এনডিসির কমান্ডান্ট লে. জেনারেল মোল্লা ফজলে আকবরও বক্তব্য রাখেন। এছাড়া অনুষ্ঠানে মন্ত্রিবর্গ, সংসদ সদস্য, তিন বাহিনীর প্রধান, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, কূটনৈতিক এবং উচ্চপদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। শেখ হাসিনা বলেন, দেশের কষ্টার্জিত স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তার সরকার পেশাদার ও সুপ্রশিক্ষিত সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, এজন্য আমরা জাতীয় বাজেটে সশস্ত্র বাহিনীর জন্য বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছি এবং সশস্ত্র বাহিনী গোল ২০৩০ প্রণয়ন করেছি। প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী তার প্রচেষ্টা, দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মান অব্যাহত বজায় রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ে সৃষ্ট সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে গর্ববোধ করে। শেখ হাসিনা বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর লক্ষ অর্জনে চতুর্থ প্রজন্মের ট্যাঙ্ক এমবিটি-২০০০, সেলফপ্রোপেলড গান, রাডার, সেনা বাহিনীর জন্য এপিসি এবং সামরিক বিমান বাহিনীর জন্য আধুনিক হেলিকপ্টারসহ আধুনিক সামরিক সরঞ্জাম ক্রয় করেছে। তিনি বলেন, নৌ বাহিনীর জন্য সাবমেরিন ক্রয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ২০১৬ সালের মধ্যে এই সাবমেরিন অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। পাশাপাশি নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় হেলিকপ্টার, মেরিন পেট্রল এয়ারক্রাপ্ট, মর্ডান ফ্রিগেট ও জাহাজ কেনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার সশস্ত্র বাহিনীর সর্বশেষ প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি ব্যবহার নিশ্চিত করেছে। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। তিনি বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা অখণ্ডতা ও প্রতিশ্রুতি নিয়ে সব সময় কাজ করে যাচ্ছে এবং যে কোনো ধরনের প্রাকৃতিক ও অন্য কোনো দুর্যোগের সময়ে জনগণের পাশে দাঁড়াচ্ছে। শেখ হাসিনা বলেন, তারা কৌশলগত অবকাঠামো প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে এবং দেশে ও দেশের বাইরে খুবই মানসম্পন্ন কাজ করছে। তারা দেশে ও বিদেশে ভাল কাজ করে সুনাম বয়ে আনছে। তিনি জনগণ ও সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যকার এই অংশীদারিত্ব আগামীতে দেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন। প্রধানমন্ত্রী উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতি বহুমুখীকরণ ও জোরদারে এ সকল দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বৃদ্ধিরও আহ্বান জানান। শেখ হাসিনা বলেন, আমরা অধিক সম্ভাবনাময় ও কানেকটেক্ট ওয়ার্ল্ডে বসবাস করছি। এজন্য আমরা অধিক ঝুঁকিতে রয়েছি। উন্নয়নশীল দেশগুলো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রণীত নীতির মধ্যে চলছে। ফলে উন্নত দেশগুলো এ সকল দেশ চরম ঝুঁকিতে রয়েছে। তিনি বলেন, এ অবস্থায় আমাদের অবশ্যই অর্থনীতি বহুমুখীকরণ ও শক্তিশালীকরণে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বৃদ্ধি করতে হবে। মন্তব্য
Thursday, December 18, 2014
সেনাবাহিনী জনগণের পক্ষেই থাকবে: প্রধানমন্ত্রী:RTNN
সেনাবাহিনী জনগণের পক্ষেই থাকবে: প্রধানমন্ত্রী নিউজ ডেস্ক আরটিএনএন ঢাকা: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সব সময়ে তাদের পাশে ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও তারা জনগণের পক্ষেই থাকবে। তিনি বৃহস্পতিবার সকালে ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ (এনডিসি) এবং আমর্ড ফোর্স ওয়ার (এএফডব্লিউ) কোর্স-২০১৪ এর গ্রাজ্যুয়েশন সেরিমনি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। অনুষ্ঠানে
এনডিসির কমান্ডান্ট লে. জেনারেল মোল্লা ফজলে আকবরও বক্তব্য রাখেন। এছাড়া অনুষ্ঠানে মন্ত্রিবর্গ, সংসদ সদস্য, তিন বাহিনীর প্রধান, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, কূটনৈতিক এবং উচ্চপদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। শেখ হাসিনা বলেন, দেশের কষ্টার্জিত স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তার সরকার পেশাদার ও সুপ্রশিক্ষিত সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, এজন্য আমরা জাতীয় বাজেটে সশস্ত্র বাহিনীর জন্য বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছি এবং সশস্ত্র বাহিনী গোল ২০৩০ প্রণয়ন করেছি। প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী তার প্রচেষ্টা, দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মান অব্যাহত বজায় রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ে সৃষ্ট সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে গর্ববোধ করে। শেখ হাসিনা বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর লক্ষ অর্জনে চতুর্থ প্রজন্মের ট্যাঙ্ক এমবিটি-২০০০, সেলফপ্রোপেলড গান, রাডার, সেনা বাহিনীর জন্য এপিসি এবং সামরিক বিমান বাহিনীর জন্য আধুনিক হেলিকপ্টারসহ আধুনিক সামরিক সরঞ্জাম ক্রয় করেছে। তিনি বলেন, নৌ বাহিনীর জন্য সাবমেরিন ক্রয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ২০১৬ সালের মধ্যে এই সাবমেরিন অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। পাশাপাশি নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় হেলিকপ্টার, মেরিন পেট্রল এয়ারক্রাপ্ট, মর্ডান ফ্রিগেট ও জাহাজ কেনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার সশস্ত্র বাহিনীর সর্বশেষ প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি ব্যবহার নিশ্চিত করেছে। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। তিনি বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা অখণ্ডতা ও প্রতিশ্রুতি নিয়ে সব সময় কাজ করে যাচ্ছে এবং যে কোনো ধরনের প্রাকৃতিক ও অন্য কোনো দুর্যোগের সময়ে জনগণের পাশে দাঁড়াচ্ছে। শেখ হাসিনা বলেন, তারা কৌশলগত অবকাঠামো প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে এবং দেশে ও দেশের বাইরে খুবই মানসম্পন্ন কাজ করছে। তারা দেশে ও বিদেশে ভাল কাজ করে সুনাম বয়ে আনছে। তিনি জনগণ ও সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যকার এই অংশীদারিত্ব আগামীতে দেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন। প্রধানমন্ত্রী উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতি বহুমুখীকরণ ও জোরদারে এ সকল দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বৃদ্ধিরও আহ্বান জানান। শেখ হাসিনা বলেন, আমরা অধিক সম্ভাবনাময় ও কানেকটেক্ট ওয়ার্ল্ডে বসবাস করছি। এজন্য আমরা অধিক ঝুঁকিতে রয়েছি। উন্নয়নশীল দেশগুলো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রণীত নীতির মধ্যে চলছে। ফলে উন্নত দেশগুলো এ সকল দেশ চরম ঝুঁকিতে রয়েছে। তিনি বলেন, এ অবস্থায় আমাদের অবশ্যই অর্থনীতি বহুমুখীকরণ ও শক্তিশালীকরণে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বৃদ্ধি করতে হবে। মন্তব্য
এনডিসির কমান্ডান্ট লে. জেনারেল মোল্লা ফজলে আকবরও বক্তব্য রাখেন। এছাড়া অনুষ্ঠানে মন্ত্রিবর্গ, সংসদ সদস্য, তিন বাহিনীর প্রধান, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, কূটনৈতিক এবং উচ্চপদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। শেখ হাসিনা বলেন, দেশের কষ্টার্জিত স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তার সরকার পেশাদার ও সুপ্রশিক্ষিত সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, এজন্য আমরা জাতীয় বাজেটে সশস্ত্র বাহিনীর জন্য বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছি এবং সশস্ত্র বাহিনী গোল ২০৩০ প্রণয়ন করেছি। প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী তার প্রচেষ্টা, দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মান অব্যাহত বজায় রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ে সৃষ্ট সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে গর্ববোধ করে। শেখ হাসিনা বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর লক্ষ অর্জনে চতুর্থ প্রজন্মের ট্যাঙ্ক এমবিটি-২০০০, সেলফপ্রোপেলড গান, রাডার, সেনা বাহিনীর জন্য এপিসি এবং সামরিক বিমান বাহিনীর জন্য আধুনিক হেলিকপ্টারসহ আধুনিক সামরিক সরঞ্জাম ক্রয় করেছে। তিনি বলেন, নৌ বাহিনীর জন্য সাবমেরিন ক্রয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ২০১৬ সালের মধ্যে এই সাবমেরিন অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। পাশাপাশি নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় হেলিকপ্টার, মেরিন পেট্রল এয়ারক্রাপ্ট, মর্ডান ফ্রিগেট ও জাহাজ কেনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার সশস্ত্র বাহিনীর সর্বশেষ প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি ব্যবহার নিশ্চিত করেছে। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। তিনি বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা অখণ্ডতা ও প্রতিশ্রুতি নিয়ে সব সময় কাজ করে যাচ্ছে এবং যে কোনো ধরনের প্রাকৃতিক ও অন্য কোনো দুর্যোগের সময়ে জনগণের পাশে দাঁড়াচ্ছে। শেখ হাসিনা বলেন, তারা কৌশলগত অবকাঠামো প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে এবং দেশে ও দেশের বাইরে খুবই মানসম্পন্ন কাজ করছে। তারা দেশে ও বিদেশে ভাল কাজ করে সুনাম বয়ে আনছে। তিনি জনগণ ও সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যকার এই অংশীদারিত্ব আগামীতে দেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন। প্রধানমন্ত্রী উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতি বহুমুখীকরণ ও জোরদারে এ সকল দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বৃদ্ধিরও আহ্বান জানান। শেখ হাসিনা বলেন, আমরা অধিক সম্ভাবনাময় ও কানেকটেক্ট ওয়ার্ল্ডে বসবাস করছি। এজন্য আমরা অধিক ঝুঁকিতে রয়েছি। উন্নয়নশীল দেশগুলো আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রণীত নীতির মধ্যে চলছে। ফলে উন্নত দেশগুলো এ সকল দেশ চরম ঝুঁকিতে রয়েছে। তিনি বলেন, এ অবস্থায় আমাদের অবশ্যই অর্থনীতি বহুমুখীকরণ ও শক্তিশালীকরণে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বৃদ্ধি করতে হবে। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment