ে ফেলা যায় কি না, উঠছে সেই প্রশ্নও। এ দেশে শহরের নাম পাল্টানোর রীতি নতুন নয়। মাদ্রাজ হয়েছে চেন্নাই, বম্বে মুম্বাই, বাঙ্গালোর বেঙ্গালুরু। এ বার সেই তালিকাতেই কি নতুন সংযোজন নয়াদিল্লি? জানা গিয়েছে, নয়াদিল্লিকে ‘ইম্পিরিয়াল সিটি অব দিল্লি’ ও পুরনো দিল্লিকে ‘ইম্পিরিয়াল সিটি অব শাহজাহানাবাদ’ নাম দিতে চায় কেন্দ্র। ইউনেস্কোর দফতরে হেরিটেজ তকমা পেতে যে নথিপত্র পাঠানো হয়েছে তাতে রাজধানীর দুই এলাকার জন্য ওই দু’টি নামের উল্লেখ করা হয়েছে। ইউনেস্কোর দলটি আসার আগেই তাই তড়িঘড়ি শহরের নাম পাল্টে দেওয়ার জন্য উদ্যোগী হয়েছে মোদী সরকার। তবে নাম পাল্টালেই হেরিটেজ তকমা মিলবে কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দিহান বিশেষজ্ঞরা। ইউনেস্কো-তকমা পাওয়ার জন্য বহু কড়া নিয়মকানুন রয়েছে। তাই শুধু নাম বদলে কোনও কাজই হবে না। দিল্লির নানা ঐতিহ্যমণ্ডিত এলাকারই ঠিক মতো রক্ষণাবেক্ষণ হয় না বলে মত বিশেষজ্ঞদের। যেমন ব্রিটিশ স্থপতি এডওয়ার্ড ল্যুটিয়েন্সের বানানো নয়াদিল্লির কেন্দ্রস্থলের একটা বড় অংশই এখন বহুতলের তলায় ঢাকা পড়ে গিয়েছে। আবার পুরনো দিল্লির বহু প্রাচীন সৌধই ভগ্নপ্রায়, সেগুলোর কোনও দেখাশোনাই হয় না। ফলে শুধু নাম পাল্টালেই যে রোম বা হাভানার মতো ‘ইউনেস্কো হেরিটেজ সিটি’র তকমা মিলবে, তা মনে করেন না অধিকাংশ বিশেষজ্ঞেরাই। তাই মোদী সরকারের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠছে। অনেকেরই মত, এ ক্ষেত্রে অনেকটা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কায়দায় কাজ করেছেন মোদী। অনেক সময়েই রাস্তা, স্টেশনের নাম এক কথায় বদলে দিয়েছেন মমতা। রাজধানীর নাম বদলের উদ্যোগও অনেকটা তেমনই। ইআর
Tuesday, April 7, 2015
দিল্লির নাম পাল্টাচ্ছে ভারত:Time News
দিল্লির নাম পাল্টাচ্ছে ভারত ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ০৭ এপ্রিল, ২০১৫ ০৯:৪৭:০৭ ভারতের রাজধানীর নাম পাল্টানোয় উদ্যোগী হয়েছে নরেন্দ্র মোদী সরকার। নাম পাল্টালে নাকি ‘ইউনেস্কো হেরিটেজ সিটি’ তকমা পেতে সুবিধে হবে নয়াদিল্লির। খবর: আনন্দবাজার পত্রিকা। কেন্দ্রীয় সরকারের এই উদ্যোগের কথা কিছু সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পরে শুরু হয়েছে নানা বিতর্ক। ইউনেস্কোর খেতাবের আশায় রাতারাতি শহরের নাম পাল্ট
ে ফেলা যায় কি না, উঠছে সেই প্রশ্নও। এ দেশে শহরের নাম পাল্টানোর রীতি নতুন নয়। মাদ্রাজ হয়েছে চেন্নাই, বম্বে মুম্বাই, বাঙ্গালোর বেঙ্গালুরু। এ বার সেই তালিকাতেই কি নতুন সংযোজন নয়াদিল্লি? জানা গিয়েছে, নয়াদিল্লিকে ‘ইম্পিরিয়াল সিটি অব দিল্লি’ ও পুরনো দিল্লিকে ‘ইম্পিরিয়াল সিটি অব শাহজাহানাবাদ’ নাম দিতে চায় কেন্দ্র। ইউনেস্কোর দফতরে হেরিটেজ তকমা পেতে যে নথিপত্র পাঠানো হয়েছে তাতে রাজধানীর দুই এলাকার জন্য ওই দু’টি নামের উল্লেখ করা হয়েছে। ইউনেস্কোর দলটি আসার আগেই তাই তড়িঘড়ি শহরের নাম পাল্টে দেওয়ার জন্য উদ্যোগী হয়েছে মোদী সরকার। তবে নাম পাল্টালেই হেরিটেজ তকমা মিলবে কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দিহান বিশেষজ্ঞরা। ইউনেস্কো-তকমা পাওয়ার জন্য বহু কড়া নিয়মকানুন রয়েছে। তাই শুধু নাম বদলে কোনও কাজই হবে না। দিল্লির নানা ঐতিহ্যমণ্ডিত এলাকারই ঠিক মতো রক্ষণাবেক্ষণ হয় না বলে মত বিশেষজ্ঞদের। যেমন ব্রিটিশ স্থপতি এডওয়ার্ড ল্যুটিয়েন্সের বানানো নয়াদিল্লির কেন্দ্রস্থলের একটা বড় অংশই এখন বহুতলের তলায় ঢাকা পড়ে গিয়েছে। আবার পুরনো দিল্লির বহু প্রাচীন সৌধই ভগ্নপ্রায়, সেগুলোর কোনও দেখাশোনাই হয় না। ফলে শুধু নাম পাল্টালেই যে রোম বা হাভানার মতো ‘ইউনেস্কো হেরিটেজ সিটি’র তকমা মিলবে, তা মনে করেন না অধিকাংশ বিশেষজ্ঞেরাই। তাই মোদী সরকারের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠছে। অনেকেরই মত, এ ক্ষেত্রে অনেকটা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কায়দায় কাজ করেছেন মোদী। অনেক সময়েই রাস্তা, স্টেশনের নাম এক কথায় বদলে দিয়েছেন মমতা। রাজধানীর নাম বদলের উদ্যোগও অনেকটা তেমনই। ইআর
ে ফেলা যায় কি না, উঠছে সেই প্রশ্নও। এ দেশে শহরের নাম পাল্টানোর রীতি নতুন নয়। মাদ্রাজ হয়েছে চেন্নাই, বম্বে মুম্বাই, বাঙ্গালোর বেঙ্গালুরু। এ বার সেই তালিকাতেই কি নতুন সংযোজন নয়াদিল্লি? জানা গিয়েছে, নয়াদিল্লিকে ‘ইম্পিরিয়াল সিটি অব দিল্লি’ ও পুরনো দিল্লিকে ‘ইম্পিরিয়াল সিটি অব শাহজাহানাবাদ’ নাম দিতে চায় কেন্দ্র। ইউনেস্কোর দফতরে হেরিটেজ তকমা পেতে যে নথিপত্র পাঠানো হয়েছে তাতে রাজধানীর দুই এলাকার জন্য ওই দু’টি নামের উল্লেখ করা হয়েছে। ইউনেস্কোর দলটি আসার আগেই তাই তড়িঘড়ি শহরের নাম পাল্টে দেওয়ার জন্য উদ্যোগী হয়েছে মোদী সরকার। তবে নাম পাল্টালেই হেরিটেজ তকমা মিলবে কি না, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দিহান বিশেষজ্ঞরা। ইউনেস্কো-তকমা পাওয়ার জন্য বহু কড়া নিয়মকানুন রয়েছে। তাই শুধু নাম বদলে কোনও কাজই হবে না। দিল্লির নানা ঐতিহ্যমণ্ডিত এলাকারই ঠিক মতো রক্ষণাবেক্ষণ হয় না বলে মত বিশেষজ্ঞদের। যেমন ব্রিটিশ স্থপতি এডওয়ার্ড ল্যুটিয়েন্সের বানানো নয়াদিল্লির কেন্দ্রস্থলের একটা বড় অংশই এখন বহুতলের তলায় ঢাকা পড়ে গিয়েছে। আবার পুরনো দিল্লির বহু প্রাচীন সৌধই ভগ্নপ্রায়, সেগুলোর কোনও দেখাশোনাই হয় না। ফলে শুধু নাম পাল্টালেই যে রোম বা হাভানার মতো ‘ইউনেস্কো হেরিটেজ সিটি’র তকমা মিলবে, তা মনে করেন না অধিকাংশ বিশেষজ্ঞেরাই। তাই মোদী সরকারের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠছে। অনেকেরই মত, এ ক্ষেত্রে অনেকটা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কায়দায় কাজ করেছেন মোদী। অনেক সময়েই রাস্তা, স্টেশনের নাম এক কথায় বদলে দিয়েছেন মমতা। রাজধানীর নাম বদলের উদ্যোগও অনেকটা তেমনই। ইআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment