
জন্য বায়তুল মোকাররমের দিকে রওনা দিয়েছে। এর আগে দুপুর দেড়টার দিকে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কাছে তার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহ আনা হয়। গত ৩ জানুয়ারি থেকে এখানেই অবস্থান করছেন খালেদা জিয়া। এখানে সকাল থেকে জড়ো হওয়া বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মীদের ভিড় ঠেলে লাশবাহী গাড়ি কার্যালয়ের ভেতরে নিতে বেশ বেগ পেতে হয়। প্রায় ২০ মিনিট পর গাড়িটি কার্যালয়ের ভেতরে ঢুকতে পারে। এরপর মরদেহ অ্যাম্বুলেন্স থেকে নামিয়ে সচরাচর যেখান থেকে ব্রিফিং দেওয়া হয় সেখানে রাখা হয়। এখানে এসেই খালেদা জিয়া শেষবারের মত তার ছেলের মরদেহ দেখেন, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নিহত হওয়ার পর ১২ বছর বয়স থেকে যাকে তিনি বুকে আগলে রেখেছিলেন। মঙ্গলবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গুলশান কার্যালয়ের দিকে রওনা হয় কোকোর মরদেহবাহী আলিফ মেডিকেল সার্ভিসের অ্যাম্বুলেন্স। এর আগে মালয়েশিয়া থেকে বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে কোকোর লাশ বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়। সেখানে আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহ বুঝে নেন তার চাচাতো ভাই মাহবুবুল আলম ডিউক ও বিএনপির নেতারা। ডিউকের সঙ্গে ছিলেন- বিএনপির শীর্ষ পাঁচ নেতা- স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, আবদুল্লাহ আল নোমান ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী। কোকোর মরদেহ আসার খবরে বিমানবন্দর এলাকায় বিপুলসংখ্যক বিএনপির নেতাকর্মী সকাল থেকে ভিড় করেন। এ সময় লাশ বের হওয়ার গেটে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও গাজীপুর সিটি মেয়র অধ্যাপক এমএ মান্নান, মীর নাছির হোসেন ও সাংগঠনিক সম্পাদক ফললুল হক মিলন। কোকোর মরদেহ আসা উপলক্ষে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়। ওই এলাকায় সীমিত করা হয় যান চলাচল। উল্লেখ্য, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে গত শনিবার মালয়েশিয়ায় মারা যান আরাফাত রহমান কোকো। স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে তিনি ২০১২ সাল থেকে দেশটিতে স্বেচ্ছা নির্বাসনে ছিলেন। মন্তব্য নিজস্ব প্রতিবেদকআরটিএনএনঢাকা: টানা ছয়দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর অবশেষে অবরোধের আগুনে দগ্ধদের মিছিলে যোগ দিলেন ট্রাকচালক বকু . . . বিস্তারিত নিজস্ব প্রতিবেদকআরটিএনএনঢাকা: র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ বলেছেন, বর্তমানে . . . বিস্তারিত
No comments:
Post a Comment