র প্রকাশিত আরেক সূচকেও বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ভারতের উপরে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কমার্শিয়াল ইন্সুরেন্স কোম্পানি এফএম গ্লোবাল ওই প্রতিবেদনটি তৈরি করে। ১৩০টি দেশের ওপর চালানো ওই 'গ্লোবাল রেলিয়েন্স সূচকে' বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১১৫তম। আর ভারতের অবস্থান ১১৯তম। আজ ৯ এপ্রিল প্রকাশিত সূচকের মানদণ্ডগুলোর মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্য, পানি, স্যানিটেশন, ব্যক্তিগত নিরাপত্তা, সহনশীলতা, ব্যক্তিগত স্বাধীনতার মতো বিষয়গুলো। এ সূচকে প্রথম ১০০ দেশের মধ্যে ঠাঁই পায়নি ভারত। তাদের অবস্থান ১০১ তম। তালিকায় বাংলাদেশ ছাড়াও নেপাল ও শ্রীলঙ্কার চেয়েও পিছিয়ে আছে ভারত। এতে শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও বাংলাদেশের অবস্থান যথাক্রমে ৮৮, ৯৮ ও ১০০। মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে তুলনামূলক এগিয়ে থাকলেও সামাজিক অগ্রগতি সূচকে ভারতের এমন অবস্থান বেশ হতাশাব্যঞ্জক বলে মনে করছে দেশটির গণমাধ্যমগুলো। বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এ প্রতিবেদনে শীর্ষস্থানে রয়েছে নরওয়ে। আর ১৬তম স্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সূচক নির্ধারণ সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক অর্থনীতিবিদ মাইকেল গ্রিন জানান, সামগ্রিক সূচকে গড় অবস্থান ১০১ তম হলেও পরমতসহিষ্ণুতার ক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান ১২৮ নম্বরে। আর স্বাস্থ্য খাতে ১২০ তম অবস্থানে রয়েছে দেশটি। দেশের অধিকতর সমৃদ্ধি ঘটলে পানি ও স্যানিটেশনের মতো বিষয়গুলো সামাল দেওয়াও তুলনামূলকভাবে সহজ হবে। তবে ভারতের জন্য বায়ু দূষণ ও স্থূলতার মতো চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করা বেশ কঠিন হবে। যুক্তরাষ্ট্রে স্বাস্থ্য খাতে উচ্চ ব্যয় সত্ত্বেও এ খাতে দেশটির অবস্থান ৬৮তম। ভারতের ক্ষেত্রে পরমতসহিষ্ণুতার ওপর জোর দেন মাইকেল গ্রিন। তার ভাষায়, ভারতের সবচেয়ে বাজে পারফরমেন্স হিসেবে সামনে উঠে এসেছে অসহিষ্ণুতার বিষয়টি। এটা একটা জটিল সমস্যা। আমরা দেখতে পাচ্ছি, এখানে অর্থনৈতিক অগ্রগতির সঙ্গে স্থূলতাও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালে যাত্রা শুরু করে এসপিআই। সামাজিক ও পরিবেশগত ৫২টি মানদণ্ডের ভিত্তিতে এ র্যাংকিং প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি। তবে আর্থিক মানদণ্ড এর অন্তর্ভুক্ত নয়। সূত্র: দ্য হিন্দু। জেআই
Thursday, April 9, 2015
ভারতকে টপকে গেল বাংলাদেশ:Time News
ভারতকে টপকে গেল বাংলাদেশ টাইম ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ০৯ এপ্রিল, ২০১৫ ১৯:২৫:৪৫ এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রকাশিত দু'টি আন্তর্জাতিক সূচকে ভারতকে টপকালো বাংলাদেশ। ৯ এপ্রিল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত সামাজিক অগ্রগতি সূচকে দেখা যায়, ১৩৩টি দেশের মধ্যে ভারতের ভারতের অবস্থান ১০১ তম। আর বাংলাদেশ আছে তালিকার শততম স্থানে। প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে সোশ্যাল প্রগ্রেস ইনডেক্স (এসপিআই) নামের একটি সংস্থা। এর আগে গত বৃহস্পতিবা
র প্রকাশিত আরেক সূচকেও বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ভারতের উপরে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কমার্শিয়াল ইন্সুরেন্স কোম্পানি এফএম গ্লোবাল ওই প্রতিবেদনটি তৈরি করে। ১৩০টি দেশের ওপর চালানো ওই 'গ্লোবাল রেলিয়েন্স সূচকে' বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১১৫তম। আর ভারতের অবস্থান ১১৯তম। আজ ৯ এপ্রিল প্রকাশিত সূচকের মানদণ্ডগুলোর মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্য, পানি, স্যানিটেশন, ব্যক্তিগত নিরাপত্তা, সহনশীলতা, ব্যক্তিগত স্বাধীনতার মতো বিষয়গুলো। এ সূচকে প্রথম ১০০ দেশের মধ্যে ঠাঁই পায়নি ভারত। তাদের অবস্থান ১০১ তম। তালিকায় বাংলাদেশ ছাড়াও নেপাল ও শ্রীলঙ্কার চেয়েও পিছিয়ে আছে ভারত। এতে শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও বাংলাদেশের অবস্থান যথাক্রমে ৮৮, ৯৮ ও ১০০। মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে তুলনামূলক এগিয়ে থাকলেও সামাজিক অগ্রগতি সূচকে ভারতের এমন অবস্থান বেশ হতাশাব্যঞ্জক বলে মনে করছে দেশটির গণমাধ্যমগুলো। বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এ প্রতিবেদনে শীর্ষস্থানে রয়েছে নরওয়ে। আর ১৬তম স্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সূচক নির্ধারণ সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক অর্থনীতিবিদ মাইকেল গ্রিন জানান, সামগ্রিক সূচকে গড় অবস্থান ১০১ তম হলেও পরমতসহিষ্ণুতার ক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান ১২৮ নম্বরে। আর স্বাস্থ্য খাতে ১২০ তম অবস্থানে রয়েছে দেশটি। দেশের অধিকতর সমৃদ্ধি ঘটলে পানি ও স্যানিটেশনের মতো বিষয়গুলো সামাল দেওয়াও তুলনামূলকভাবে সহজ হবে। তবে ভারতের জন্য বায়ু দূষণ ও স্থূলতার মতো চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করা বেশ কঠিন হবে। যুক্তরাষ্ট্রে স্বাস্থ্য খাতে উচ্চ ব্যয় সত্ত্বেও এ খাতে দেশটির অবস্থান ৬৮তম। ভারতের ক্ষেত্রে পরমতসহিষ্ণুতার ওপর জোর দেন মাইকেল গ্রিন। তার ভাষায়, ভারতের সবচেয়ে বাজে পারফরমেন্স হিসেবে সামনে উঠে এসেছে অসহিষ্ণুতার বিষয়টি। এটা একটা জটিল সমস্যা। আমরা দেখতে পাচ্ছি, এখানে অর্থনৈতিক অগ্রগতির সঙ্গে স্থূলতাও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালে যাত্রা শুরু করে এসপিআই। সামাজিক ও পরিবেশগত ৫২টি মানদণ্ডের ভিত্তিতে এ র্যাংকিং প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি। তবে আর্থিক মানদণ্ড এর অন্তর্ভুক্ত নয়। সূত্র: দ্য হিন্দু। জেআই
র প্রকাশিত আরেক সূচকেও বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ভারতের উপরে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কমার্শিয়াল ইন্সুরেন্স কোম্পানি এফএম গ্লোবাল ওই প্রতিবেদনটি তৈরি করে। ১৩০টি দেশের ওপর চালানো ওই 'গ্লোবাল রেলিয়েন্স সূচকে' বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১১৫তম। আর ভারতের অবস্থান ১১৯তম। আজ ৯ এপ্রিল প্রকাশিত সূচকের মানদণ্ডগুলোর মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্য, পানি, স্যানিটেশন, ব্যক্তিগত নিরাপত্তা, সহনশীলতা, ব্যক্তিগত স্বাধীনতার মতো বিষয়গুলো। এ সূচকে প্রথম ১০০ দেশের মধ্যে ঠাঁই পায়নি ভারত। তাদের অবস্থান ১০১ তম। তালিকায় বাংলাদেশ ছাড়াও নেপাল ও শ্রীলঙ্কার চেয়েও পিছিয়ে আছে ভারত। এতে শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও বাংলাদেশের অবস্থান যথাক্রমে ৮৮, ৯৮ ও ১০০। মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে তুলনামূলক এগিয়ে থাকলেও সামাজিক অগ্রগতি সূচকে ভারতের এমন অবস্থান বেশ হতাশাব্যঞ্জক বলে মনে করছে দেশটির গণমাধ্যমগুলো। বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এ প্রতিবেদনে শীর্ষস্থানে রয়েছে নরওয়ে। আর ১৬তম স্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সূচক নির্ধারণ সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক অর্থনীতিবিদ মাইকেল গ্রিন জানান, সামগ্রিক সূচকে গড় অবস্থান ১০১ তম হলেও পরমতসহিষ্ণুতার ক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান ১২৮ নম্বরে। আর স্বাস্থ্য খাতে ১২০ তম অবস্থানে রয়েছে দেশটি। দেশের অধিকতর সমৃদ্ধি ঘটলে পানি ও স্যানিটেশনের মতো বিষয়গুলো সামাল দেওয়াও তুলনামূলকভাবে সহজ হবে। তবে ভারতের জন্য বায়ু দূষণ ও স্থূলতার মতো চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করা বেশ কঠিন হবে। যুক্তরাষ্ট্রে স্বাস্থ্য খাতে উচ্চ ব্যয় সত্ত্বেও এ খাতে দেশটির অবস্থান ৬৮তম। ভারতের ক্ষেত্রে পরমতসহিষ্ণুতার ওপর জোর দেন মাইকেল গ্রিন। তার ভাষায়, ভারতের সবচেয়ে বাজে পারফরমেন্স হিসেবে সামনে উঠে এসেছে অসহিষ্ণুতার বিষয়টি। এটা একটা জটিল সমস্যা। আমরা দেখতে পাচ্ছি, এখানে অর্থনৈতিক অগ্রগতির সঙ্গে স্থূলতাও পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালে যাত্রা শুরু করে এসপিআই। সামাজিক ও পরিবেশগত ৫২টি মানদণ্ডের ভিত্তিতে এ র্যাংকিং প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি। তবে আর্থিক মানদণ্ড এর অন্তর্ভুক্ত নয়। সূত্র: দ্য হিন্দু। জেআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment