, নিপীড়ক, গুম-খুন ও যৌথ বাহিনীর নিষ্ঠুর অপারেশনের প্রতিষ্ঠান তা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তারা যথার্থভাবেই সকলকে টের পাইয়ে দিচ্ছেন। ‘একেকদিন একেকজন কর্মকর্তার বক্তব্য শুনলে মনে হয়- আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর অস্ত্র যেন আওয়ামী লীগের তহবিল থেকে কেনা। সুতরাং এই অস্ত্র ব্যবহারে কোনো জবাবদিহিতার দরকার নেই বলে তারা মনে করে’ অভিযোগ করেন রিজভী। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগপন্থী আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রধানরা ছাড়পত্র দিয়েছেন তাদের জোয়ানদের। অস্ত্র গোলাবারুদ কেনো অকেজো করে রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে উস্মা প্রকাশ করেছেন র্যাবের ডিজি। বিএনপির এ মুখপাত্র বলেন, ‘র্যাবের ডিজি বলেছেন- বিচারবহির্ভুত হত্যা বলে কিছু নাই। তাহলে খিলগাঁও ছাত্রদল নেতা নুরুজ্জামান জনিকে কোন বিচারের আওতায় প্রাণদণ্ড দেয়া হয়েছে? কোন আদালতের রায়ে সাত মাসের অন্তসত্তা স্ত্রীর স্বামীকে ধরে নিয়ে গিয়ে হত্যা করা হয়? সপ্তাহ খানেক আগে দলের চারজন কর্মীকে ধরে নিয়ে গিয়ে টার্গেট হত্যা করা হয় কোন বিচারে?’ তিনি বলেন, দুঃশাসন টিকিয়ে রাখতে রাষ্ট্র এখন ভয়াল ঘাতকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও নাগরিক অধিকারহীন একদলীয় রাষ্ট্র ব্যবস্থায় সরকারী কর্মচারীদের দলের আনুগত্য করা বাধ্যতামূলক করা হয়। সেখানে নিরপেক্ষতার ও জবাবদিহিতার প্রশ্ন করা যায় না। রিজভী দাবি করেন, বাংলাদেশে চোখের ইশারাও যদি সরকারবিরোধী মনে হয় তাহলেও নিপীড়নের শিকার হতে হবে, সেই নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি এখন বাংলাদেশে বিরাজমান। তিনি বলেন, অমানবিক নাশকতার বিভৎস ঘটনা ঘটানো হচ্ছে সারাদেশ জুড়ে। পেট্রোল বোমা মেরে মানুষকে দগ্ধ করার বিরামহীন দৃশ্য দেখানো হচ্ছে টেলিভিশনে। বান ইউনিটের অমানবিক দৃশ্যকে কেন্দ্র করে প্রচারাভিযান চালানো হচ্ছে বিরোধী দলের আন্দোলনের বিরুদ্ধে। বিএনপির এ মুখপাত্র দাবি করেন, কয়েকদিন ধরেই জনশ্রুতি ছিল, সরকার নিজেই একটা বড় ধরনের নাশকতা করবে। যেটির বিদেশ থেকে পরিচালিত একটি পোর্টালে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। যাতে পুরো দায়টা বিরোধী দলের ওপর চাপানো যায়। ‘গত ২৩ জানুয়ারি রাতেই ডেমরায় ঘটানো হলো বাসে আগুন দিয়ে ৩৫ জন বাসআরোহীদের অগ্নিদগ্ধের ঘটনা। আর তার পরের দিন শোকে কাতর সন্তানহারা মা বেগম খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করে মামলা দেয়া হলো। সমগ্র ঘটনাটাই একটা মাস্টার-প্ল্যানের অংশ বলে সর্বসাধারণ বিশ্বাস করে’ দাবি করেন তিনি। রিজভী বলেন, পেট্রোল বোমা, গান পাউডার, গাড়িতে আগুন লাগিয়ে মানুষ পোড়ানো এবং লগি-বৈঠার তান্ডবে লাশের ওপর নৃত্য ইত্যাদি সর্বনাশা মরণখেলা আওয়ামী লীগের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। তিনি দাবি করেন, বিএনপির শাসনামলে হোটেল শেরাটনের সামনে বাসে গান পাউডার দিয়ে নয়জনকে পুড়িয়ে মারা এবং ফেনীর ফুলগাজী উপজেলা চেয়ারম্যান আকরামকে হত্যা করার পর লাশ পোড়ানোর বিভৎস ঘটনা ঘটানো হয়। মন্তব্য
Monday, January 26, 2015
আন্দোলনের বিরুদ্ধেই বার্ন ইউনিট ‘প্রচারাভিযান’:RTNN
আন্দোলনের বিরুদ্ধেই বার্ন ইউনিট ‘প্রচারাভিযান’ নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: অমানবিক নাশকতা ঘটানোর পর বিরোধী দলের আন্দোলনের বিরুদ্ধেই বার্ন ইউনিটের দৃশ্যকে কেন্দ্র করে অতি প্রচারাভিযান চালানো হচ্ছে। সোমবার এক বিবৃতিতে বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ এমন অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, রাষ্ট্রের চরিত্র কেমন তা বোঝা যায় রাষ্ট্রের কর্মচারীরা কেমন তার ওপর। বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি যে এখন বর্বর
, নিপীড়ক, গুম-খুন ও যৌথ বাহিনীর নিষ্ঠুর অপারেশনের প্রতিষ্ঠান তা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তারা যথার্থভাবেই সকলকে টের পাইয়ে দিচ্ছেন। ‘একেকদিন একেকজন কর্মকর্তার বক্তব্য শুনলে মনে হয়- আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর অস্ত্র যেন আওয়ামী লীগের তহবিল থেকে কেনা। সুতরাং এই অস্ত্র ব্যবহারে কোনো জবাবদিহিতার দরকার নেই বলে তারা মনে করে’ অভিযোগ করেন রিজভী। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগপন্থী আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রধানরা ছাড়পত্র দিয়েছেন তাদের জোয়ানদের। অস্ত্র গোলাবারুদ কেনো অকেজো করে রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে উস্মা প্রকাশ করেছেন র্যাবের ডিজি। বিএনপির এ মুখপাত্র বলেন, ‘র্যাবের ডিজি বলেছেন- বিচারবহির্ভুত হত্যা বলে কিছু নাই। তাহলে খিলগাঁও ছাত্রদল নেতা নুরুজ্জামান জনিকে কোন বিচারের আওতায় প্রাণদণ্ড দেয়া হয়েছে? কোন আদালতের রায়ে সাত মাসের অন্তসত্তা স্ত্রীর স্বামীকে ধরে নিয়ে গিয়ে হত্যা করা হয়? সপ্তাহ খানেক আগে দলের চারজন কর্মীকে ধরে নিয়ে গিয়ে টার্গেট হত্যা করা হয় কোন বিচারে?’ তিনি বলেন, দুঃশাসন টিকিয়ে রাখতে রাষ্ট্র এখন ভয়াল ঘাতকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও নাগরিক অধিকারহীন একদলীয় রাষ্ট্র ব্যবস্থায় সরকারী কর্মচারীদের দলের আনুগত্য করা বাধ্যতামূলক করা হয়। সেখানে নিরপেক্ষতার ও জবাবদিহিতার প্রশ্ন করা যায় না। রিজভী দাবি করেন, বাংলাদেশে চোখের ইশারাও যদি সরকারবিরোধী মনে হয় তাহলেও নিপীড়নের শিকার হতে হবে, সেই নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি এখন বাংলাদেশে বিরাজমান। তিনি বলেন, অমানবিক নাশকতার বিভৎস ঘটনা ঘটানো হচ্ছে সারাদেশ জুড়ে। পেট্রোল বোমা মেরে মানুষকে দগ্ধ করার বিরামহীন দৃশ্য দেখানো হচ্ছে টেলিভিশনে। বান ইউনিটের অমানবিক দৃশ্যকে কেন্দ্র করে প্রচারাভিযান চালানো হচ্ছে বিরোধী দলের আন্দোলনের বিরুদ্ধে। বিএনপির এ মুখপাত্র দাবি করেন, কয়েকদিন ধরেই জনশ্রুতি ছিল, সরকার নিজেই একটা বড় ধরনের নাশকতা করবে। যেটির বিদেশ থেকে পরিচালিত একটি পোর্টালে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। যাতে পুরো দায়টা বিরোধী দলের ওপর চাপানো যায়। ‘গত ২৩ জানুয়ারি রাতেই ডেমরায় ঘটানো হলো বাসে আগুন দিয়ে ৩৫ জন বাসআরোহীদের অগ্নিদগ্ধের ঘটনা। আর তার পরের দিন শোকে কাতর সন্তানহারা মা বেগম খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করে মামলা দেয়া হলো। সমগ্র ঘটনাটাই একটা মাস্টার-প্ল্যানের অংশ বলে সর্বসাধারণ বিশ্বাস করে’ দাবি করেন তিনি। রিজভী বলেন, পেট্রোল বোমা, গান পাউডার, গাড়িতে আগুন লাগিয়ে মানুষ পোড়ানো এবং লগি-বৈঠার তান্ডবে লাশের ওপর নৃত্য ইত্যাদি সর্বনাশা মরণখেলা আওয়ামী লীগের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। তিনি দাবি করেন, বিএনপির শাসনামলে হোটেল শেরাটনের সামনে বাসে গান পাউডার দিয়ে নয়জনকে পুড়িয়ে মারা এবং ফেনীর ফুলগাজী উপজেলা চেয়ারম্যান আকরামকে হত্যা করার পর লাশ পোড়ানোর বিভৎস ঘটনা ঘটানো হয়। মন্তব্য
, নিপীড়ক, গুম-খুন ও যৌথ বাহিনীর নিষ্ঠুর অপারেশনের প্রতিষ্ঠান তা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তারা যথার্থভাবেই সকলকে টের পাইয়ে দিচ্ছেন। ‘একেকদিন একেকজন কর্মকর্তার বক্তব্য শুনলে মনে হয়- আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর অস্ত্র যেন আওয়ামী লীগের তহবিল থেকে কেনা। সুতরাং এই অস্ত্র ব্যবহারে কোনো জবাবদিহিতার দরকার নেই বলে তারা মনে করে’ অভিযোগ করেন রিজভী। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগপন্থী আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রধানরা ছাড়পত্র দিয়েছেন তাদের জোয়ানদের। অস্ত্র গোলাবারুদ কেনো অকেজো করে রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে উস্মা প্রকাশ করেছেন র্যাবের ডিজি। বিএনপির এ মুখপাত্র বলেন, ‘র্যাবের ডিজি বলেছেন- বিচারবহির্ভুত হত্যা বলে কিছু নাই। তাহলে খিলগাঁও ছাত্রদল নেতা নুরুজ্জামান জনিকে কোন বিচারের আওতায় প্রাণদণ্ড দেয়া হয়েছে? কোন আদালতের রায়ে সাত মাসের অন্তসত্তা স্ত্রীর স্বামীকে ধরে নিয়ে গিয়ে হত্যা করা হয়? সপ্তাহ খানেক আগে দলের চারজন কর্মীকে ধরে নিয়ে গিয়ে টার্গেট হত্যা করা হয় কোন বিচারে?’ তিনি বলেন, দুঃশাসন টিকিয়ে রাখতে রাষ্ট্র এখন ভয়াল ঘাতকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও নাগরিক অধিকারহীন একদলীয় রাষ্ট্র ব্যবস্থায় সরকারী কর্মচারীদের দলের আনুগত্য করা বাধ্যতামূলক করা হয়। সেখানে নিরপেক্ষতার ও জবাবদিহিতার প্রশ্ন করা যায় না। রিজভী দাবি করেন, বাংলাদেশে চোখের ইশারাও যদি সরকারবিরোধী মনে হয় তাহলেও নিপীড়নের শিকার হতে হবে, সেই নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি এখন বাংলাদেশে বিরাজমান। তিনি বলেন, অমানবিক নাশকতার বিভৎস ঘটনা ঘটানো হচ্ছে সারাদেশ জুড়ে। পেট্রোল বোমা মেরে মানুষকে দগ্ধ করার বিরামহীন দৃশ্য দেখানো হচ্ছে টেলিভিশনে। বান ইউনিটের অমানবিক দৃশ্যকে কেন্দ্র করে প্রচারাভিযান চালানো হচ্ছে বিরোধী দলের আন্দোলনের বিরুদ্ধে। বিএনপির এ মুখপাত্র দাবি করেন, কয়েকদিন ধরেই জনশ্রুতি ছিল, সরকার নিজেই একটা বড় ধরনের নাশকতা করবে। যেটির বিদেশ থেকে পরিচালিত একটি পোর্টালে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। যাতে পুরো দায়টা বিরোধী দলের ওপর চাপানো যায়। ‘গত ২৩ জানুয়ারি রাতেই ডেমরায় ঘটানো হলো বাসে আগুন দিয়ে ৩৫ জন বাসআরোহীদের অগ্নিদগ্ধের ঘটনা। আর তার পরের দিন শোকে কাতর সন্তানহারা মা বেগম খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করে মামলা দেয়া হলো। সমগ্র ঘটনাটাই একটা মাস্টার-প্ল্যানের অংশ বলে সর্বসাধারণ বিশ্বাস করে’ দাবি করেন তিনি। রিজভী বলেন, পেট্রোল বোমা, গান পাউডার, গাড়িতে আগুন লাগিয়ে মানুষ পোড়ানো এবং লগি-বৈঠার তান্ডবে লাশের ওপর নৃত্য ইত্যাদি সর্বনাশা মরণখেলা আওয়ামী লীগের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। তিনি দাবি করেন, বিএনপির শাসনামলে হোটেল শেরাটনের সামনে বাসে গান পাউডার দিয়ে নয়জনকে পুড়িয়ে মারা এবং ফেনীর ফুলগাজী উপজেলা চেয়ারম্যান আকরামকে হত্যা করার পর লাশ পোড়ানোর বিভৎস ঘটনা ঘটানো হয়। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment