েশে নাশকতা করছে। তারা মানুষের ওপর মানবতাবিরোধী পেট্রলবোমা হামলা করছে এবং তার দায় চাপিয়ে বিরোধী জোটের নেতাকর্মীদের ব্যাপক ধরপাকড় শুরু করেছে। তিনি বলেন, ৫ জানুয়ারির পূর্বাপর ঘটনার মতো সরকার আবারো পুরনো নোংরা খেলায় মেতে উঠেছে। সরকার তার এজেন্টদের দিয়ে যাত্রীবাহী বাসসহ যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করিয়ে এর দোষ বিরোধীদের ওপর চাপাতে চায়। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। বিএনপির দপ্তরের দায়িত্বে এই যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, রাজশাহী, সিলেট, মিরপুর, ঢাকা বিশ্বাবিদ্যালয়সহ সারাদেশে হরতাল সমর্থনকারী গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অংশ নেওয়া বিএনপি ও তার অংগ সংগঠনসহ ২০ দলের কর্মসূচিতে সরকার ও তার এজেন্ট আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে ব্যাপক হামলা চালিয়ে শ’ শ’ মানুষকে আহত করছে। বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, মিরপুরে পুলিশের গুলিতে একজন আহত হওয়ার পর তাকে আটক করা হয়েছে। তিনি জীবিত আছেন কিনা তা এখনো আমরা জানি না। উল্লেখ্য, হরতালের আগে রবিবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ও শহীদ মিনার এলাকায় বোমায় আহত হন দুইজন। আর কাজীপাড়ায় অটোরিক্সায় দেওয়া আগুনে আরো তিনজন দগ্ধ হন। এছাড়া পল্টনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একটি বাস পুড়িয়ে দেওয়া হয়, গাজী ভবনের সামনের সড়কে বোমাবাজিও হয়। সোমবার হরতালের সকালে মিরপুরের পল্লবীতে গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা করে হরতালকারীরা। এ সময় পুলিশের গুলিতে এক বিএনপিকর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন। এছাড়া নোয়াখালীতে পিকেটারদের ঢিলের আঘাতে নিহত হয়েছে ঢাকার এক স্কুলশিক্ষিকা। এসব ঘটনায় বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের দায় অস্বীকার করে রিজভী বলেন, আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, এসব নাশকতার কাজ সরকারই করাচ্ছে। এর আগে সকালে তিনি বলেন, জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে হরতাল পালন করছে। তাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে বলেই আজ রাস্তায় নেমে এসেছে। সে সময় রিজভী জানান, সরকার গাজীপুরের সমাবেশ বন্ধ না করলে তারা এই হরতাল কর্মসূচি দিতো না। এদিকে, নয়াপল্টন এলাকায় হরতালের সমর্থনে কাউকে মিছিল কিংবা পিকেটিং করতে দেখা যায়নি। পুরো পল্টন এলাকা থমথমে। বিএনপি কার্যালয়ের সামনে বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা রয়েছে। রিজভী ছাড়া সিনিয়র কোনো নেতাকে কার্যালয়ে আসতে দেখা যায়নি। অন্যরা কার্যালয়ে ঢুকতে চাইলেও তাদের ঢুকতে দেয়নি পুলিশ। এদিকে, সকাল থেকে তিন দফায় নয়াপল্টন এলাকা থেকে আটজনকে আটক করেছে পুলিশ। পুলিশ দাবি করেছে, আটকরা বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছিল। তাদের এখন পল্টন মডেল থানায় রাখা হয়েছে। মন্তব্য
Monday, December 29, 2014
ক্ষমতাসীনরা হরতালে নাশকতা করছে: রিজভী:RTNN
ক্ষমতাসীনরা হরতালে নাশকতা করছে: রিজভী নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের হরতালকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন স্থানে যানবাহনে অগ্নিসংযোগ ও নাশকতার জন্য সরকারি দলকে দায়ী করেছেন বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী আহমেদ। তিনি সোমবার সকালে নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হারতালের হালনাগাদ তথ্য দিয়ে সাংবাদিকদের কাছে এ অভিযোগ করেন। রিজভী বলেন, হরতালকে কেন্দ্র করে সরকার সারাদ
েশে নাশকতা করছে। তারা মানুষের ওপর মানবতাবিরোধী পেট্রলবোমা হামলা করছে এবং তার দায় চাপিয়ে বিরোধী জোটের নেতাকর্মীদের ব্যাপক ধরপাকড় শুরু করেছে। তিনি বলেন, ৫ জানুয়ারির পূর্বাপর ঘটনার মতো সরকার আবারো পুরনো নোংরা খেলায় মেতে উঠেছে। সরকার তার এজেন্টদের দিয়ে যাত্রীবাহী বাসসহ যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করিয়ে এর দোষ বিরোধীদের ওপর চাপাতে চায়। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। বিএনপির দপ্তরের দায়িত্বে এই যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, রাজশাহী, সিলেট, মিরপুর, ঢাকা বিশ্বাবিদ্যালয়সহ সারাদেশে হরতাল সমর্থনকারী গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অংশ নেওয়া বিএনপি ও তার অংগ সংগঠনসহ ২০ দলের কর্মসূচিতে সরকার ও তার এজেন্ট আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে ব্যাপক হামলা চালিয়ে শ’ শ’ মানুষকে আহত করছে। বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, মিরপুরে পুলিশের গুলিতে একজন আহত হওয়ার পর তাকে আটক করা হয়েছে। তিনি জীবিত আছেন কিনা তা এখনো আমরা জানি না। উল্লেখ্য, হরতালের আগে রবিবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ও শহীদ মিনার এলাকায় বোমায় আহত হন দুইজন। আর কাজীপাড়ায় অটোরিক্সায় দেওয়া আগুনে আরো তিনজন দগ্ধ হন। এছাড়া পল্টনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একটি বাস পুড়িয়ে দেওয়া হয়, গাজী ভবনের সামনের সড়কে বোমাবাজিও হয়। সোমবার হরতালের সকালে মিরপুরের পল্লবীতে গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা করে হরতালকারীরা। এ সময় পুলিশের গুলিতে এক বিএনপিকর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন। এছাড়া নোয়াখালীতে পিকেটারদের ঢিলের আঘাতে নিহত হয়েছে ঢাকার এক স্কুলশিক্ষিকা। এসব ঘটনায় বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের দায় অস্বীকার করে রিজভী বলেন, আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, এসব নাশকতার কাজ সরকারই করাচ্ছে। এর আগে সকালে তিনি বলেন, জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে হরতাল পালন করছে। তাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে বলেই আজ রাস্তায় নেমে এসেছে। সে সময় রিজভী জানান, সরকার গাজীপুরের সমাবেশ বন্ধ না করলে তারা এই হরতাল কর্মসূচি দিতো না। এদিকে, নয়াপল্টন এলাকায় হরতালের সমর্থনে কাউকে মিছিল কিংবা পিকেটিং করতে দেখা যায়নি। পুরো পল্টন এলাকা থমথমে। বিএনপি কার্যালয়ের সামনে বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা রয়েছে। রিজভী ছাড়া সিনিয়র কোনো নেতাকে কার্যালয়ে আসতে দেখা যায়নি। অন্যরা কার্যালয়ে ঢুকতে চাইলেও তাদের ঢুকতে দেয়নি পুলিশ। এদিকে, সকাল থেকে তিন দফায় নয়াপল্টন এলাকা থেকে আটজনকে আটক করেছে পুলিশ। পুলিশ দাবি করেছে, আটকরা বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছিল। তাদের এখন পল্টন মডেল থানায় রাখা হয়েছে। মন্তব্য
েশে নাশকতা করছে। তারা মানুষের ওপর মানবতাবিরোধী পেট্রলবোমা হামলা করছে এবং তার দায় চাপিয়ে বিরোধী জোটের নেতাকর্মীদের ব্যাপক ধরপাকড় শুরু করেছে। তিনি বলেন, ৫ জানুয়ারির পূর্বাপর ঘটনার মতো সরকার আবারো পুরনো নোংরা খেলায় মেতে উঠেছে। সরকার তার এজেন্টদের দিয়ে যাত্রীবাহী বাসসহ যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করিয়ে এর দোষ বিরোধীদের ওপর চাপাতে চায়। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। বিএনপির দপ্তরের দায়িত্বে এই যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, রাজশাহী, সিলেট, মিরপুর, ঢাকা বিশ্বাবিদ্যালয়সহ সারাদেশে হরতাল সমর্থনকারী গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অংশ নেওয়া বিএনপি ও তার অংগ সংগঠনসহ ২০ দলের কর্মসূচিতে সরকার ও তার এজেন্ট আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে ব্যাপক হামলা চালিয়ে শ’ শ’ মানুষকে আহত করছে। বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, মিরপুরে পুলিশের গুলিতে একজন আহত হওয়ার পর তাকে আটক করা হয়েছে। তিনি জীবিত আছেন কিনা তা এখনো আমরা জানি না। উল্লেখ্য, হরতালের আগে রবিবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ও শহীদ মিনার এলাকায় বোমায় আহত হন দুইজন। আর কাজীপাড়ায় অটোরিক্সায় দেওয়া আগুনে আরো তিনজন দগ্ধ হন। এছাড়া পল্টনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একটি বাস পুড়িয়ে দেওয়া হয়, গাজী ভবনের সামনের সড়কে বোমাবাজিও হয়। সোমবার হরতালের সকালে মিরপুরের পল্লবীতে গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা করে হরতালকারীরা। এ সময় পুলিশের গুলিতে এক বিএনপিকর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন। এছাড়া নোয়াখালীতে পিকেটারদের ঢিলের আঘাতে নিহত হয়েছে ঢাকার এক স্কুলশিক্ষিকা। এসব ঘটনায় বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের দায় অস্বীকার করে রিজভী বলেন, আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, এসব নাশকতার কাজ সরকারই করাচ্ছে। এর আগে সকালে তিনি বলেন, জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে হরতাল পালন করছে। তাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে বলেই আজ রাস্তায় নেমে এসেছে। সে সময় রিজভী জানান, সরকার গাজীপুরের সমাবেশ বন্ধ না করলে তারা এই হরতাল কর্মসূচি দিতো না। এদিকে, নয়াপল্টন এলাকায় হরতালের সমর্থনে কাউকে মিছিল কিংবা পিকেটিং করতে দেখা যায়নি। পুরো পল্টন এলাকা থমথমে। বিএনপি কার্যালয়ের সামনে বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা রয়েছে। রিজভী ছাড়া সিনিয়র কোনো নেতাকে কার্যালয়ে আসতে দেখা যায়নি। অন্যরা কার্যালয়ে ঢুকতে চাইলেও তাদের ঢুকতে দেয়নি পুলিশ। এদিকে, সকাল থেকে তিন দফায় নয়াপল্টন এলাকা থেকে আটজনকে আটক করেছে পুলিশ। পুলিশ দাবি করেছে, আটকরা বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করছিল। তাদের এখন পল্টন মডেল থানায় রাখা হয়েছে। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment