স্তোরাঁয় এ ঘটনা ঘটে। একজন মহিলা তার বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় তাতে বাধা দেন ওই রেস্তোরাঁর একজন নিরাপত্তা রক্ষী। মহিলাটি ফেসবুকে লেখেন, তিনি বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর আগে একজন পরিচারিকাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন। পরিচারিকাটি বলেন, কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু ব্রেস্টফিড শুরু করার পর একজন নিরাপত্তারক্ষী এসে তাকে বলেন, তিনি যা করছেন তা গ্রহণযোগ্য নয় এবং তাকে পর পর দুবার বুকের দুধ খাওয়ানো বন্ধ করতে বলেন। ফেসবুক এবং অন্য সামাজিক যোগাযোগ সাইটের মাধ্যমে এ ঘটনা দ্রুত শহরময় ছড়িয়ে পড়ে। এর প্রতিবাদে দুদিন পর একদল মহিলা তাদের শিশুদের নিয়ে ওই রেস্তোরাঁতে অবস্থান নেন। তারপর সবার সামনে বুকের কাপড় তুলে যার যার শিশুকে স্তন্যপান করাতে শুরু করেন তারা। বেশ কিছু ফটোগ্রাফারও জড়ো হন এ সময়। এরপর ম্যাকডোনাল্ডস কর্তৃপক্ষ দুঃখ-প্রকাশসূচক এক বিবৃতি দিয়ে বলেছে, ‘পরিবার-বান্ধব’ ওই রেস্তোরাঁয় মহিলাদের ব্রেস্টফিড করাতে কোনো বাধা নেই। বলা হয়, এর তদন্ত করা হচ্ছে। বার্থহাউস ফাউন্ডেশন নামে একটি সংগঠনের কর্মী এবং তিন সন্তানের মা এরিকা স্মিডট বলেন, হাঙ্গেরিতে খুব কম মহিলাই প্রকাশ্যে তাদের বাচ্চাদের স্তন্যপান করান। কারণ তাদের ভয়- এজন্য তাদের হয়রানি বা অপমানের শিকার হতে হবে। তিনি বলেন, ‘তবে এই প্রথমবারের মতো মহিলারা সমবেত হয়ে এ ব্যাপারে তাদের সংহতি প্রকাশ করলেন, এ এক দারুণ ব্যাপার।’ সূত্র: বিবিসি মন্তব্য
Monday, May 25, 2015
হাঙ্গেরীয় মায়েদের অন্যরকম প্রতিবাদ:আরটিএনএন
স্তোরাঁয় এ ঘটনা ঘটে। একজন মহিলা তার বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় তাতে বাধা দেন ওই রেস্তোরাঁর একজন নিরাপত্তা রক্ষী। মহিলাটি ফেসবুকে লেখেন, তিনি বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানোর আগে একজন পরিচারিকাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন। পরিচারিকাটি বলেন, কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু ব্রেস্টফিড শুরু করার পর একজন নিরাপত্তারক্ষী এসে তাকে বলেন, তিনি যা করছেন তা গ্রহণযোগ্য নয় এবং তাকে পর পর দুবার বুকের দুধ খাওয়ানো বন্ধ করতে বলেন। ফেসবুক এবং অন্য সামাজিক যোগাযোগ সাইটের মাধ্যমে এ ঘটনা দ্রুত শহরময় ছড়িয়ে পড়ে। এর প্রতিবাদে দুদিন পর একদল মহিলা তাদের শিশুদের নিয়ে ওই রেস্তোরাঁতে অবস্থান নেন। তারপর সবার সামনে বুকের কাপড় তুলে যার যার শিশুকে স্তন্যপান করাতে শুরু করেন তারা। বেশ কিছু ফটোগ্রাফারও জড়ো হন এ সময়। এরপর ম্যাকডোনাল্ডস কর্তৃপক্ষ দুঃখ-প্রকাশসূচক এক বিবৃতি দিয়ে বলেছে, ‘পরিবার-বান্ধব’ ওই রেস্তোরাঁয় মহিলাদের ব্রেস্টফিড করাতে কোনো বাধা নেই। বলা হয়, এর তদন্ত করা হচ্ছে। বার্থহাউস ফাউন্ডেশন নামে একটি সংগঠনের কর্মী এবং তিন সন্তানের মা এরিকা স্মিডট বলেন, হাঙ্গেরিতে খুব কম মহিলাই প্রকাশ্যে তাদের বাচ্চাদের স্তন্যপান করান। কারণ তাদের ভয়- এজন্য তাদের হয়রানি বা অপমানের শিকার হতে হবে। তিনি বলেন, ‘তবে এই প্রথমবারের মতো মহিলারা সমবেত হয়ে এ ব্যাপারে তাদের সংহতি প্রকাশ করলেন, এ এক দারুণ ব্যাপার।’ সূত্র: বিবিসি মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment