মিনিটব্যাপী এ বৈঠকে এরশাদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জাপা মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলুও। একটি সূত্র জানা যায়, বৈঠকে চলমান রাজনৈতিক সহিংসতা ও চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। পাশাপাশি জাতীয় পার্টিকে প্রকৃত বিরোধীদলের ভূমিকা পালনের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা চেয়েছেন এরশাদ। বৈঠকে সাবেক এই রাষ্ট্রপতি চলমান সহিংসতা নিরসনে প্রধানমন্ত্রীকে কঠোর হওয়ার আহবান জানিয়েছেন বলেও জানা যায়। এদিকে হঠাৎ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এরশাদের এমন বৈঠকে ‘নড়েচড়ে’ বসেন জাতীয় পার্টির ‘রওশনপন্থি’ সংসদ সদস্যরা। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এরশাদের কী কথা হয়েছে সে বিষয়ে তাদের মধ্যে চলতে থাকে কানাঘুষা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রওশন ব্লকের কয়েকজন সংসদ সদস্য ধারণা করে বলেন, এরশাদকে বিরোধীদলের নেতা বানাতে চান মহাসচিব বাবলু। সেজন্যই তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এ বৈঠকের আয়োজন করেন। বর্তমান প্রেক্ষাপটে দলকে শক্তিশালী করতে এরশাদকে বিরোধীদলের নেতা বানানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে তিনি প্রস্তাব রাখতে পারেন। এ বিষয়ে এরশাদের কাছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটা ছিল সৌজন্য সাক্ষাৎ।’ তবে আর কী কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, সেসব বলতে রাজি হননি তিনি। উল্লেখ্য, বেশ কয়েকদিন ধরেই হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলছিলেন নিজ দলের সদস্যরা মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করবে। আওয়ামী লীগ-বিএনপির সহিংস রাজনীতিতে তারা তৃতীয় শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। এমনকি সহিংসতার বিরুদ্ধে তারা ‘শান্তি সমাবেশ’ও করেছে। সেই সমাবেশেও এরশাদ সরকার থেকে বেরিয়ে আসার কথা জানান। এরশাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রী সিনিয়র মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। জেআই
Thursday, January 22, 2015
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এরশাদের বৈঠক:Time News
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এরশাদের বৈঠক স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ২১ জানুয়ারি, ২০১৫ ০৯:১১:৪৭ অনেকদিন পর হঠাৎ করেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেছেন তার বিশেষ দূতের দায়িত্ব পাওয়া জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। দীর্ঘ ৪৫ মিনিটের এ বৈঠকে এরশাদের পক্ষ থেকে সৌজন্য সাক্ষাৎ বলা হলেও চলমান প্রেক্ষাপট নিয়েই সেখানে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছে একটি সূত্র। বুধবার মাগরিবের বিরতির পরে ৪৫
মিনিটব্যাপী এ বৈঠকে এরশাদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জাপা মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলুও। একটি সূত্র জানা যায়, বৈঠকে চলমান রাজনৈতিক সহিংসতা ও চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। পাশাপাশি জাতীয় পার্টিকে প্রকৃত বিরোধীদলের ভূমিকা পালনের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা চেয়েছেন এরশাদ। বৈঠকে সাবেক এই রাষ্ট্রপতি চলমান সহিংসতা নিরসনে প্রধানমন্ত্রীকে কঠোর হওয়ার আহবান জানিয়েছেন বলেও জানা যায়। এদিকে হঠাৎ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এরশাদের এমন বৈঠকে ‘নড়েচড়ে’ বসেন জাতীয় পার্টির ‘রওশনপন্থি’ সংসদ সদস্যরা। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এরশাদের কী কথা হয়েছে সে বিষয়ে তাদের মধ্যে চলতে থাকে কানাঘুষা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রওশন ব্লকের কয়েকজন সংসদ সদস্য ধারণা করে বলেন, এরশাদকে বিরোধীদলের নেতা বানাতে চান মহাসচিব বাবলু। সেজন্যই তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এ বৈঠকের আয়োজন করেন। বর্তমান প্রেক্ষাপটে দলকে শক্তিশালী করতে এরশাদকে বিরোধীদলের নেতা বানানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে তিনি প্রস্তাব রাখতে পারেন। এ বিষয়ে এরশাদের কাছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটা ছিল সৌজন্য সাক্ষাৎ।’ তবে আর কী কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, সেসব বলতে রাজি হননি তিনি। উল্লেখ্য, বেশ কয়েকদিন ধরেই হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলছিলেন নিজ দলের সদস্যরা মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করবে। আওয়ামী লীগ-বিএনপির সহিংস রাজনীতিতে তারা তৃতীয় শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। এমনকি সহিংসতার বিরুদ্ধে তারা ‘শান্তি সমাবেশ’ও করেছে। সেই সমাবেশেও এরশাদ সরকার থেকে বেরিয়ে আসার কথা জানান। এরশাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রী সিনিয়র মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। জেআই
মিনিটব্যাপী এ বৈঠকে এরশাদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জাপা মহাসচিব জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলুও। একটি সূত্র জানা যায়, বৈঠকে চলমান রাজনৈতিক সহিংসতা ও চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। পাশাপাশি জাতীয় পার্টিকে প্রকৃত বিরোধীদলের ভূমিকা পালনের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা চেয়েছেন এরশাদ। বৈঠকে সাবেক এই রাষ্ট্রপতি চলমান সহিংসতা নিরসনে প্রধানমন্ত্রীকে কঠোর হওয়ার আহবান জানিয়েছেন বলেও জানা যায়। এদিকে হঠাৎ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এরশাদের এমন বৈঠকে ‘নড়েচড়ে’ বসেন জাতীয় পার্টির ‘রওশনপন্থি’ সংসদ সদস্যরা। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এরশাদের কী কথা হয়েছে সে বিষয়ে তাদের মধ্যে চলতে থাকে কানাঘুষা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রওশন ব্লকের কয়েকজন সংসদ সদস্য ধারণা করে বলেন, এরশাদকে বিরোধীদলের নেতা বানাতে চান মহাসচিব বাবলু। সেজন্যই তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এ বৈঠকের আয়োজন করেন। বর্তমান প্রেক্ষাপটে দলকে শক্তিশালী করতে এরশাদকে বিরোধীদলের নেতা বানানোর জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে তিনি প্রস্তাব রাখতে পারেন। এ বিষয়ে এরশাদের কাছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটা ছিল সৌজন্য সাক্ষাৎ।’ তবে আর কী কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, সেসব বলতে রাজি হননি তিনি। উল্লেখ্য, বেশ কয়েকদিন ধরেই হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলছিলেন নিজ দলের সদস্যরা মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করবে। আওয়ামী লীগ-বিএনপির সহিংস রাজনীতিতে তারা তৃতীয় শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। এমনকি সহিংসতার বিরুদ্ধে তারা ‘শান্তি সমাবেশ’ও করেছে। সেই সমাবেশেও এরশাদ সরকার থেকে বেরিয়ে আসার কথা জানান। এরশাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রী সিনিয়র মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। জেআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment