ন ধ্বসে প্রায় ১০০টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে হাজার হাজার শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে, অনেকে পঙ্গুত্ব বরণ করে বেঁচে আছে। বহু সন্তান তার বাবাকে হারিয়েছে, মা হারিয়েছে তার সন্তানকে, কেউবা স্বামী হারিয়েছেন। তাদের হাহাকারে মাটি কেঁপে উঠে। কিন্তু এই দুর্ঘটনাগুলোর পর কোনো মালিকেরই শাস্তি হয়নি। তাজরীন অগ্নিকাণ্ডের ২ বছর অতিবাহিত হলেও অনেক শ্রমিককে এখনো ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেন তিনি। বাহার বলেন, ২০১২ সালে আশুলিয়ার নিশ্চিন্তপুরে তাজরীন ফ্যাশনে প্রায় ১২০০ শ্রমিক কর্মরত ছিল। তাজরীন অগ্নিকাণ্ডে নিহত হয় ১১২ জন শ্রমিক। এর মধ্যে ৫৪ টি লাশ বেওয়ারিশ হিসেবে জুরাইন কবরস্থানে দাফন করা হয়। এই ৫৪ জনের কবর দেবে গেছে তাই কবরগুলো সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। এ সময় তিনি সংগঠনের পক্ষ থেকে কয়েকটি দাবি জানানো হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা কর, নিহত, আহত শ্রমিকদের পরিবারকে পুনর্বাসনের ব্যবস্থাসহ সব পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেয়া, জুরাইন কবরস্থানে দাফনকৃত বেওয়ারিশ লাশের কবর সংরক্ষণ এবং সংস্কারের দাবি। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, জাগো বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন, জাতীয় শ্রমিক লীগ, আরএমজি ক্লাব, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কর্মজীবি দল, গার্মেন্টস শ্রমিক ফ্রন্টসহ ১০ টি সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এআর
Monday, November 24, 2014
'অনেক শ্রমিককে এখনো ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়নি':Time News
ন ধ্বসে প্রায় ১০০টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে হাজার হাজার শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে, অনেকে পঙ্গুত্ব বরণ করে বেঁচে আছে। বহু সন্তান তার বাবাকে হারিয়েছে, মা হারিয়েছে তার সন্তানকে, কেউবা স্বামী হারিয়েছেন। তাদের হাহাকারে মাটি কেঁপে উঠে। কিন্তু এই দুর্ঘটনাগুলোর পর কোনো মালিকেরই শাস্তি হয়নি। তাজরীন অগ্নিকাণ্ডের ২ বছর অতিবাহিত হলেও অনেক শ্রমিককে এখনো ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেন তিনি। বাহার বলেন, ২০১২ সালে আশুলিয়ার নিশ্চিন্তপুরে তাজরীন ফ্যাশনে প্রায় ১২০০ শ্রমিক কর্মরত ছিল। তাজরীন অগ্নিকাণ্ডে নিহত হয় ১১২ জন শ্রমিক। এর মধ্যে ৫৪ টি লাশ বেওয়ারিশ হিসেবে জুরাইন কবরস্থানে দাফন করা হয়। এই ৫৪ জনের কবর দেবে গেছে তাই কবরগুলো সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। এ সময় তিনি সংগঠনের পক্ষ থেকে কয়েকটি দাবি জানানো হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা কর, নিহত, আহত শ্রমিকদের পরিবারকে পুনর্বাসনের ব্যবস্থাসহ সব পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেয়া, জুরাইন কবরস্থানে দাফনকৃত বেওয়ারিশ লাশের কবর সংরক্ষণ এবং সংস্কারের দাবি। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, জাগো বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন, জাতীয় শ্রমিক লীগ, আরএমজি ক্লাব, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কর্মজীবি দল, গার্মেন্টস শ্রমিক ফ্রন্টসহ ১০ টি সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment