য়ারম্যান বলেন, ‘বার বার বলা হচ্ছে মামলাগুলো মিথ্যা। তাহলে আমি বলবো, মামলাগুলো আপনারা মিথ্যা প্রমাণ করে মুক্ত হয়ে যান। আমি চাই সেটাই। কিন্তু আপনারাই তো তা হতে দিচ্ছেন না। বার বার করে কোনো না কোনো অজুহাত তুলছেন। একবার বলছেন, বিচারকের প্রতি আস্থা নাই, আরেকবার বলছেন, বিচারকের নিয়োগ ঠিক হয়নি। এভাবে নানারকম তালবাহানা করা হচ্ছে।’ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুদকের দায়ের করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার বিচার চলছে বকশী বাজারে আলিয়া মাদ্রাসার বিশেষ আদালতে। দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘আইনের উর্ধ্বে কেউ নয়, আইন সবার জন্য সমান। খালেদা জিয়া দোষী, কি দোষী নন আমি সেই রায় দেওয়ার কেউ নই। আমি শুধু তার মামলার তদন্ত করে অভিযোগ রিপোর্ট দিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘এজন্য বিচারকও পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন আপনি যদি বলেন, অভিযোগ মিথ্যা। তাহলে আপনি বড় বড় উকিল দিয়ে অভিযোগ খণ্ডন করতে পারেন। আদালতে যুক্তি খণ্ডন করে বড় বড় মামলা থেকে অনেকেই মুক্ত হচ্ছে। আপনিও মুক্ত হয়ে যান।’ খালেদা জিয়ার উদ্দেশে দুদক চেয়ারম্যান আরো বলেন, 'আপনি যদি বিচারে দোষী সাব্যস্ত হোন, তাহলে আপনাকে সাজা ভোগ করতে হবে। আর আপনি যদি নির্দোষ প্রমাণিত হোন, তবে আপনি মুক্ত হবেন।’ ‘দুর্নীতি প্রতিরোধে নারীদের ভুমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন দুদক চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোজাম্মেল হক। এর আগে গত ৯ ডিসেম্বর এক অনুষ্ঠানে দুদক কমিশনার সাহাবুদ্দিন চুপ্পু বলেন, ‘আপনি (খালেদা জিয়া) ব্যঙ্গ করে দুদককে দুর্নীতি কমিশন, দায়মুক্তি কমিশন বলছেন। কিন্তু দুদক কাউকে দায়মুক্তি দেয় না।’ তিনি আরো বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনি মোশতাককে দায়মুক্তি দেয়ার ঘটনা দেশের প্রথম ও একমাত্র দায়মুক্তির ঘোষণা।’ এ ধরনের কথা বলার আগে বিএনপির চেয়ারপারসনকে আয়নায় নিজের চেহারা দেখার পরামর্শ দেন চুপ্পু। তিনি বলেন, ‘আপনার (খালেদা জিয়া) শাসনামলে বাংলাদেশ চারবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।’ এর পরদিন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানান এবং বলেন, চুপ্পু ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। মন্তব্য
Monday, December 22, 2014
এবার খালেদার বিরুদ্ধে মুখ খুললেন দুদক চেয়ারম্যান:RTNN
এবার খালেদার বিরুদ্ধে মুখ খুললেন দুদক চেয়ারম্যান নিজস্ব প্রতিনিধি আরটিএনএন রংপুর: বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে এবার মুখ খুললেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান। তিনি খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ‘তালবাহানার’ অভিযোগ এনেছেন। এর আগে দুদকের কমিশনার মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পুও খালেদা জিয়ার কড়া সমালোচনা করেছিলেন। সোমবার রংপুর আরডিআরএস মিলনায়তনে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে দুদক চে
য়ারম্যান বলেন, ‘বার বার বলা হচ্ছে মামলাগুলো মিথ্যা। তাহলে আমি বলবো, মামলাগুলো আপনারা মিথ্যা প্রমাণ করে মুক্ত হয়ে যান। আমি চাই সেটাই। কিন্তু আপনারাই তো তা হতে দিচ্ছেন না। বার বার করে কোনো না কোনো অজুহাত তুলছেন। একবার বলছেন, বিচারকের প্রতি আস্থা নাই, আরেকবার বলছেন, বিচারকের নিয়োগ ঠিক হয়নি। এভাবে নানারকম তালবাহানা করা হচ্ছে।’ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুদকের দায়ের করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার বিচার চলছে বকশী বাজারে আলিয়া মাদ্রাসার বিশেষ আদালতে। দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘আইনের উর্ধ্বে কেউ নয়, আইন সবার জন্য সমান। খালেদা জিয়া দোষী, কি দোষী নন আমি সেই রায় দেওয়ার কেউ নই। আমি শুধু তার মামলার তদন্ত করে অভিযোগ রিপোর্ট দিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘এজন্য বিচারকও পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন আপনি যদি বলেন, অভিযোগ মিথ্যা। তাহলে আপনি বড় বড় উকিল দিয়ে অভিযোগ খণ্ডন করতে পারেন। আদালতে যুক্তি খণ্ডন করে বড় বড় মামলা থেকে অনেকেই মুক্ত হচ্ছে। আপনিও মুক্ত হয়ে যান।’ খালেদা জিয়ার উদ্দেশে দুদক চেয়ারম্যান আরো বলেন, 'আপনি যদি বিচারে দোষী সাব্যস্ত হোন, তাহলে আপনাকে সাজা ভোগ করতে হবে। আর আপনি যদি নির্দোষ প্রমাণিত হোন, তবে আপনি মুক্ত হবেন।’ ‘দুর্নীতি প্রতিরোধে নারীদের ভুমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন দুদক চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোজাম্মেল হক। এর আগে গত ৯ ডিসেম্বর এক অনুষ্ঠানে দুদক কমিশনার সাহাবুদ্দিন চুপ্পু বলেন, ‘আপনি (খালেদা জিয়া) ব্যঙ্গ করে দুদককে দুর্নীতি কমিশন, দায়মুক্তি কমিশন বলছেন। কিন্তু দুদক কাউকে দায়মুক্তি দেয় না।’ তিনি আরো বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনি মোশতাককে দায়মুক্তি দেয়ার ঘটনা দেশের প্রথম ও একমাত্র দায়মুক্তির ঘোষণা।’ এ ধরনের কথা বলার আগে বিএনপির চেয়ারপারসনকে আয়নায় নিজের চেহারা দেখার পরামর্শ দেন চুপ্পু। তিনি বলেন, ‘আপনার (খালেদা জিয়া) শাসনামলে বাংলাদেশ চারবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।’ এর পরদিন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানান এবং বলেন, চুপ্পু ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। মন্তব্য
য়ারম্যান বলেন, ‘বার বার বলা হচ্ছে মামলাগুলো মিথ্যা। তাহলে আমি বলবো, মামলাগুলো আপনারা মিথ্যা প্রমাণ করে মুক্ত হয়ে যান। আমি চাই সেটাই। কিন্তু আপনারাই তো তা হতে দিচ্ছেন না। বার বার করে কোনো না কোনো অজুহাত তুলছেন। একবার বলছেন, বিচারকের প্রতি আস্থা নাই, আরেকবার বলছেন, বিচারকের নিয়োগ ঠিক হয়নি। এভাবে নানারকম তালবাহানা করা হচ্ছে।’ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুদকের দায়ের করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার বিচার চলছে বকশী বাজারে আলিয়া মাদ্রাসার বিশেষ আদালতে। দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘আইনের উর্ধ্বে কেউ নয়, আইন সবার জন্য সমান। খালেদা জিয়া দোষী, কি দোষী নন আমি সেই রায় দেওয়ার কেউ নই। আমি শুধু তার মামলার তদন্ত করে অভিযোগ রিপোর্ট দিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘এজন্য বিচারকও পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন আপনি যদি বলেন, অভিযোগ মিথ্যা। তাহলে আপনি বড় বড় উকিল দিয়ে অভিযোগ খণ্ডন করতে পারেন। আদালতে যুক্তি খণ্ডন করে বড় বড় মামলা থেকে অনেকেই মুক্ত হচ্ছে। আপনিও মুক্ত হয়ে যান।’ খালেদা জিয়ার উদ্দেশে দুদক চেয়ারম্যান আরো বলেন, 'আপনি যদি বিচারে দোষী সাব্যস্ত হোন, তাহলে আপনাকে সাজা ভোগ করতে হবে। আর আপনি যদি নির্দোষ প্রমাণিত হোন, তবে আপনি মুক্ত হবেন।’ ‘দুর্নীতি প্রতিরোধে নারীদের ভুমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন দুদক চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোজাম্মেল হক। এর আগে গত ৯ ডিসেম্বর এক অনুষ্ঠানে দুদক কমিশনার সাহাবুদ্দিন চুপ্পু বলেন, ‘আপনি (খালেদা জিয়া) ব্যঙ্গ করে দুদককে দুর্নীতি কমিশন, দায়মুক্তি কমিশন বলছেন। কিন্তু দুদক কাউকে দায়মুক্তি দেয় না।’ তিনি আরো বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনি মোশতাককে দায়মুক্তি দেয়ার ঘটনা দেশের প্রথম ও একমাত্র দায়মুক্তির ঘোষণা।’ এ ধরনের কথা বলার আগে বিএনপির চেয়ারপারসনকে আয়নায় নিজের চেহারা দেখার পরামর্শ দেন চুপ্পু। তিনি বলেন, ‘আপনার (খালেদা জিয়া) শাসনামলে বাংলাদেশ চারবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।’ এর পরদিন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানান এবং বলেন, চুপ্পু ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment