষে সর্বমোট ৫৭৭ পৃষ্ঠার রায়ের কপি প্রকাশ করা হয়। ওই দিন রাতে পূর্ণাঙ্গ রায়ের কপি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে পাঠানো হয়। এরপর ১৯ ফেব্রুয়ারি পূর্ণাঙ্গ রায়ের কপিসহ লাল কাপড়ে মোড়ানো মৃত্যু পরোয়ানা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যান ট্রাইব্যুনাল কর্তৃপক্ষ। ওই দিনই কামারুজ্জামানকে মৃত্যদণ্ড বহাল রেখে দেওয়া আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় পড়ে শোনানো হয়। সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী, মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের ১৫ দিনের মধ্যে রিভিউ আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। সে অনুযায়ী বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে রিভিউ আবেদন করেন কামারুজ্জামান। গত বছরের ৩ নভেম্বর বর্তমান প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগের বেঞ্চ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে কামারুজ্জামানের ফাঁসির আদেশ বহাল রেখে চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করেন। বেঞ্চের অপর তিন বিচারপতি হলেন- বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী। কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সোহাগপুরে গণহত্যার দায়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে ফাঁসির রায় বহাল রাখে আপিল বিভাগ। রায়ে জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ওয়াহহাব মিঞা বিভক্ত রায় দিয়েছেন। কেএইচ
Wednesday, April 1, 2015
কামারুজ্জামানের রিভিউ শুনানি ৫ এপ্রিল:Time News
কামারুজ্জামানের রিভিউ শুনানি ৫ এপ্রিল স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ০১ এপ্রিল, ২০১৫ ১১:০৭:৪৯ মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের রিভিউ আবেদন শুনানির জন্য আগামী ৫ এপ্রিল দিন ধার্য করেছেন সুপ্রিম কোর্ট। বুধবার সকাল ৯টা ২০ মিনিটে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে গঠিত চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ আসামি পক্ষের সময় আবেদনের প্রেক্ষিতে এ দিন ধার্য করেন। অন্য তিন বিচারপতি
হলেন- বিচারপতি আব্দুল ওয়াহাব মিয়া, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও এ এইচ এম সামসুদ্দিন চৌধুরী। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও কামারুজ্জামানের পক্ষে অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড জয়নুল আবেদীন তুহিন শুনানি করেন। আজ বুধবার কামারুজ্জামানের রিভিউ আবেদন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। এর আগে গতকাল চার সপ্তাহের সময় আবেদন করেন, কামারুজ্জামানের আইনজীবীরা। গত ৫ মার্চ মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিস্ট শাখায় রিভিউ আবেদন দায়ের করেন কামারুজ্জামানের আইনজীবীরা। রিভিউ আবেদন দায়ের করার পর আইনানুযায়ী মৃত্যুদণ্ড কার্যকর প্রক্রিয়া স্থগিত হয়ে যায়। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাসহ চারজন বিচারপতির স্বাক্ষর শেষে সর্বমোট ৫৭৭ পৃষ্ঠার রায়ের কপি প্রকাশ করা হয়। ওই দিন রাতে পূর্ণাঙ্গ রায়ের কপি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে পাঠানো হয়। এরপর ১৯ ফেব্রুয়ারি পূর্ণাঙ্গ রায়ের কপিসহ লাল কাপড়ে মোড়ানো মৃত্যু পরোয়ানা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যান ট্রাইব্যুনাল কর্তৃপক্ষ। ওই দিনই কামারুজ্জামানকে মৃত্যদণ্ড বহাল রেখে দেওয়া আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় পড়ে শোনানো হয়। সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী, মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের ১৫ দিনের মধ্যে রিভিউ আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। সে অনুযায়ী বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে রিভিউ আবেদন করেন কামারুজ্জামান। গত বছরের ৩ নভেম্বর বর্তমান প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগের বেঞ্চ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে কামারুজ্জামানের ফাঁসির আদেশ বহাল রেখে চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করেন। বেঞ্চের অপর তিন বিচারপতি হলেন- বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী। কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সোহাগপুরে গণহত্যার দায়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে ফাঁসির রায় বহাল রাখে আপিল বিভাগ। রায়ে জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ওয়াহহাব মিঞা বিভক্ত রায় দিয়েছেন। কেএইচ
হলেন- বিচারপতি আব্দুল ওয়াহাব মিয়া, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও এ এইচ এম সামসুদ্দিন চৌধুরী। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও কামারুজ্জামানের পক্ষে অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড জয়নুল আবেদীন তুহিন শুনানি করেন। আজ বুধবার কামারুজ্জামানের রিভিউ আবেদন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। এর আগে গতকাল চার সপ্তাহের সময় আবেদন করেন, কামারুজ্জামানের আইনজীবীরা। গত ৫ মার্চ মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিস্ট শাখায় রিভিউ আবেদন দায়ের করেন কামারুজ্জামানের আইনজীবীরা। রিভিউ আবেদন দায়ের করার পর আইনানুযায়ী মৃত্যুদণ্ড কার্যকর প্রক্রিয়া স্থগিত হয়ে যায়। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাসহ চারজন বিচারপতির স্বাক্ষর শেষে সর্বমোট ৫৭৭ পৃষ্ঠার রায়ের কপি প্রকাশ করা হয়। ওই দিন রাতে পূর্ণাঙ্গ রায়ের কপি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে পাঠানো হয়। এরপর ১৯ ফেব্রুয়ারি পূর্ণাঙ্গ রায়ের কপিসহ লাল কাপড়ে মোড়ানো মৃত্যু পরোয়ানা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যান ট্রাইব্যুনাল কর্তৃপক্ষ। ওই দিনই কামারুজ্জামানকে মৃত্যদণ্ড বহাল রেখে দেওয়া আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় পড়ে শোনানো হয়। সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী, মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের ১৫ দিনের মধ্যে রিভিউ আবেদন করার সুযোগ রয়েছে। সে অনুযায়ী বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে রিভিউ আবেদন করেন কামারুজ্জামান। গত বছরের ৩ নভেম্বর বর্তমান প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগের বেঞ্চ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে কামারুজ্জামানের ফাঁসির আদেশ বহাল রেখে চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করেন। বেঞ্চের অপর তিন বিচারপতি হলেন- বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী। কামারুজ্জামানের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সোহাগপুরে গণহত্যার দায়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে ফাঁসির রায় বহাল রাখে আপিল বিভাগ। রায়ে জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ওয়াহহাব মিঞা বিভক্ত রায় দিয়েছেন। কেএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment