। 'বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দিবস-২০১৪' উপলক্ষে শনিবার সকালে রাজধানীর পিলখানায় বিজিবি সদর দফতর প্যারেড গ্রাউন্ডে কুচকাওয়াজ অভিবাদন গ্রহণ শেষে বিজিবি সদস্যদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বিজিবির সুনাম পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই বাহিনীর সুনাম পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। পিলখানা হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটি একটি কালো অধ্যায় এবং বিদ্রোহের নামে হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছিল'। এ ঘটনায় নিহত ৫৭ জনের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা ও পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ’কে একটি আধুনিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার ‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ আইন-২০১০’ প্রণয়ন করেছে। বিজিবি’র নতুন সাংগঠনিক কাঠামো ও জনবল অনুমোদন এবং পদবি কাঠামো পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে। বাহিনীর কার্যক্রমে গতিশীলতা বৃদ্ধির জন্য চারটি রিজিয়নের আওতায় কমান্ড স্তর বিকেন্দ্রীকরণ করা হয়েছে। নতুন চারটি সেক্টর ও ১৫টি ব্যাটালিয়ন স্থাপনের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এগুলোর বেশিরভাগই ইতিমধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে। বাহিনীর নিজস্ব র্যাঙ্ক-ব্যাজ প্রবর্তন করে বিজিবি’র স্বকীয়তা, সৌকর্য ও আস্থাকে সমুন্নত করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, সীমান্তে বিজিবি’র অপারেশনাল কার্যক্রম আরো জোরদার করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এ বাহিনীর সর্বনিন্ম পদ থেকে সুবেদার মেজর পর্যন্ত সদস্যদের ৩০% সীমান্ত ভাতা, রেশন বৃদ্ধি, চিকিৎসা সুবিধা বৃদ্ধি এবং আবাসন সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে। পদোন্নতিযোগ্য সদস্যদের পদোন্নতির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আমি আশা করি, এ বাহিনীর সদস্যগণ সততা, নিষ্ঠা ও শৃঙ্খলার সাথে তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে সীমান্তকে সুরক্ষিত রাখবেন। প্রধানমন্ত্রী ‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ দিবস-২০১৪’ এর সার্বিক সফলতা এবং এই বাহিনীর উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন। শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় বিজিবি সদর দফতরে রেজিমেন্টাল পতাকা উত্তোলন করে দিবসটির বিভিন্ন কর্মসূচির সূচনা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ। নতুন বার্তা/বিজে/জবা
Saturday, December 20, 2014
৫ জানুয়ারির নির্বাচনে ভূমিকায় বিজিবির প্রশংসা প্রধানমন্ত্রীর :Natun Barta
ঢাকা: গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচন এবং নির্বাচন পরবর্তী-বিএনপি জামায়াতের সহিংসতা প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ভূয়সী প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এজন্য তিনি বিজিবির সব সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। দেশের সীমান্তরক্ষা এবং বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তাসহ দেশগঠনমূলক কাজে বিজিবি প্রশংসনীয় ও অনুকরণীয় ভূমিকা পালন করছে বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী
। 'বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দিবস-২০১৪' উপলক্ষে শনিবার সকালে রাজধানীর পিলখানায় বিজিবি সদর দফতর প্যারেড গ্রাউন্ডে কুচকাওয়াজ অভিবাদন গ্রহণ শেষে বিজিবি সদস্যদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বিজিবির সুনাম পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই বাহিনীর সুনাম পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। পিলখানা হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটি একটি কালো অধ্যায় এবং বিদ্রোহের নামে হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছিল'। এ ঘটনায় নিহত ৫৭ জনের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা ও পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ’কে একটি আধুনিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার ‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ আইন-২০১০’ প্রণয়ন করেছে। বিজিবি’র নতুন সাংগঠনিক কাঠামো ও জনবল অনুমোদন এবং পদবি কাঠামো পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে। বাহিনীর কার্যক্রমে গতিশীলতা বৃদ্ধির জন্য চারটি রিজিয়নের আওতায় কমান্ড স্তর বিকেন্দ্রীকরণ করা হয়েছে। নতুন চারটি সেক্টর ও ১৫টি ব্যাটালিয়ন স্থাপনের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এগুলোর বেশিরভাগই ইতিমধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে। বাহিনীর নিজস্ব র্যাঙ্ক-ব্যাজ প্রবর্তন করে বিজিবি’র স্বকীয়তা, সৌকর্য ও আস্থাকে সমুন্নত করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, সীমান্তে বিজিবি’র অপারেশনাল কার্যক্রম আরো জোরদার করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এ বাহিনীর সর্বনিন্ম পদ থেকে সুবেদার মেজর পর্যন্ত সদস্যদের ৩০% সীমান্ত ভাতা, রেশন বৃদ্ধি, চিকিৎসা সুবিধা বৃদ্ধি এবং আবাসন সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে। পদোন্নতিযোগ্য সদস্যদের পদোন্নতির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আমি আশা করি, এ বাহিনীর সদস্যগণ সততা, নিষ্ঠা ও শৃঙ্খলার সাথে তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে সীমান্তকে সুরক্ষিত রাখবেন। প্রধানমন্ত্রী ‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ দিবস-২০১৪’ এর সার্বিক সফলতা এবং এই বাহিনীর উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন। শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় বিজিবি সদর দফতরে রেজিমেন্টাল পতাকা উত্তোলন করে দিবসটির বিভিন্ন কর্মসূচির সূচনা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ। নতুন বার্তা/বিজে/জবা
। 'বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দিবস-২০১৪' উপলক্ষে শনিবার সকালে রাজধানীর পিলখানায় বিজিবি সদর দফতর প্যারেড গ্রাউন্ডে কুচকাওয়াজ অভিবাদন গ্রহণ শেষে বিজিবি সদস্যদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বিজিবির সুনাম পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই বাহিনীর সুনাম পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। পিলখানা হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটি একটি কালো অধ্যায় এবং বিদ্রোহের নামে হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছিল'। এ ঘটনায় নিহত ৫৭ জনের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা ও পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ’কে একটি আধুনিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার ‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ আইন-২০১০’ প্রণয়ন করেছে। বিজিবি’র নতুন সাংগঠনিক কাঠামো ও জনবল অনুমোদন এবং পদবি কাঠামো পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে। বাহিনীর কার্যক্রমে গতিশীলতা বৃদ্ধির জন্য চারটি রিজিয়নের আওতায় কমান্ড স্তর বিকেন্দ্রীকরণ করা হয়েছে। নতুন চারটি সেক্টর ও ১৫টি ব্যাটালিয়ন স্থাপনের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এগুলোর বেশিরভাগই ইতিমধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে। বাহিনীর নিজস্ব র্যাঙ্ক-ব্যাজ প্রবর্তন করে বিজিবি’র স্বকীয়তা, সৌকর্য ও আস্থাকে সমুন্নত করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, সীমান্তে বিজিবি’র অপারেশনাল কার্যক্রম আরো জোরদার করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এ বাহিনীর সর্বনিন্ম পদ থেকে সুবেদার মেজর পর্যন্ত সদস্যদের ৩০% সীমান্ত ভাতা, রেশন বৃদ্ধি, চিকিৎসা সুবিধা বৃদ্ধি এবং আবাসন সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে। পদোন্নতিযোগ্য সদস্যদের পদোন্নতির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আমি আশা করি, এ বাহিনীর সদস্যগণ সততা, নিষ্ঠা ও শৃঙ্খলার সাথে তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে সীমান্তকে সুরক্ষিত রাখবেন। প্রধানমন্ত্রী ‘বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ দিবস-২০১৪’ এর সার্বিক সফলতা এবং এই বাহিনীর উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন। শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় বিজিবি সদর দফতরে রেজিমেন্টাল পতাকা উত্তোলন করে দিবসটির বিভিন্ন কর্মসূচির সূচনা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ। নতুন বার্তা/বিজে/জবা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment