েকে পড়ালেখা করেন। এখান থেকে তিনি তার প্রবেশিকা পরীক্ষায় ১৯২১ সালে উত্তীর্ণ হন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ এবং এমএ শেষ করেন যথাক্রমে ১৯২৯ এবং ১৯৩১ সালে। ১৯৩৩ সালে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. দীনেশ চন্দ্র সেনের অধীনে রামতনু লাহিড়ী গবেষণা সহকারী পদে যোগ দেন। এরপর ১৯৩৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। নকশী কাঁথার মাঠ, সোজন বাদিয়ার ঘাট, বালুচর, ধানক্ষেত, রঙিলা নায়ের মাঝি ইত্যাদি তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ। সাধারণ মানুষকে নিয়ে কবিতা লিখে তিনি অর্জন করেছেন পল্লিকবির খেতাব। আর তাই দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে আজো কবির স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কবির বাড়িতে প্রতিনিয়ত ছুটে আসে মানুষ। প্রতিবছরই কবির জন্মদিন উপলক্ষে পল্লিকবির বাড়ির আঙিনায় কুমার নদের পাড়ে পক্ষকালব্যাপী মেলার আয়োজন করা হয়। তবে এ বছর আগামী ১০ জানুয়ারি থেকে এ মেলা শুরু হবে জানিয়েছে প্রশাসন। ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক সরদার সরাফত আলী জানান, কবির জন্মদিন যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের পাশাপাশি ১০ জানুয়ারি থেকে মেলার আয়োজন ও অবিলম্বে সংগ্রহশালা উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এএইচ
Thursday, January 1, 2015
পল্লিকবির ১১২তম জন্মবার্ষিকী:Time News
পল্লিকবির ১১২তম জন্মবার্ষিকী স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ০১ জানুয়ারি, ২০১৫ ১১:২৫:৩৯ পল্লিকবি জসীমউদ্দীনের ১১২তম জন্মদিন আজ। ১৯০৩ সালের আজকের এই দিনে ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। কবির পুরো নাম জসীমউদ্দীন মোল্লা। বাবার নাম আনসার উদ্দিন মোল্লা। তার লেখা ‘কবর’ কবিতাটি বাংলা সাহিত্যে এক অনন্য অবদান। জসীমউদ্দীন ফরিদপুর ওয়েলফেয়ার স্কুল, ও পরবর্তী সময়ে ফরিদপুর জিলা স্কুল থ
েকে পড়ালেখা করেন। এখান থেকে তিনি তার প্রবেশিকা পরীক্ষায় ১৯২১ সালে উত্তীর্ণ হন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ এবং এমএ শেষ করেন যথাক্রমে ১৯২৯ এবং ১৯৩১ সালে। ১৯৩৩ সালে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. দীনেশ চন্দ্র সেনের অধীনে রামতনু লাহিড়ী গবেষণা সহকারী পদে যোগ দেন। এরপর ১৯৩৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। নকশী কাঁথার মাঠ, সোজন বাদিয়ার ঘাট, বালুচর, ধানক্ষেত, রঙিলা নায়ের মাঝি ইত্যাদি তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ। সাধারণ মানুষকে নিয়ে কবিতা লিখে তিনি অর্জন করেছেন পল্লিকবির খেতাব। আর তাই দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে আজো কবির স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কবির বাড়িতে প্রতিনিয়ত ছুটে আসে মানুষ। প্রতিবছরই কবির জন্মদিন উপলক্ষে পল্লিকবির বাড়ির আঙিনায় কুমার নদের পাড়ে পক্ষকালব্যাপী মেলার আয়োজন করা হয়। তবে এ বছর আগামী ১০ জানুয়ারি থেকে এ মেলা শুরু হবে জানিয়েছে প্রশাসন। ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক সরদার সরাফত আলী জানান, কবির জন্মদিন যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের পাশাপাশি ১০ জানুয়ারি থেকে মেলার আয়োজন ও অবিলম্বে সংগ্রহশালা উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এএইচ
েকে পড়ালেখা করেন। এখান থেকে তিনি তার প্রবেশিকা পরীক্ষায় ১৯২১ সালে উত্তীর্ণ হন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ এবং এমএ শেষ করেন যথাক্রমে ১৯২৯ এবং ১৯৩১ সালে। ১৯৩৩ সালে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. দীনেশ চন্দ্র সেনের অধীনে রামতনু লাহিড়ী গবেষণা সহকারী পদে যোগ দেন। এরপর ১৯৩৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। নকশী কাঁথার মাঠ, সোজন বাদিয়ার ঘাট, বালুচর, ধানক্ষেত, রঙিলা নায়ের মাঝি ইত্যাদি তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ। সাধারণ মানুষকে নিয়ে কবিতা লিখে তিনি অর্জন করেছেন পল্লিকবির খেতাব। আর তাই দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে আজো কবির স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কবির বাড়িতে প্রতিনিয়ত ছুটে আসে মানুষ। প্রতিবছরই কবির জন্মদিন উপলক্ষে পল্লিকবির বাড়ির আঙিনায় কুমার নদের পাড়ে পক্ষকালব্যাপী মেলার আয়োজন করা হয়। তবে এ বছর আগামী ১০ জানুয়ারি থেকে এ মেলা শুরু হবে জানিয়েছে প্রশাসন। ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক সরদার সরাফত আলী জানান, কবির জন্মদিন যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের পাশাপাশি ১০ জানুয়ারি থেকে মেলার আয়োজন ও অবিলম্বে সংগ্রহশালা উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment