উদ্দিন (২৫) কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর থানার তবকপুর গ্রামের মৃত এনায়েত হোসেনের ছেলে। মিরপুরে হলি ক্রিসেন্ট স্কুলটি আসামির ভাই মেসবাহ উদ্দিনের মালিকাধীন। তিনি ওই স্কুলে মাঝেমধ্যে আরবি পড়াতেন। এজন্য তিনি স্কুলে আলিফ স্যার নামে সমধিক পরিচিত ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট আলী আজগর স্বপন। ভিকটিমের পক্ষে রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তা করেন বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির আইনজীবী অ্যাডভোকেট সালমা আলী, অ্যাডভোকেট ফাহমিদা আক্তার ও অ্যাডভোকেট ফারহানা রহমার লুনা। মামলার তথ্য নিয়ে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ১১ মার্চ মিরপুরের পশ্চিম শেওড়া পাড়ায় সকাল ১০টায় হলি ক্রিসেন্ট স্কুলে খণ্ডকালীন আরবি শিক্ষক মো. মিনহাজ উদ্দিন ওরফে আলিফ স্যার প্লে শ্রেণীর পাঁচ বছরের এক ছাত্রীকে চকলেট খাওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে স্কুলের শৌচাগারে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা মো. জসিম উদ্দিন মিরপুর থানায় এই মামলা দায়ের করেন। মামলাটির তদন্ত করে মিরপুর থানার এসআই মতিউর রহমান গত বছরের ২৬ জুন আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর ওই বছরের ২৯ অক্টোবর আসামির বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে চার্জ গঠিত হয়। ট্রাইব্যুনালে চার্জশিটভুক্ত ১০ জন সাক্ষির মধ্যে ৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। মন্তব্য
Tuesday, May 26, 2015
শিশু ধর্ষণের দায়ে আরবি শিক্ষকের যাবজ্জীবন:আরটিএনএন
উদ্দিন (২৫) কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর থানার তবকপুর গ্রামের মৃত এনায়েত হোসেনের ছেলে। মিরপুরে হলি ক্রিসেন্ট স্কুলটি আসামির ভাই মেসবাহ উদ্দিনের মালিকাধীন। তিনি ওই স্কুলে মাঝেমধ্যে আরবি পড়াতেন। এজন্য তিনি স্কুলে আলিফ স্যার নামে সমধিক পরিচিত ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট আলী আজগর স্বপন। ভিকটিমের পক্ষে রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তা করেন বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির আইনজীবী অ্যাডভোকেট সালমা আলী, অ্যাডভোকেট ফাহমিদা আক্তার ও অ্যাডভোকেট ফারহানা রহমার লুনা। মামলার তথ্য নিয়ে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ১১ মার্চ মিরপুরের পশ্চিম শেওড়া পাড়ায় সকাল ১০টায় হলি ক্রিসেন্ট স্কুলে খণ্ডকালীন আরবি শিক্ষক মো. মিনহাজ উদ্দিন ওরফে আলিফ স্যার প্লে শ্রেণীর পাঁচ বছরের এক ছাত্রীকে চকলেট খাওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে স্কুলের শৌচাগারে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা মো. জসিম উদ্দিন মিরপুর থানায় এই মামলা দায়ের করেন। মামলাটির তদন্ত করে মিরপুর থানার এসআই মতিউর রহমান গত বছরের ২৬ জুন আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর ওই বছরের ২৯ অক্টোবর আসামির বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে চার্জ গঠিত হয়। ট্রাইব্যুনালে চার্জশিটভুক্ত ১০ জন সাক্ষির মধ্যে ৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment