ছে বিএনপি। গতকাল (সোমবার) বিকালে দলের সহ-দফতর সম্পাদক আসাদুল করিম শাহীন স্বাক্ষরিত একটি আবেদনপত্র ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ও পিডব্লিউডি কর্তৃপক্ষের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে। সমাবেশের জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এবং মতিঝিল শাপলা চত্বরের যে কোনো একটিতে অনুমতি চাওয়া হয়েছে। ২০ দলীয় জোট সূত্রে জানা গেছে, ৩ জানুয়ারি ঢাকা মহানগর ২০ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে গুম-খুন ও সরকারের ব্যর্থতার দাবিতে সমাবেশ করা হবে। আর ৫ জানুয়ারি দিনটিকে গণতন্ত্র হত্যা দিবস আখ্যা দিয়ে ২০ দলীয় জোটের উদ্যোগে সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত হয়। ওইদিন নেতাকর্মীদের কালো পতাকা হাতে সমাবেশে অংশ নিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এদিকে বিএনপির একটি সূত্রে জানা গেছে, রবিবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কয়েকজন সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে আগামী ২ ও ৫ জানুয়ারি রাজধানীতে জনসভা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। তবে সোমবার অনুষ্ঠিত ২০ দলীয় জোটের ঢাকা মহানগরের মহাসচিবদের বৈঠকে ২ জানুয়ারি পরিবর্তন করে ৩ জানুয়ারি সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এই বৈঠকেই সমাবেশের অনুমতি না দিলে ৪ জানুয়ারি থেকে টানা ৭২ ঘণ্টা হরতাল ডাকারও সিদ্ধান্ত হয়। রবিবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলের সিনিয়র নেতাদের মধ্যে বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত নিয়ে সোমবার শরিকদের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে জোটের ঢাকা মহানগর নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে কর্মসূচি সম্পর্কে তাদের অবহিত করা হয়। সবাই কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানান। কেউ কেউ এসব কর্মসূচি বাস্তবায়নে মহানগর ২০ দলের পক্ষ থেকে একটি কমিটি করার প্রস্তাব করেন। মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাসের নেতৃত্বে শিগগিরই ২০ দলের একটি কমিটি করা হতে পারে বলে জানা গেছে। অপর একটি সূত্র জানায়, বৈঠকে জোটের পক্ষ থেকে নেয়া কর্মসূচি বাস্তবায়নে ব্যাপক প্রস্তুতি নিতে শরিকদের নির্দেশ দেয়া হয়। রাজধানীর প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ডে শরিক দলগুলোর নেতাকর্মীদের সঙ্গে আলাদা আলাদা প্রস্তুতি সভা করার কথা বলা হয়। জোটনেত্রী খালেদা জিয়া যে কর্মসূচি ঘোষণা করবেন সেখানে সব দলের সর্বাত্মক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে যা যা করা প্রয়োজন তা করতে হবে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি দশম সংসদ নির্বাচন বর্জনের পর এখন পর্যন্ত ঢাকার বাইরে ২০ দলীয় জোটের উদ্যোগে খালেদার জিয়ার উপস্থিতিতে ১০ টি জনসভা অনুষ্ঠিত হলেও ঢাকায় কোনো সমাবেশ করতে দেয়নি প্রশাসন। সর্বশেষ ৮ নভেম্বর রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে সমাবেশ করতে চাইলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনুমতি না পাওয়ায় সমাবেশ হয়নি। এমএইচ
Tuesday, December 23, 2014
ঢাকায় ৩ ও ৫ জানুয়ারি ২০ দলীয় জোটের সমাবেশ!:Time News
ঢাকায় ৩ ও ৫ জানুয়ারি ২০ দলীয় জোটের সমাবেশ! সিনিয়র রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৪ ০২:১২:৫৬ বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বৃদ্ধির চক্রান্তের প্রতিবাদ, গুম-খুন, গুপ্তহত্যা বন্ধ, নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবিলম্বে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে এবার ঢাকায় সমাবশে করতে চায় বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট। আগামী ৩ ও ৫ জানুয়ারি রাজধানীতে দুটি সমাবেশ করতে চায় জোটের পক্ষ থেকে। আর এজন্য প্রশাসনের কাছে অনুমতিও চেয়ে
ছে বিএনপি। গতকাল (সোমবার) বিকালে দলের সহ-দফতর সম্পাদক আসাদুল করিম শাহীন স্বাক্ষরিত একটি আবেদনপত্র ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ও পিডব্লিউডি কর্তৃপক্ষের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে। সমাবেশের জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এবং মতিঝিল শাপলা চত্বরের যে কোনো একটিতে অনুমতি চাওয়া হয়েছে। ২০ দলীয় জোট সূত্রে জানা গেছে, ৩ জানুয়ারি ঢাকা মহানগর ২০ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে গুম-খুন ও সরকারের ব্যর্থতার দাবিতে সমাবেশ করা হবে। আর ৫ জানুয়ারি দিনটিকে গণতন্ত্র হত্যা দিবস আখ্যা দিয়ে ২০ দলীয় জোটের উদ্যোগে সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত হয়। ওইদিন নেতাকর্মীদের কালো পতাকা হাতে সমাবেশে অংশ নিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এদিকে বিএনপির একটি সূত্রে জানা গেছে, রবিবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কয়েকজন সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে আগামী ২ ও ৫ জানুয়ারি রাজধানীতে জনসভা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। তবে সোমবার অনুষ্ঠিত ২০ দলীয় জোটের ঢাকা মহানগরের মহাসচিবদের বৈঠকে ২ জানুয়ারি পরিবর্তন করে ৩ জানুয়ারি সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এই বৈঠকেই সমাবেশের অনুমতি না দিলে ৪ জানুয়ারি থেকে টানা ৭২ ঘণ্টা হরতাল ডাকারও সিদ্ধান্ত হয়। রবিবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলের সিনিয়র নেতাদের মধ্যে বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত নিয়ে সোমবার শরিকদের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে জোটের ঢাকা মহানগর নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে কর্মসূচি সম্পর্কে তাদের অবহিত করা হয়। সবাই কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানান। কেউ কেউ এসব কর্মসূচি বাস্তবায়নে মহানগর ২০ দলের পক্ষ থেকে একটি কমিটি করার প্রস্তাব করেন। মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাসের নেতৃত্বে শিগগিরই ২০ দলের একটি কমিটি করা হতে পারে বলে জানা গেছে। অপর একটি সূত্র জানায়, বৈঠকে জোটের পক্ষ থেকে নেয়া কর্মসূচি বাস্তবায়নে ব্যাপক প্রস্তুতি নিতে শরিকদের নির্দেশ দেয়া হয়। রাজধানীর প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ডে শরিক দলগুলোর নেতাকর্মীদের সঙ্গে আলাদা আলাদা প্রস্তুতি সভা করার কথা বলা হয়। জোটনেত্রী খালেদা জিয়া যে কর্মসূচি ঘোষণা করবেন সেখানে সব দলের সর্বাত্মক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে যা যা করা প্রয়োজন তা করতে হবে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি দশম সংসদ নির্বাচন বর্জনের পর এখন পর্যন্ত ঢাকার বাইরে ২০ দলীয় জোটের উদ্যোগে খালেদার জিয়ার উপস্থিতিতে ১০ টি জনসভা অনুষ্ঠিত হলেও ঢাকায় কোনো সমাবেশ করতে দেয়নি প্রশাসন। সর্বশেষ ৮ নভেম্বর রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে সমাবেশ করতে চাইলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনুমতি না পাওয়ায় সমাবেশ হয়নি। এমএইচ
ছে বিএনপি। গতকাল (সোমবার) বিকালে দলের সহ-দফতর সম্পাদক আসাদুল করিম শাহীন স্বাক্ষরিত একটি আবেদনপত্র ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ও পিডব্লিউডি কর্তৃপক্ষের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে। সমাবেশের জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এবং মতিঝিল শাপলা চত্বরের যে কোনো একটিতে অনুমতি চাওয়া হয়েছে। ২০ দলীয় জোট সূত্রে জানা গেছে, ৩ জানুয়ারি ঢাকা মহানগর ২০ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে গুম-খুন ও সরকারের ব্যর্থতার দাবিতে সমাবেশ করা হবে। আর ৫ জানুয়ারি দিনটিকে গণতন্ত্র হত্যা দিবস আখ্যা দিয়ে ২০ দলীয় জোটের উদ্যোগে সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত হয়। ওইদিন নেতাকর্মীদের কালো পতাকা হাতে সমাবেশে অংশ নিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এদিকে বিএনপির একটি সূত্রে জানা গেছে, রবিবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কয়েকজন সিনিয়র নেতৃবৃন্দ বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে আগামী ২ ও ৫ জানুয়ারি রাজধানীতে জনসভা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। তবে সোমবার অনুষ্ঠিত ২০ দলীয় জোটের ঢাকা মহানগরের মহাসচিবদের বৈঠকে ২ জানুয়ারি পরিবর্তন করে ৩ জানুয়ারি সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এই বৈঠকেই সমাবেশের অনুমতি না দিলে ৪ জানুয়ারি থেকে টানা ৭২ ঘণ্টা হরতাল ডাকারও সিদ্ধান্ত হয়। রবিবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলের সিনিয়র নেতাদের মধ্যে বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত নিয়ে সোমবার শরিকদের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে জোটের ঢাকা মহানগর নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে কর্মসূচি সম্পর্কে তাদের অবহিত করা হয়। সবাই কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানান। কেউ কেউ এসব কর্মসূচি বাস্তবায়নে মহানগর ২০ দলের পক্ষ থেকে একটি কমিটি করার প্রস্তাব করেন। মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাসের নেতৃত্বে শিগগিরই ২০ দলের একটি কমিটি করা হতে পারে বলে জানা গেছে। অপর একটি সূত্র জানায়, বৈঠকে জোটের পক্ষ থেকে নেয়া কর্মসূচি বাস্তবায়নে ব্যাপক প্রস্তুতি নিতে শরিকদের নির্দেশ দেয়া হয়। রাজধানীর প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ডে শরিক দলগুলোর নেতাকর্মীদের সঙ্গে আলাদা আলাদা প্রস্তুতি সভা করার কথা বলা হয়। জোটনেত্রী খালেদা জিয়া যে কর্মসূচি ঘোষণা করবেন সেখানে সব দলের সর্বাত্মক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে যা যা করা প্রয়োজন তা করতে হবে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি দশম সংসদ নির্বাচন বর্জনের পর এখন পর্যন্ত ঢাকার বাইরে ২০ দলীয় জোটের উদ্যোগে খালেদার জিয়ার উপস্থিতিতে ১০ টি জনসভা অনুষ্ঠিত হলেও ঢাকায় কোনো সমাবেশ করতে দেয়নি প্রশাসন। সর্বশেষ ৮ নভেম্বর রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে সমাবেশ করতে চাইলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনুমতি না পাওয়ায় সমাবেশ হয়নি। এমএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment