এবং দুপুর নাগাদ সেটি ঢাকা পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। একই ফ্লাইটে কোকোর স্ত্রী, দুই মেয়ে, মামা শামীম এস্কান্দার এবং খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা মোসাদ্দেক আলী ফালু রয়েছেন বলে জানান বিএনপির এই নেতা। বেলা সাড়ে ১১টায় কোকোর মরদেহবাহী কফিন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবে। বিমানবন্দরে আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহ গ্রহণ করবেন বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলের সদস্যরা হলেন- দলের স্থায়ী কমিটি সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, আবদুল্লাহ আল নোমান ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী। গতকাল সোমবার রাতে গুলশান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, কোকোর মরদেহ মালয়েশিয়া এয়ার লাইন্সের একটি ফ্লাইটে (এমএইচ১০২) করে বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকার হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছবে। এরপর বিমানবন্দর থেকে কোকোর মরদেহ বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে নিয়ে আসা হবে, যাতে করে তার মা (খালেদা জিয়া) ও আত্মীয়-স্বজনরা দেখতে পারেন। নজরুল ইসলাম বলেন, গুলশান কার্যালয়ে বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা এখানে আসতে পারবেন না। শুধুমাত্র পারিবারিক সদস্যরাই এখানে কোকোর মরদেহ দেখতে পারবেন। তিনি বলেন, বিকেল চারটার মধ্যে কোকোর মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্স জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম মসজিদে নিয়ে যাওয়া হবে এবং বাদ আসর তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে কিছুক্ষণ সর্ব সাধারণের দেখার জন্য কোকোর মরদেহ বায়তুল মোকাররম মসজিদে রাখা হবে। শেষে বনানী সামরিক কবরস্থানে তাকে দাফনের কথা রয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘একজন সেনা কর্মকর্তার সন্তান হিসেবে ওখানে দাফন তার (কোকো) প্রাপ্য। আমরা লিখিতভাবে সেখানে দাফনের অনুমতি চেয়েছি। আশা করি, কোকোর মরদেহ আমরা সেখানে দাফন করতে পারব।’ এছাড়া মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকার বাইরে আরাফাতের গায়েবানা জানাজা হবে। সারাদেশে দলীয় নেতাকর্মীদের এই জানাজায় অংশ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। আরাফাতের মৃত্যুতে সোমবার থেকে বিএনপির তিন দিনের শোক পালন করছে। দলীয় কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলনের পাশাপাশি অর্ধনমিত রয়েছে দলীয় পতাকা। নেতাকর্মীরা পরছেন কালো ব্যাজ। এছাড়া এই তিন দিন সারাদেশের মসজিদে মসজিদে কোরআন খানি ও দোয়া মাহফিল আয়োজনের উদ্যোগও নিয়েছে বিএনপি। কুয়ালালামপুরে গত রবিবার আরাফাতের প্রথম জানাজা হয়েছে। ছোট ভাইয়ের জন্য সোমবার লন্ডনে গায়েবানা জানাজা পড়েছেন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান। গত শনিবার আরাফাত রহমান কোকো হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মালয়েশিয়াতে মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৪৫ বছর। স্ত্রী শর্মিলা রহমান ও দুই মেয়েকে নিয়ে মালয়েশিয়ায় সাত বছর ধরে থাকছিলেন জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে। মন্তব্য
Tuesday, January 27, 2015
ঢাকার পথে প্রাণহীন কোকো, প্রতীক্ষায় লাখো জনতা:RTNN
ঢাকার পথে প্রাণহীন কোকো, প্রতীক্ষায় লাখো জনতা নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহবাহী বিমান ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছে। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল আটটার দিকে মালয়েশিয়া এয়ার লাইন্সের বিমানটি কুয়ালালামপুর ছাড়ে বলে জানিয়েছেন মালয়েশিয়া বিএনপির নেতা মাহবুব আলম শাহ। তিনি জানান, আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহ নিয়ে একটি ফ্লাইট কুয়ালালামপুর ছেড়েছে
এবং দুপুর নাগাদ সেটি ঢাকা পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। একই ফ্লাইটে কোকোর স্ত্রী, দুই মেয়ে, মামা শামীম এস্কান্দার এবং খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা মোসাদ্দেক আলী ফালু রয়েছেন বলে জানান বিএনপির এই নেতা। বেলা সাড়ে ১১টায় কোকোর মরদেহবাহী কফিন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবে। বিমানবন্দরে আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহ গ্রহণ করবেন বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলের সদস্যরা হলেন- দলের স্থায়ী কমিটি সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, আবদুল্লাহ আল নোমান ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী। গতকাল সোমবার রাতে গুলশান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, কোকোর মরদেহ মালয়েশিয়া এয়ার লাইন্সের একটি ফ্লাইটে (এমএইচ১০২) করে বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকার হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছবে। এরপর বিমানবন্দর থেকে কোকোর মরদেহ বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে নিয়ে আসা হবে, যাতে করে তার মা (খালেদা জিয়া) ও আত্মীয়-স্বজনরা দেখতে পারেন। নজরুল ইসলাম বলেন, গুলশান কার্যালয়ে বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা এখানে আসতে পারবেন না। শুধুমাত্র পারিবারিক সদস্যরাই এখানে কোকোর মরদেহ দেখতে পারবেন। তিনি বলেন, বিকেল চারটার মধ্যে কোকোর মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্স জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম মসজিদে নিয়ে যাওয়া হবে এবং বাদ আসর তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে কিছুক্ষণ সর্ব সাধারণের দেখার জন্য কোকোর মরদেহ বায়তুল মোকাররম মসজিদে রাখা হবে। শেষে বনানী সামরিক কবরস্থানে তাকে দাফনের কথা রয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘একজন সেনা কর্মকর্তার সন্তান হিসেবে ওখানে দাফন তার (কোকো) প্রাপ্য। আমরা লিখিতভাবে সেখানে দাফনের অনুমতি চেয়েছি। আশা করি, কোকোর মরদেহ আমরা সেখানে দাফন করতে পারব।’ এছাড়া মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকার বাইরে আরাফাতের গায়েবানা জানাজা হবে। সারাদেশে দলীয় নেতাকর্মীদের এই জানাজায় অংশ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। আরাফাতের মৃত্যুতে সোমবার থেকে বিএনপির তিন দিনের শোক পালন করছে। দলীয় কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলনের পাশাপাশি অর্ধনমিত রয়েছে দলীয় পতাকা। নেতাকর্মীরা পরছেন কালো ব্যাজ। এছাড়া এই তিন দিন সারাদেশের মসজিদে মসজিদে কোরআন খানি ও দোয়া মাহফিল আয়োজনের উদ্যোগও নিয়েছে বিএনপি। কুয়ালালামপুরে গত রবিবার আরাফাতের প্রথম জানাজা হয়েছে। ছোট ভাইয়ের জন্য সোমবার লন্ডনে গায়েবানা জানাজা পড়েছেন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান। গত শনিবার আরাফাত রহমান কোকো হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মালয়েশিয়াতে মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৪৫ বছর। স্ত্রী শর্মিলা রহমান ও দুই মেয়েকে নিয়ে মালয়েশিয়ায় সাত বছর ধরে থাকছিলেন জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে। মন্তব্য
এবং দুপুর নাগাদ সেটি ঢাকা পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। একই ফ্লাইটে কোকোর স্ত্রী, দুই মেয়ে, মামা শামীম এস্কান্দার এবং খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা মোসাদ্দেক আলী ফালু রয়েছেন বলে জানান বিএনপির এই নেতা। বেলা সাড়ে ১১টায় কোকোর মরদেহবাহী কফিন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবে। বিমানবন্দরে আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহ গ্রহণ করবেন বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলের সদস্যরা হলেন- দলের স্থায়ী কমিটি সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, আবদুল্লাহ আল নোমান ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী। গতকাল সোমবার রাতে গুলশান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, কোকোর মরদেহ মালয়েশিয়া এয়ার লাইন্সের একটি ফ্লাইটে (এমএইচ১০২) করে বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকার হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছবে। এরপর বিমানবন্দর থেকে কোকোর মরদেহ বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে নিয়ে আসা হবে, যাতে করে তার মা (খালেদা জিয়া) ও আত্মীয়-স্বজনরা দেখতে পারেন। নজরুল ইসলাম বলেন, গুলশান কার্যালয়ে বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা এখানে আসতে পারবেন না। শুধুমাত্র পারিবারিক সদস্যরাই এখানে কোকোর মরদেহ দেখতে পারবেন। তিনি বলেন, বিকেল চারটার মধ্যে কোকোর মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্স জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম মসজিদে নিয়ে যাওয়া হবে এবং বাদ আসর তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে কিছুক্ষণ সর্ব সাধারণের দেখার জন্য কোকোর মরদেহ বায়তুল মোকাররম মসজিদে রাখা হবে। শেষে বনানী সামরিক কবরস্থানে তাকে দাফনের কথা রয়েছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘একজন সেনা কর্মকর্তার সন্তান হিসেবে ওখানে দাফন তার (কোকো) প্রাপ্য। আমরা লিখিতভাবে সেখানে দাফনের অনুমতি চেয়েছি। আশা করি, কোকোর মরদেহ আমরা সেখানে দাফন করতে পারব।’ এছাড়া মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকার বাইরে আরাফাতের গায়েবানা জানাজা হবে। সারাদেশে দলীয় নেতাকর্মীদের এই জানাজায় অংশ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। আরাফাতের মৃত্যুতে সোমবার থেকে বিএনপির তিন দিনের শোক পালন করছে। দলীয় কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলনের পাশাপাশি অর্ধনমিত রয়েছে দলীয় পতাকা। নেতাকর্মীরা পরছেন কালো ব্যাজ। এছাড়া এই তিন দিন সারাদেশের মসজিদে মসজিদে কোরআন খানি ও দোয়া মাহফিল আয়োজনের উদ্যোগও নিয়েছে বিএনপি। কুয়ালালামপুরে গত রবিবার আরাফাতের প্রথম জানাজা হয়েছে। ছোট ভাইয়ের জন্য সোমবার লন্ডনে গায়েবানা জানাজা পড়েছেন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান। গত শনিবার আরাফাত রহমান কোকো হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মালয়েশিয়াতে মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৪৫ বছর। স্ত্রী শর্মিলা রহমান ও দুই মেয়েকে নিয়ে মালয়েশিয়ায় সাত বছর ধরে থাকছিলেন জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment