ে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক এবিএম নিজামুল হক ৮ জনকে ফাঁসি ও ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। রায়ে ফাঁসির দণ্ডাদেশ প্রাপ্তরা হলেন- রফিকুল ওরফে শাকিল, মাহফুজুর রহমান ওরফে নাহিদ, ইমদাদুল হক ওরফে এমদাদ, জিএম রাশেদুজ্জামান ওরফে শাওন, সাইফুল ইসলাম ওরফে সাইফুল, কাইয়ূম মিয়া ওরফে টিপু, মীর মোহাম্মদ নূরে আলম ওরফে লিমন (পলাতক) ও রাজন তালুকদার (পলাতক)। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ প্রাপ্তরা হলেন- গোলাম মোস্তফা ওরফে মোস্তফা, এএইচএম কিবরিয়া, খন্দকার মো. ইউনুস আলী , তারিক বিন জহুর ওরফে তমাল, মো. আলাউদ্দিন, মো. ওবায়দুল কাদের ওরফে তাহসিন, ইমরান হোসেন , আজিজুর রহমান , আল আমিন শেখ, রফিকুল ইসলাম, মনিরুল হক ওরফে পাভেল, মোহম্মদ কামরুল হাসান ও মোশাররফ হোসেন । এদের মধ্যে কেবল গোলাম মোস্তফা ওরফে মোস্তফা ও এএইচএম কিবরিয়াকে আটক করতে পেরেছে আইনশৃংখলাবাহিনী। বিশ্বজিৎ হত্যা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত ২১ আসামির মধ্যে বর্তমানে কারাগারে আছেন আটজন। বাকি ১৩ জনের মধ্যে চারজন বিদেশে পালিয়েছেন। আর নয় আসামি দেশে অবস্থান করছেন। অনেককে বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক অনুষ্ঠানেও দেখা যায়। কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয়। দীর্ঘদিনেও আসামিরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকায় হতাশ বিশ্বজিতের পরিবারের সদস্যরা। ১৩ আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় বিশ্বজিতের পরিবারও আতঙ্কে আছেন। এ বিষয়ে বিশ্বজিতের ভাই উত্তম কুমার দাস বলেন, “রায়ের পর মনে হয়েছিল আমরা সুবিচার পেয়েছি। কিন্তু রায় ঘোষণার এক বছর পরে মনে হচ্ছে আদৌ এ রায় বাস্তবায়ন হবে কি না। বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের রায় বাস্তবায়ন না হওয়ায় আমরা হতাশ। আমরা অনেকটা আতঙ্কে আছি।” প্রসঙ্গত, ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর বিরোধী দলের অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে পুরান ঢাকার ভিক্টোরিয়া পার্কের কাছে পিকেটার সন্দেহে বিশ্বজিৎ দাসকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ কর্মীরা। ঘটনার দিন রাতে এ ঘটনায় পুলিশ সূত্রাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করে। এছাড়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ ঘটনায় তিন দফায় ১১ জনকে আজীবন বহিষ্কার করে। পরে ২০১৩ সালের ৫ মার্চ তদন্ত শেষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের ২১ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দেয় ডিবি পুলিশ। একই বছরের ২ জুন তা গৃহীত হয়। পরে ২০১৩ সালের ১৮ ডিসেম্বর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক এবিএম নিজামুল হক ৮ জনকে ফাঁসি ও ১৩ জনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়ে রায় দেন। নতুন বার্তা/বিজে/জবা
Tuesday, December 9, 2014
প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও আসামিদের ‘খুঁজে’ পাচ্ছে না পুলিশ :Natun Barta
ে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক এবিএম নিজামুল হক ৮ জনকে ফাঁসি ও ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। রায়ে ফাঁসির দণ্ডাদেশ প্রাপ্তরা হলেন- রফিকুল ওরফে শাকিল, মাহফুজুর রহমান ওরফে নাহিদ, ইমদাদুল হক ওরফে এমদাদ, জিএম রাশেদুজ্জামান ওরফে শাওন, সাইফুল ইসলাম ওরফে সাইফুল, কাইয়ূম মিয়া ওরফে টিপু, মীর মোহাম্মদ নূরে আলম ওরফে লিমন (পলাতক) ও রাজন তালুকদার (পলাতক)। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ প্রাপ্তরা হলেন- গোলাম মোস্তফা ওরফে মোস্তফা, এএইচএম কিবরিয়া, খন্দকার মো. ইউনুস আলী , তারিক বিন জহুর ওরফে তমাল, মো. আলাউদ্দিন, মো. ওবায়দুল কাদের ওরফে তাহসিন, ইমরান হোসেন , আজিজুর রহমান , আল আমিন শেখ, রফিকুল ইসলাম, মনিরুল হক ওরফে পাভেল, মোহম্মদ কামরুল হাসান ও মোশাররফ হোসেন । এদের মধ্যে কেবল গোলাম মোস্তফা ওরফে মোস্তফা ও এএইচএম কিবরিয়াকে আটক করতে পেরেছে আইনশৃংখলাবাহিনী। বিশ্বজিৎ হত্যা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত ২১ আসামির মধ্যে বর্তমানে কারাগারে আছেন আটজন। বাকি ১৩ জনের মধ্যে চারজন বিদেশে পালিয়েছেন। আর নয় আসামি দেশে অবস্থান করছেন। অনেককে বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক অনুষ্ঠানেও দেখা যায়। কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয়। দীর্ঘদিনেও আসামিরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকায় হতাশ বিশ্বজিতের পরিবারের সদস্যরা। ১৩ আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় বিশ্বজিতের পরিবারও আতঙ্কে আছেন। এ বিষয়ে বিশ্বজিতের ভাই উত্তম কুমার দাস বলেন, “রায়ের পর মনে হয়েছিল আমরা সুবিচার পেয়েছি। কিন্তু রায় ঘোষণার এক বছর পরে মনে হচ্ছে আদৌ এ রায় বাস্তবায়ন হবে কি না। বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের রায় বাস্তবায়ন না হওয়ায় আমরা হতাশ। আমরা অনেকটা আতঙ্কে আছি।” প্রসঙ্গত, ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর বিরোধী দলের অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে পুরান ঢাকার ভিক্টোরিয়া পার্কের কাছে পিকেটার সন্দেহে বিশ্বজিৎ দাসকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ কর্মীরা। ঘটনার দিন রাতে এ ঘটনায় পুলিশ সূত্রাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করে। এছাড়া জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ ঘটনায় তিন দফায় ১১ জনকে আজীবন বহিষ্কার করে। পরে ২০১৩ সালের ৫ মার্চ তদন্ত শেষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের ২১ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দেয় ডিবি পুলিশ। একই বছরের ২ জুন তা গৃহীত হয়। পরে ২০১৩ সালের ১৮ ডিসেম্বর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক এবিএম নিজামুল হক ৮ জনকে ফাঁসি ও ১৩ জনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়ে রায় দেন। নতুন বার্তা/বিজে/জবা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment