হেলাল উদ্দিন। বিচারক সময় আবেদন নামঞ্জুর করে পলাতক বিবেচনা করে এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালত। আব্দুল কাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ রসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২০১২ সালে স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। পরে তিনি গত বছর ৩৩তম বিসিএসের চূড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে শিক্ষা ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ১৫ জুলাই রাতে হলি ফ্যামিলি স্টাফ কোয়ার্টারে খালার বাসা থেকে হেঁটে হলে ফেরার পথে সেগুন বাগিচায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কার্যালয়ের সামনে থেকে তাকে আটক করে খিলগাঁও থানার পুলিশ। সেখানেই তাকে বেদম মারধর করা হয়। পরে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের নামে আরেক দফা কাদেরের ওপর নির্যাতন করা হয়। এক পর্যায়ে তৎকালীন খিলগাঁও থানার ওসি হেলাল উদ্দিন চাপাতি দিয়ে কাদেরের রানে কোপ দিয়ে জখম করেন। এরপর পুলিশ কাদেরসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে পরের দিন ৩৯৯/৪০২ এবং অস্ত্র আইনের ১৯-এ ধারায় মামলা করে। তাকে আদালতে পাঠালে আদালত কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। পরে এ নিয়ে মিডিয়ায় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচানার পর কাদের মামলা থেকে মুক্তি পান। শাস্তি পান দায়ী পুলিশ কর্মকর্তাও। পরে কাদের মামলা করলে তার রায় দেয়া হলো আজ। আব্দুল কাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলের ২০২ নম্বর কক্ষে থাকতেন। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলায়। তার বাবা মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ আবদুর রউফ কুমিল্লার দেবীদ্বারের ভারপ্রাপ্ত উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা। তিন ভাই ও তিন বোনের মধ্যে কাদের তৃতীয়। মন্তব্য
Sunday, May 17, 2015
ঢাবি ছাত্র নির্যাতন: খিলগাঁও থানার ওসির ৩ বছর জেল:আরটিএনএন
হেলাল উদ্দিন। বিচারক সময় আবেদন নামঞ্জুর করে পলাতক বিবেচনা করে এ রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আদালত। আব্দুল কাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ রসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২০১২ সালে স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। পরে তিনি গত বছর ৩৩তম বিসিএসের চূড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে শিক্ষা ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ১৫ জুলাই রাতে হলি ফ্যামিলি স্টাফ কোয়ার্টারে খালার বাসা থেকে হেঁটে হলে ফেরার পথে সেগুন বাগিচায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কার্যালয়ের সামনে থেকে তাকে আটক করে খিলগাঁও থানার পুলিশ। সেখানেই তাকে বেদম মারধর করা হয়। পরে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের নামে আরেক দফা কাদেরের ওপর নির্যাতন করা হয়। এক পর্যায়ে তৎকালীন খিলগাঁও থানার ওসি হেলাল উদ্দিন চাপাতি দিয়ে কাদেরের রানে কোপ দিয়ে জখম করেন। এরপর পুলিশ কাদেরসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে পরের দিন ৩৯৯/৪০২ এবং অস্ত্র আইনের ১৯-এ ধারায় মামলা করে। তাকে আদালতে পাঠালে আদালত কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। পরে এ নিয়ে মিডিয়ায় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচানার পর কাদের মামলা থেকে মুক্তি পান। শাস্তি পান দায়ী পুলিশ কর্মকর্তাও। পরে কাদের মামলা করলে তার রায় দেয়া হলো আজ। আব্দুল কাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলের ২০২ নম্বর কক্ষে থাকতেন। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলায়। তার বাবা মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ আবদুর রউফ কুমিল্লার দেবীদ্বারের ভারপ্রাপ্ত উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা। তিন ভাই ও তিন বোনের মধ্যে কাদের তৃতীয়। মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment