র্ষ সম্মেলনের মূল পর্বের দুই দিনের অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী পর্বে বক্তৃতাকালে শেখ হাসিনা এমন মন্তব্য করেন। সার্ককে কেন্দ্র করে দক্ষিণ এশিয়ার এই আট দেশের আশাবাদী হবার অনেক দিক রয়েছে এমন মন্তব্য করে শেখ হাসিনা এই অঞ্চলের উন্নয়নে আঞ্চলিক যোগাযোগ (Connectivity) এবং যৌথ উদ্যোগের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে তথ্য-প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশ যে অগ্রগতি সাধন করেছে তার একটি সংক্ষিপ্ত রুপরেখা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বিগত ৪ বছরেই বাংলাদেশের মানুষের ইন্টারনেট ব্যবহারের মাত্রা বেড়েছে প্রায় ২৭ শতাংশ এবং শুধুমাত্র গ্রামের মানুষকে তথ্য-প্রযুক্তি সেবা দিতেই ২০০ আইসিটি কেন্দ্র কাজ করছে। জলবায়ুর পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগকে বাংলাদেশের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, শুধু বাংলাদেশই নয় দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশের বেলায় এটা একইভাবে প্রযোজ্য। তাই জলবায়ুর পরিবর্তন মোকাবেলায় সকলকে একযোগে কাজ করার আহবান জানান প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জলবায়ুর পরিবর্তন মোকাবেলায় এবং এ ব্যাপারে গবেষণার জন্য বাংলাদেশের এই মুহুর্তে উন্নত যন্ত্রপাতির খুবই দরকার। তিনি বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাতকে দক্ষিণ এশিয়ার জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ উল্লেখ করে এই খাতের উন্নয়নে সার্কভূক্ত দেশগুলোর মধ্যে আরও সমন্বিত উদ্যোগের ওপর জোর দেন। তিনি ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ের কথা জানিয়ে বলেন বর্তমান সরকার এই লক্ষ্যে কাজ করছে এবং এই লক্ষ্য পূরণে তিনি সার্কভূক্ত দেশগুলোর সহযোগিতা কামনা করেন। বর্তমানে দেশে ৩০ লাখের ওপর সোলার হাউজ সিস্টেম কাজ করছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ অত্যন্ত দ্রুততার সাথে উন্নতি করছে। প্রধানমন্ত্রী নারীদের ক্ষমতায়নসহ নারীদের উন্নয়নে বাংলাদেশের উন্নতিকে একটি মাইলফলক অগ্রগতি হিসেবে উল্লেখ করে নারীর ক্ষমতায় সরকার আরও জোরালোভাবে কাজ করবে বলেও জানান। সার্কের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করে এবং এই সংস্থাকে দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের কল্যাণে আরও কার্যকরভাবে কাজে লাগানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে এবং সার্কভূক্ত আট দেশের মানুষের উন্নতি কামনা করে শেখ হাসিনা তার বক্তব্য শেষ করেন। কাঠমন্ডুর মিডিয়া সেন্টার থেকে
Wednesday, November 26, 2014
সমুদ্র সম্পদকে কাজে লাগাতে যৌথ গবেষণা দরকার: শেখ হাসিনা:Time News
র্ষ সম্মেলনের মূল পর্বের দুই দিনের অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী পর্বে বক্তৃতাকালে শেখ হাসিনা এমন মন্তব্য করেন। সার্ককে কেন্দ্র করে দক্ষিণ এশিয়ার এই আট দেশের আশাবাদী হবার অনেক দিক রয়েছে এমন মন্তব্য করে শেখ হাসিনা এই অঞ্চলের উন্নয়নে আঞ্চলিক যোগাযোগ (Connectivity) এবং যৌথ উদ্যোগের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে তথ্য-প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশ যে অগ্রগতি সাধন করেছে তার একটি সংক্ষিপ্ত রুপরেখা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বিগত ৪ বছরেই বাংলাদেশের মানুষের ইন্টারনেট ব্যবহারের মাত্রা বেড়েছে প্রায় ২৭ শতাংশ এবং শুধুমাত্র গ্রামের মানুষকে তথ্য-প্রযুক্তি সেবা দিতেই ২০০ আইসিটি কেন্দ্র কাজ করছে। জলবায়ুর পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগকে বাংলাদেশের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, শুধু বাংলাদেশই নয় দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশের বেলায় এটা একইভাবে প্রযোজ্য। তাই জলবায়ুর পরিবর্তন মোকাবেলায় সকলকে একযোগে কাজ করার আহবান জানান প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জলবায়ুর পরিবর্তন মোকাবেলায় এবং এ ব্যাপারে গবেষণার জন্য বাংলাদেশের এই মুহুর্তে উন্নত যন্ত্রপাতির খুবই দরকার। তিনি বিদ্যুৎ ও জ্বালানী খাতকে দক্ষিণ এশিয়ার জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ উল্লেখ করে এই খাতের উন্নয়নে সার্কভূক্ত দেশগুলোর মধ্যে আরও সমন্বিত উদ্যোগের ওপর জোর দেন। তিনি ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ের কথা জানিয়ে বলেন বর্তমান সরকার এই লক্ষ্যে কাজ করছে এবং এই লক্ষ্য পূরণে তিনি সার্কভূক্ত দেশগুলোর সহযোগিতা কামনা করেন। বর্তমানে দেশে ৩০ লাখের ওপর সোলার হাউজ সিস্টেম কাজ করছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ অত্যন্ত দ্রুততার সাথে উন্নতি করছে। প্রধানমন্ত্রী নারীদের ক্ষমতায়নসহ নারীদের উন্নয়নে বাংলাদেশের উন্নতিকে একটি মাইলফলক অগ্রগতি হিসেবে উল্লেখ করে নারীর ক্ষমতায় সরকার আরও জোরালোভাবে কাজ করবে বলেও জানান। সার্কের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করে এবং এই সংস্থাকে দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের কল্যাণে আরও কার্যকরভাবে কাজে লাগানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে এবং সার্কভূক্ত আট দেশের মানুষের উন্নতি কামনা করে শেখ হাসিনা তার বক্তব্য শেষ করেন। কাঠমন্ডুর মিডিয়া সেন্টার থেকে
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment