
সেলিমকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার গোবিন্দগঞ্জে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এরপর পর থেকে গোবিন্দগঞ্জে থমথমে পরিসিস্থিতি বিরাজ করছিল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেখানে অতিরিক্তি পুলিশ মোতায়েন করা হয়। শনিবার ছাতক পৌর মেয়র আবুল কালাম চৌধুরীর গ্রুপের নিজাম উদ্দিন ও রহিম উদ্দিন প্রতিপক্ষ সংসদ সদস্য মুহিবুর রহমান মানিক গ্রুপের রইছ আলী ও রিপনের সঙ্গে সংঘর্ষের প্রস্তুতির লক্ষ্যে ইতি টেলিকমে অস্ত্র মজুদ করা হয়। বিকেলে ছাতক উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম বিল্লাহর নির্দেশে বন্ধ থাকা ইতি টেলিকমের দরজা খুলে বিপুল পরিমান অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এ সময় রামদা, কিরিছ, দা, স্টিলের পাইপসহ বিভিন্ন মালামাল উদ্ধার করা হয়। তবে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আবদুর রহিম জানান, এমপি মানিক গ্রুপের ছাত্রলীগ ও যুবলীগ কর্মীরা গোবিন্দগঞ্জে বিভিন্ন দোকানে বিপুল পরিমান অস্ত্রশস্ত্র মজুদ করে রেখেছে। অথচ পুলিশকে এগুলো দেখানোর পরও তারা এসব অস্ত্র উদ্ধার করেনি। নিজেদের আত্মরক্ষার জন্য তারা এ পথ বেছে নিয়েছেন। ইআর
No comments:
Post a Comment