লা হয়েছে, আমানত ও ঋণের সুদ হারের নিম্নমুখী প্রবণতা বিবেচনায় অগ্রাধিকার খাত হিসেবে কৃষি ও পল্লী ঋণের সুদ হারের উর্ধ্বসীমা ১৩ শতাংশের পরিবর্তে ১১ শতাংশ নির্ধারণ করা হলো। আগামী ১ জানুয়ারী থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে। সংশ্লিষ্টরা জানান, বাজার চাহিদা বিবেচনায় বেশ কিছু দিন ধরে ঋণ ও আমানতের সুদহার কমে আসছে। এমন প্রেক্ষাপটে কৃষি খাতে সুদ হারের উর্ধ্বসীমা কমানো হয়েছে। এতে করে কৃষকরা বর্তমানের তুলনায় বেশি উপকৃত হবেন। আর্থিক খাত সংস্থার কর্মসূচির আওতায় ১৯৮৯ সালের পর থেকে ব্যাংকগুলো নিজেরাই সুদহার নির্ধারণ করতে পারে। তবে বৈশ্বিক মন্দা পরবর্তীতে উৎপাদনশীল খাতে ঋণ বাড়ানোর লক্ষ্যে কৃষি, মেয়াদী শিল্প, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি, রফতানিমুখী শিল্পসহ বেশ কয়েকটি খাতে সুদহারের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। পরবর্তীতে ২০১১ সালে এক নির্দেশনার মাধ্যমে কয়েকটি খাত ছাড়া সুদহারের উর্ধ্বসীমা প্রত্যাহার করা হয়। তখন কৃষি ও মেয়াদি শিল্পে সুদহার নির্ধারণ করা হয় ১৩ শতাংশ, সব ধরনের রফতানি ঋণে ৭ শতাংশ এবং নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য তথা- চাল, গম, চিনি, ভোজ্য তেল, ডাল, ছোলা, পেঁয়াজ ও খেজুর আমদানিতে সুদহারের সর্বোচ্চ সীমা ১২ শতাংশ। ২০১২ সালের জানুয়ারিতে আরেক নির্দেশনার মাধ্যমে প্রি-শিপমেন্ট রফতানি ঋণ ও কৃষি ছাড়া অন্যান্য খাতে সুদহারের উর্ধ্বসীমা প্রত্যাহার করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এআর
Monday, December 22, 2014
কৃষিঋণে সুদ কমালো ২ শতাংশ:Time News
লা হয়েছে, আমানত ও ঋণের সুদ হারের নিম্নমুখী প্রবণতা বিবেচনায় অগ্রাধিকার খাত হিসেবে কৃষি ও পল্লী ঋণের সুদ হারের উর্ধ্বসীমা ১৩ শতাংশের পরিবর্তে ১১ শতাংশ নির্ধারণ করা হলো। আগামী ১ জানুয়ারী থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হবে। সংশ্লিষ্টরা জানান, বাজার চাহিদা বিবেচনায় বেশ কিছু দিন ধরে ঋণ ও আমানতের সুদহার কমে আসছে। এমন প্রেক্ষাপটে কৃষি খাতে সুদ হারের উর্ধ্বসীমা কমানো হয়েছে। এতে করে কৃষকরা বর্তমানের তুলনায় বেশি উপকৃত হবেন। আর্থিক খাত সংস্থার কর্মসূচির আওতায় ১৯৮৯ সালের পর থেকে ব্যাংকগুলো নিজেরাই সুদহার নির্ধারণ করতে পারে। তবে বৈশ্বিক মন্দা পরবর্তীতে উৎপাদনশীল খাতে ঋণ বাড়ানোর লক্ষ্যে কৃষি, মেয়াদী শিল্প, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি, রফতানিমুখী শিল্পসহ বেশ কয়েকটি খাতে সুদহারের সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। পরবর্তীতে ২০১১ সালে এক নির্দেশনার মাধ্যমে কয়েকটি খাত ছাড়া সুদহারের উর্ধ্বসীমা প্রত্যাহার করা হয়। তখন কৃষি ও মেয়াদি শিল্পে সুদহার নির্ধারণ করা হয় ১৩ শতাংশ, সব ধরনের রফতানি ঋণে ৭ শতাংশ এবং নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য তথা- চাল, গম, চিনি, ভোজ্য তেল, ডাল, ছোলা, পেঁয়াজ ও খেজুর আমদানিতে সুদহারের সর্বোচ্চ সীমা ১২ শতাংশ। ২০১২ সালের জানুয়ারিতে আরেক নির্দেশনার মাধ্যমে প্রি-শিপমেন্ট রফতানি ঋণ ও কৃষি ছাড়া অন্যান্য খাতে সুদহারের উর্ধ্বসীমা প্রত্যাহার করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment