রপতি এম ইনায়েতুর রহিম। এর আগে সকাল পৌনে দশটার দিকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে একটি প্রিজন ভ্যানে করে ট্রাইব্যুনালের হাজতখানায় রাখা হয় মোবারক হোসেনকে। তার পরনে ছিল সাদা রঙের পাঞ্জাবি। সকাল সোয়া নয়টার দিকে কারাগার থেকে তাকে নিয়ে ট্রাইব্যুনালের উদ্দেশ্যে রওনা হয় প্রিজন ভ্যানটি। এদিকে রায়কে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ঘিরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। রায়ের জন্য মোবারককে রবিবারই গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে আসা হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী রায়ের আগে তাকে বিশেষ নিরাপত্তায় ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। পুলিশের পাশাপাশি র্যা ব সদস্যদেরও সকাল থেকে ট্রাইব্যুনালের আশপাশে সতর্ক থাকতে দেখা গেছে। সবাইকে তল্লাশি করে তবেই ট্রাইব্যুনালে ঢুকতে দেওয়া হয়। মোগড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোবারকের বিরুদ্ধে মামলার কার্যক্রম শেষে গত ২ জুন রায় অপেক্ষমাণ রাখা হয়। গত বছরের ২৩ এপ্রিল তার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন ট্রাইব্যুনাল। এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে তদন্ত কর্মকর্তাসহ ১২ জন সাক্ষ্য দেন। আসামিপক্ষে সাক্ষ্য দেন মোবারক ও তার ছেলে। পরে রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে মামলার কার্যক্রম শেষ হয়। দীর্ঘ ছয় মাস মামলটি অপেক্ষমাণ থাকার পর আজ রায় ঘোষণা করা হলো। এর আগে ২০০৯ সালের ৩ মে মোবারকের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থানায় মামলা করেন একাত্তরের শহীদ আবদুল খালেকের মেয়ে খোদেজা বেগম৷ মোবারক হাইকোর্ট থেকে ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পান৷ পরে স্থানীয় আদালত এই মামলা ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করেন। মোবারকের বিরুদ্ধে যখন মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের তদন্ত চলছিল, তখন এই ট্রাইব্যুনাল তাকে জামিন দিয়েছিলেন। গত বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপক্ষ তার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে৷ ১২ মার্চ ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ আমলে নিয়ে মোবারকের জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠান৷ ওই সময় থেকে তিনি কারাগারে আটক ছিলেন। অভিযুক্ত মোবারক হোসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার নয়াদিল গ্রামের মরহুম সাদত আলীর সন্তান। তিনি প্রথমে জামায়াত ও পরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তবে মোবারক হোসেন তার সাক্ষ্যে দাবি করেন, তিনি সব সময়ই আওয়ামী লীগ করতেন। এখনো আওয়ামী লীগেই আছেন। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রতিহিংসামূলক। মন্তব্য pay per click নিজস্ব প্রতিবেদকআরটিএনএনঢাকা: হজ, মহানবী (সা.) এবং তাবলিগ জামায়াত নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করায় মন্ত্রিসভা থেকে অপসারিত এবং . . . বিস্তারিত নিউজ ডেস্কআরটিএনএনঢাকা: আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছেন, ‘ছাত্রলীগের মধ্যে জামায়াত-শি . . . বিস্তারিত
Monday, November 24, 2014
মোবারকের বিরুদ্ধে রায় পড়া শুরু:RTNN
রপতি এম ইনায়েতুর রহিম। এর আগে সকাল পৌনে দশটার দিকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে একটি প্রিজন ভ্যানে করে ট্রাইব্যুনালের হাজতখানায় রাখা হয় মোবারক হোসেনকে। তার পরনে ছিল সাদা রঙের পাঞ্জাবি। সকাল সোয়া নয়টার দিকে কারাগার থেকে তাকে নিয়ে ট্রাইব্যুনালের উদ্দেশ্যে রওনা হয় প্রিজন ভ্যানটি। এদিকে রায়কে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ঘিরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। রায়ের জন্য মোবারককে রবিবারই গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে আসা হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী রায়ের আগে তাকে বিশেষ নিরাপত্তায় ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। পুলিশের পাশাপাশি র্যা ব সদস্যদেরও সকাল থেকে ট্রাইব্যুনালের আশপাশে সতর্ক থাকতে দেখা গেছে। সবাইকে তল্লাশি করে তবেই ট্রাইব্যুনালে ঢুকতে দেওয়া হয়। মোগড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোবারকের বিরুদ্ধে মামলার কার্যক্রম শেষে গত ২ জুন রায় অপেক্ষমাণ রাখা হয়। গত বছরের ২৩ এপ্রিল তার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন ট্রাইব্যুনাল। এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে তদন্ত কর্মকর্তাসহ ১২ জন সাক্ষ্য দেন। আসামিপক্ষে সাক্ষ্য দেন মোবারক ও তার ছেলে। পরে রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে মামলার কার্যক্রম শেষ হয়। দীর্ঘ ছয় মাস মামলটি অপেক্ষমাণ থাকার পর আজ রায় ঘোষণা করা হলো। এর আগে ২০০৯ সালের ৩ মে মোবারকের বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থানায় মামলা করেন একাত্তরের শহীদ আবদুল খালেকের মেয়ে খোদেজা বেগম৷ মোবারক হাইকোর্ট থেকে ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পান৷ পরে স্থানীয় আদালত এই মামলা ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর করেন। মোবারকের বিরুদ্ধে যখন মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের তদন্ত চলছিল, তখন এই ট্রাইব্যুনাল তাকে জামিন দিয়েছিলেন। গত বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপক্ষ তার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে৷ ১২ মার্চ ট্রাইব্যুনাল অভিযোগ আমলে নিয়ে মোবারকের জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠান৷ ওই সময় থেকে তিনি কারাগারে আটক ছিলেন। অভিযুক্ত মোবারক হোসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার নয়াদিল গ্রামের মরহুম সাদত আলীর সন্তান। তিনি প্রথমে জামায়াত ও পরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তবে মোবারক হোসেন তার সাক্ষ্যে দাবি করেন, তিনি সব সময়ই আওয়ামী লীগ করতেন। এখনো আওয়ামী লীগেই আছেন। তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রতিহিংসামূলক। মন্তব্য pay per click নিজস্ব প্রতিবেদকআরটিএনএনঢাকা: হজ, মহানবী (সা.) এবং তাবলিগ জামায়াত নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করায় মন্ত্রিসভা থেকে অপসারিত এবং . . . বিস্তারিত নিউজ ডেস্কআরটিএনএনঢাকা: আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছেন, ‘ছাত্রলীগের মধ্যে জামায়াত-শি . . . বিস্তারিত
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment