
অবস্থায় বাংলাদেশ ভূখণ্ডে নিয়ে আসার পর মারা যান। বিএসএফ এ ঘটনায় এফআইআর দায়ের এবং বিজিবির কাছে প্রতিবাদ জানিয়েছে। ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কেও বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। খবরে বলা হয়, বিএসএফ ইন্সপেক্টর জেনারেল রাজীব কৃষ্ণ বুধবার স্বরাষ্ট্র সচিব এল সি গোপালের কাছে একটি প্রতিবেদন পাঠিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, বিজিবি সদস্যরা ৭ এপ্রিল ভারতীয় সীমান্তে অনুপ্রবেশ করে এবং পশ্চিম বাংলার উত্তরে অবস্থিত রায়গঞ্জের দাকশিন পাড়া গ্রামে ১৫ থেকে ২০ রাউন্ড গুলি ছুড়ে। এতে দুই ভারতীয় গুলিবিদ্ধ হন। পরে তারা মারা যান। বিএসএফ জানায়, আন্তর্জাতিক সীমানা থেকে ১০ কিলোমিটার ভারতীয় ভূখণ্ডের ভেতরে ওই ঘটনা ঘটে। বিএসএফ নিহতদের পরিচয়ও নিশ্চিত করেছে। তারা হলেন- ওই গ্রামেরই বাসিন্দা বিতান বার্মান ও প্রশান্ত রায়। গুলিবিদ্ধ বিতান বার্মানকে টেনে-হেঁচড়ে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে নিয়ে যায় বিজিবি। কয়েক ঘণ্টা পর তিনি মারা যান। বিএসএফ আরো জানায়, ওই ঘটনার পর ওই গ্রাম পরিদর্শনে গিয়ে সেখান থেকে একটি একে-৪৭ রাইফেল ও একটি বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট উদ্ধার করা হয়েছে। এদিকে, বাংলাদেশের গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে ওই খবরেই বলা হয়েছে, বাংলাদেশের একটি ট্রেনে ‘অবৈধ মাল’ বোঝাই করার সময় বিজিবির সঙ্গে গোলাগুলিতে বিতান ঘটনাস্থলেই মারা যান। তিনি মাদক চোরাচালানি ছিলেন বলেও বাংলাদেশি গণমাধ্যমে দাবি করার বিষয়টি ওই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। কেএইচ
No comments:
Post a Comment