াষায় কথা বলেন, স্বঘোষিত প্রধানমন্ত্রীর মুখে তা মানায় না। কাজেই নিজের জিহ্বাটা একটু ঠিক করেন, মুখটা সামাল দেন।’ ‘আর ছাত্রলীগ-যুবলীগের মতো গুণ্ডালীগকে সামলান। এতে দেশের মানুষ অন্তত কিছুটা হলেও শান্তি পাবে’ যোগ করেন তিনি। খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমরা আমাদের ছেলেদের এ রকম শিক্ষা দেই না। সততাই সবচেয়ে বড়। জিয়াউর রহমানের দল করতে হলে তার আদর্শ মানতে হবে। কেউ ব্যতিক্রম হলে তার বিরুদ্ধে আমরা কঠোর ব্যবস্থ নিয়ে থাকি।’ এ সময় নব্বইয়ের ছাত্রনেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকে গিলে ফেলেছে, নির্বাচনকে নির্বাসনে পাঠিয়েছেন। এই গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনতে হবে। ‘শেখ হাসিনার হাত থেকে জনগণকে মুক্তি দিতে হবে। এজন্য ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। কে কী পেয়েছে বা পায়নি তা এখন দেখার বিষয় নয়’ যোগ করেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। সরকারকে অবৈধ আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, গত ৫ জানুয়ারি দেশে কোনো নির্বাচন হয়নি। ভোটকেন্দ্র ছিল জনমানব শূন্য। দেশি-বিদেশি সবাই বলেছে, সব দলের অংশগ্রহণে একটি নির্বাচন দিতে। ডাকসুর সাবেক ভিপি আমানউল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে কনভেনশনে উপস্থিত আছেন, সাবেক ছাত্রনেতা শামসুজ্জামান দুদু, খায়রুল কবির খোকন, নাজিম উদ্দীন আলম, হাবিবুর রহমান হাবিব, হাবীব-উন নবী খান সোহেল, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, খন্দকার লুৎফর রহমান, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, সাইফুদ্দিন মনি, আসাদুজ্জমান খান, কামরুজ্জামান রতন প্রমুখ। মন্তব্য
Thursday, December 18, 2014
আগে নিজের জিহ্বাটা একটু সামলান, হাসিনাকে খালেদা:RTNN
আগে নিজের জিহ্বাটা একটু সামলান, হাসিনাকে খালেদা নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে জিহ্বা সামলাতে বলেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। বৃহস্পতিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে নব্বইয়ের ছাত্রঐক্য এবং ডাকসু আয়োজিত কনভেনশনে তিনি এ কথা বলেন। শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমি আগে বলবো- নিজের জিহ্বাটা নিজে একটু সংযত করুন। যে ভ
াষায় কথা বলেন, স্বঘোষিত প্রধানমন্ত্রীর মুখে তা মানায় না। কাজেই নিজের জিহ্বাটা একটু ঠিক করেন, মুখটা সামাল দেন।’ ‘আর ছাত্রলীগ-যুবলীগের মতো গুণ্ডালীগকে সামলান। এতে দেশের মানুষ অন্তত কিছুটা হলেও শান্তি পাবে’ যোগ করেন তিনি। খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমরা আমাদের ছেলেদের এ রকম শিক্ষা দেই না। সততাই সবচেয়ে বড়। জিয়াউর রহমানের দল করতে হলে তার আদর্শ মানতে হবে। কেউ ব্যতিক্রম হলে তার বিরুদ্ধে আমরা কঠোর ব্যবস্থ নিয়ে থাকি।’ এ সময় নব্বইয়ের ছাত্রনেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকে গিলে ফেলেছে, নির্বাচনকে নির্বাসনে পাঠিয়েছেন। এই গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনতে হবে। ‘শেখ হাসিনার হাত থেকে জনগণকে মুক্তি দিতে হবে। এজন্য ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। কে কী পেয়েছে বা পায়নি তা এখন দেখার বিষয় নয়’ যোগ করেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। সরকারকে অবৈধ আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, গত ৫ জানুয়ারি দেশে কোনো নির্বাচন হয়নি। ভোটকেন্দ্র ছিল জনমানব শূন্য। দেশি-বিদেশি সবাই বলেছে, সব দলের অংশগ্রহণে একটি নির্বাচন দিতে। ডাকসুর সাবেক ভিপি আমানউল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে কনভেনশনে উপস্থিত আছেন, সাবেক ছাত্রনেতা শামসুজ্জামান দুদু, খায়রুল কবির খোকন, নাজিম উদ্দীন আলম, হাবিবুর রহমান হাবিব, হাবীব-উন নবী খান সোহেল, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, খন্দকার লুৎফর রহমান, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, সাইফুদ্দিন মনি, আসাদুজ্জমান খান, কামরুজ্জামান রতন প্রমুখ। মন্তব্য
াষায় কথা বলেন, স্বঘোষিত প্রধানমন্ত্রীর মুখে তা মানায় না। কাজেই নিজের জিহ্বাটা একটু ঠিক করেন, মুখটা সামাল দেন।’ ‘আর ছাত্রলীগ-যুবলীগের মতো গুণ্ডালীগকে সামলান। এতে দেশের মানুষ অন্তত কিছুটা হলেও শান্তি পাবে’ যোগ করেন তিনি। খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমরা আমাদের ছেলেদের এ রকম শিক্ষা দেই না। সততাই সবচেয়ে বড়। জিয়াউর রহমানের দল করতে হলে তার আদর্শ মানতে হবে। কেউ ব্যতিক্রম হলে তার বিরুদ্ধে আমরা কঠোর ব্যবস্থ নিয়ে থাকি।’ এ সময় নব্বইয়ের ছাত্রনেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকে গিলে ফেলেছে, নির্বাচনকে নির্বাসনে পাঠিয়েছেন। এই গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনতে হবে। ‘শেখ হাসিনার হাত থেকে জনগণকে মুক্তি দিতে হবে। এজন্য ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। কে কী পেয়েছে বা পায়নি তা এখন দেখার বিষয় নয়’ যোগ করেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। সরকারকে অবৈধ আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, গত ৫ জানুয়ারি দেশে কোনো নির্বাচন হয়নি। ভোটকেন্দ্র ছিল জনমানব শূন্য। দেশি-বিদেশি সবাই বলেছে, সব দলের অংশগ্রহণে একটি নির্বাচন দিতে। ডাকসুর সাবেক ভিপি আমানউল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে কনভেনশনে উপস্থিত আছেন, সাবেক ছাত্রনেতা শামসুজ্জামান দুদু, খায়রুল কবির খোকন, নাজিম উদ্দীন আলম, হাবিবুর রহমান হাবিব, হাবীব-উন নবী খান সোহেল, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, খন্দকার লুৎফর রহমান, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, সাইফুদ্দিন মনি, আসাদুজ্জমান খান, কামরুজ্জামান রতন প্রমুখ। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment