
রতিবাদ সভায় তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থেকে মানুষ খুন করেছে বিএনপি। আর এখন ক্ষমতার বাইরে থেকেও পেট্রলবোমা মেরে মানুষ হত্যা করছে তারা। সংলাপ আহ্বানকারীদের সমালোচনা করে তিনি বলেন, যারা হায়েনার সঙ্গে সংলাপের কথা বলছে, তারা পাগলের প্রলাপ বকছে। মানবের সঙ্গে দানবের সংলাপ হবে না। দানবের পরাজয় হবেই। মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘কয়েকদিন আগে আমেরিকার এফবিআই’র এজেন্টকে ঘুষ দিয়ে শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়কে স্ব পরিবারে অপহরণ করতে চেয়েছিল বিএনপির হাইকমান্ড (খালেদা-তারেক)। বিএনপির অনেক নেতারা এ ঘটনাকে বানোয়াট বলছে। এফবিআই, পুলিশ, আওয়ামী লীগসহ সবাই যা বলে সব মিথ্যা। আর বিএনপির চোর, ডাকাতরা কিছু বললেই ঠিক।’ তিনি বলেন, ‘২০০৪ সালে শেখ হাসিনার উপর গ্রেনেট হামলার সময় সংসদে খালেদা জিয়া বলেছিল- শেখ হাসিনা বেনিটি ব্যাগে করে বোমা নিয়ে এসেছিল। মিথ্যা বলতে এদের চোখের পাতা একটুও কাঁপে না। এদের কোনো হায়া-লজ্জা নেই।' খালেদা জিয়ার পুত্রদের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘একটা মরছে হেরোইন খেয়ে। আরেকটা লন্ডনে বসে ষড়যন্ত্র করছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর তার (জিয়া) সতের বছরের দামড়া ছেলে ও বেগম খালেদা জিয়া একবারও জিয়াউর রহমানের লাশ দেখতে চাননি। এরা আযরাঈলের খালাতো ভাই।’ তারেক রহমানের শিক্ষাগত যোগ্যতার সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘সার্টিফিকেট নেই, পার্সপোর্ট নেই, সে এখন কদম আলী ডাক্তার। এরকম একজন লোককে রাষ্ট্রনায়ক বানাবে বাঙালীর এতটা মাথা খারাপ হয় নাই।’ ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজের সভাপতিত্বে এ সময় আরও উপস্থিত আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ.ফ.ম বাহাউদ্দিন নাসিম, খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, প্রচার সম্পাদক আব্দুল হক সবুজ, উপ-দপ্তর সম্পাদক মো: জামাল উদ্দিন প্রমুখ। এমআর/কেএইচ
No comments:
Post a Comment