ও উপস্থিত ছিলেন ডিপিপিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল হাসান। ডিপিডিসির পক্ষ থেকে বলা হয়, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) যদি বিদ্যুতের পাইকারি দাম বাড়ায় তা হলে ১৭.৮৫ শতাংশ হারে খুচরা পর্যায়ে দাম বাড়াতে হবে। তা না হলে কোম্পানিটি আরও ক্ষতির মুখে পড়বে। সে জন্যই তারা বিইআরসি’র কাছে এ আবেদন করেছে। প্রস্তাবে তারা বলেন, যদি পাইকারি দাম বাড়ানো হয় কিন্তু খুচরা দাম বাড়ানো না হয় তাহলে কোম্পানি আরও লোকসানে পড়বে। তাহলে সেই লোকসান মেটাতে ভর্তুকি দিতে হবে। তারা জানায়, বর্তমানে তাদের প্রতি ইউনিট বিদ্যুতে ৬ পয়সা করে লোকসান হচ্ছে। এ কারণে ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ডিপিডিসির ২৩ কোটি টাকা লোকসান হয়েছে। এর আগে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের গড়মূল্য ১ টাকা ৩৭ পয়সা বাড়িয়ে ৬ টাকা ১০ পয়সা থেকে ৭ টাকা ৪৭ পয়সা করার প্রস্তাব দেয়। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গ্রাহকপর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ৭ দশমিক ৮৩ শতাংশ বাড়ানোর পক্ষে মত দেয় বিইআরসি গঠিত কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি। বিইআরসির চেয়ারম্যান এ আর খানের সভাপতিত্বে কমিশনের সদস্য ড. সেলিম মাহমুদ, প্রকৌশলী দেলোয়ার হোসেন, মো. মাকসুদুল হক ও রহমান মুরশেদ গণশুনানিতে উপস্থিত ছিলেন। কেএইচ
Thursday, January 22, 2015
ঢাকায় বিদ্যুতের দাম ১৭.৮৫ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব:Time News
ঢাকায় বিদ্যুতের দাম ১৭.৮৫ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব স্টাফ করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ২২ জানুয়ারি, ২০১৫ ০৪:২৯:৫০ রাজধানী ঢাকার গ্রাহকদের জন্য বিদ্যুতের দাম ১৭.৮৫ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে ঢাকা পাওয়ার ডিস্টিবিউশন কোম্পানি (ডিপিডিসি)। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর টিসিবি মিলনায়তনে তৃতীয় দিনের মত অনুষ্ঠিত গণশুনানিতে এ প্রস্তাব উপস্থাপন করেন ডিপিডিসির পরিচালক (অর্থ) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান। শুনানিতে আর
ও উপস্থিত ছিলেন ডিপিপিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল হাসান। ডিপিডিসির পক্ষ থেকে বলা হয়, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) যদি বিদ্যুতের পাইকারি দাম বাড়ায় তা হলে ১৭.৮৫ শতাংশ হারে খুচরা পর্যায়ে দাম বাড়াতে হবে। তা না হলে কোম্পানিটি আরও ক্ষতির মুখে পড়বে। সে জন্যই তারা বিইআরসি’র কাছে এ আবেদন করেছে। প্রস্তাবে তারা বলেন, যদি পাইকারি দাম বাড়ানো হয় কিন্তু খুচরা দাম বাড়ানো না হয় তাহলে কোম্পানি আরও লোকসানে পড়বে। তাহলে সেই লোকসান মেটাতে ভর্তুকি দিতে হবে। তারা জানায়, বর্তমানে তাদের প্রতি ইউনিট বিদ্যুতে ৬ পয়সা করে লোকসান হচ্ছে। এ কারণে ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ডিপিডিসির ২৩ কোটি টাকা লোকসান হয়েছে। এর আগে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের গড়মূল্য ১ টাকা ৩৭ পয়সা বাড়িয়ে ৬ টাকা ১০ পয়সা থেকে ৭ টাকা ৪৭ পয়সা করার প্রস্তাব দেয়। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গ্রাহকপর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ৭ দশমিক ৮৩ শতাংশ বাড়ানোর পক্ষে মত দেয় বিইআরসি গঠিত কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি। বিইআরসির চেয়ারম্যান এ আর খানের সভাপতিত্বে কমিশনের সদস্য ড. সেলিম মাহমুদ, প্রকৌশলী দেলোয়ার হোসেন, মো. মাকসুদুল হক ও রহমান মুরশেদ গণশুনানিতে উপস্থিত ছিলেন। কেএইচ
ও উপস্থিত ছিলেন ডিপিপিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল হাসান। ডিপিডিসির পক্ষ থেকে বলা হয়, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) যদি বিদ্যুতের পাইকারি দাম বাড়ায় তা হলে ১৭.৮৫ শতাংশ হারে খুচরা পর্যায়ে দাম বাড়াতে হবে। তা না হলে কোম্পানিটি আরও ক্ষতির মুখে পড়বে। সে জন্যই তারা বিইআরসি’র কাছে এ আবেদন করেছে। প্রস্তাবে তারা বলেন, যদি পাইকারি দাম বাড়ানো হয় কিন্তু খুচরা দাম বাড়ানো না হয় তাহলে কোম্পানি আরও লোকসানে পড়বে। তাহলে সেই লোকসান মেটাতে ভর্তুকি দিতে হবে। তারা জানায়, বর্তমানে তাদের প্রতি ইউনিট বিদ্যুতে ৬ পয়সা করে লোকসান হচ্ছে। এ কারণে ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ডিপিডিসির ২৩ কোটি টাকা লোকসান হয়েছে। এর আগে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের গড়মূল্য ১ টাকা ৩৭ পয়সা বাড়িয়ে ৬ টাকা ১০ পয়সা থেকে ৭ টাকা ৪৭ পয়সা করার প্রস্তাব দেয়। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গ্রাহকপর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ৭ দশমিক ৮৩ শতাংশ বাড়ানোর পক্ষে মত দেয় বিইআরসি গঠিত কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি। বিইআরসির চেয়ারম্যান এ আর খানের সভাপতিত্বে কমিশনের সদস্য ড. সেলিম মাহমুদ, প্রকৌশলী দেলোয়ার হোসেন, মো. মাকসুদুল হক ও রহমান মুরশেদ গণশুনানিতে উপস্থিত ছিলেন। কেএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment