শিদ জানান, ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন ইমন। তার লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে আত্মহত্যার কারণ জানাতে পারেননি তিনি। ইমনের বন্ধু সিফাত আহমেদ জানান, স্থানীয় এক লোকের জানাজা ও দাফন শেষে বিকেলে তাদের সাথে আড্ডা দেন ইমন। পরে বাসায় ফিরে নিজ ফেসবুক এ্যাকাউন্টে সন্ধ্যায় একটি স্ট্যাটাস দেন— ‘আমি মরে গেলে কি কেউ কাঁদবে?’ এরপর রাতে তার আত্মহ্যতার খবর পাওয়া যায়। এএইচ
Saturday, March 28, 2015
‘আমি মরে গেলে কি কেউ কাঁদবে?’:Time News
‘আমি মরে গেলে কি কেউ কাঁদবে?’ স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ২৮ মার্চ, ২০১৫ ০৯:৫৬:০৪ রাজধানীর পশ্চিম রামপুরার ওয়াপদা রোডের ১৭৪ নম্বর বাড়ি। বাবার নাম নীলু খন্দকার। ছোটবেলায় বাবা-মা মারা যাওয়ার পর থেকে ফুফু শান্তা খন্দকারের বাসায় থাকতেন ইমন খন্দকার (২৫)। শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টায় তার লাশ উদ্ধার করা হয়। এর আগে নিজ ফেসবুক এ্যাকাউন্টে স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন এ যুবক। রামপুরা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুর র
শিদ জানান, ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন ইমন। তার লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে আত্মহত্যার কারণ জানাতে পারেননি তিনি। ইমনের বন্ধু সিফাত আহমেদ জানান, স্থানীয় এক লোকের জানাজা ও দাফন শেষে বিকেলে তাদের সাথে আড্ডা দেন ইমন। পরে বাসায় ফিরে নিজ ফেসবুক এ্যাকাউন্টে সন্ধ্যায় একটি স্ট্যাটাস দেন— ‘আমি মরে গেলে কি কেউ কাঁদবে?’ এরপর রাতে তার আত্মহ্যতার খবর পাওয়া যায়। এএইচ
শিদ জানান, ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন ইমন। তার লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে আত্মহত্যার কারণ জানাতে পারেননি তিনি। ইমনের বন্ধু সিফাত আহমেদ জানান, স্থানীয় এক লোকের জানাজা ও দাফন শেষে বিকেলে তাদের সাথে আড্ডা দেন ইমন। পরে বাসায় ফিরে নিজ ফেসবুক এ্যাকাউন্টে সন্ধ্যায় একটি স্ট্যাটাস দেন— ‘আমি মরে গেলে কি কেউ কাঁদবে?’ এরপর রাতে তার আত্মহ্যতার খবর পাওয়া যায়। এএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment