হ্বান জানানো হয়। তারা মার্কিন সেনাদের হত্যার মাধ্যমে সমর্থকদের ‘শেষ পদক্ষেপ’ নেওয়ার আহ্বান জানায়। মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘আমি এ তথ্যটি নিশ্চিত করতে পারছি না। তবে আমরা বিষয়টি তদন্ত করছি।’ নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওয়েবসাইটটিতে দেওয়া তথ্যগুলো হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে পাওয়া নয়। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট, পাবলিক রেকর্ড, আবাসিক এলাকার তথ্য অনুসন্ধান সাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে তথ্যগুলো নেওয়া হয়েছে। গত বছরের আগস্ট-সেপ্টেম্বর থেকে ইরাক ও সিরিয়ায় আইএস দমনে অভিযান শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন জোট। এরপর থেকেই আইএসের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয় মার্কিন সেনা ও দেশটির নাগরিকরা। জেএ
Sunday, March 22, 2015
'১০০ মার্কিন সেনাকে হত্যার আহ্বান':Time News
'১০০ মার্কিন সেনাকে হত্যার আহ্বান' আন্তর্জাতিক ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ২২ মার্চ, ২০১৫ ১১:২৭:০৩ ১০০ মার্কিন সেনার নাম, পরিচয় ও ছবি দিয়ে আইএস (ইসলামিক স্টেট) এর পক্ষ থেকে তাদের হত্যার আহ্বান জানানো হয়েছে। আইএস সংশ্লিষ্ট একটি ওয়েবসাইটে এ আহ্বান জানানো হয়। শনিবার পেন্টাগনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে- তারা ঘটনাটির তদন্ত করছে। খবর বিবিসি ও আলজাজিরার। ‘ইসলামিক স্টেট হ্যাকিং ডিভিশন’ নামে পরিচয় দিয়ে ওয়েবসাইটে ওই আ
হ্বান জানানো হয়। তারা মার্কিন সেনাদের হত্যার মাধ্যমে সমর্থকদের ‘শেষ পদক্ষেপ’ নেওয়ার আহ্বান জানায়। মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘আমি এ তথ্যটি নিশ্চিত করতে পারছি না। তবে আমরা বিষয়টি তদন্ত করছি।’ নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওয়েবসাইটটিতে দেওয়া তথ্যগুলো হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে পাওয়া নয়। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট, পাবলিক রেকর্ড, আবাসিক এলাকার তথ্য অনুসন্ধান সাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে তথ্যগুলো নেওয়া হয়েছে। গত বছরের আগস্ট-সেপ্টেম্বর থেকে ইরাক ও সিরিয়ায় আইএস দমনে অভিযান শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন জোট। এরপর থেকেই আইএসের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয় মার্কিন সেনা ও দেশটির নাগরিকরা। জেএ
হ্বান জানানো হয়। তারা মার্কিন সেনাদের হত্যার মাধ্যমে সমর্থকদের ‘শেষ পদক্ষেপ’ নেওয়ার আহ্বান জানায়। মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘আমি এ তথ্যটি নিশ্চিত করতে পারছি না। তবে আমরা বিষয়টি তদন্ত করছি।’ নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওয়েবসাইটটিতে দেওয়া তথ্যগুলো হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে পাওয়া নয়। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট, পাবলিক রেকর্ড, আবাসিক এলাকার তথ্য অনুসন্ধান সাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে তথ্যগুলো নেওয়া হয়েছে। গত বছরের আগস্ট-সেপ্টেম্বর থেকে ইরাক ও সিরিয়ায় আইএস দমনে অভিযান শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন জোট। এরপর থেকেই আইএসের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয় মার্কিন সেনা ও দেশটির নাগরিকরা। জেএ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment