এরপর আইএস যোদ্ধারা শহরের দখল নিয়ে বেশ কয়েকটি প্রাচীন নির্দশন ধ্বংসও করেছে। এর আগেও আইএস বিভিন্ন শহর দখলের পর প্রত্নতাত্ত্বিক নির্দশন ধ্বংস করেছে। হাতরা এবং নিমরুদের মত ইরাকের ইসলামী ঐতিহ্য বহন করে এমন নির্দশন ধ্বংস হয়েছে। সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের খবরে জানানো হয়েছে, পালমিরা নগরী থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের বেশিরভাগই সরিয়ে নেয়া হয়েছে। প্রত্যাহার করা হয়েছে সরকারি সৈন্যদের। খবরে বলা হচ্ছে, আইএস যোদ্ধারা শহরটির দক্ষিণাঞ্চলে পুরাতন অংশে প্রবেশের চেষ্টা চালাচ্ছে। ইসলামিক স্টেট যোদ্ধারা বিখ্যাত এই শহর দখল করে নেওয়ায়, মধ্যপ্রাচ্যে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের জন্য সুপরিচিত এই নগরীর ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলো মারাত্মক ঝুঁকির মুখে পড়েছে। শহরটির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে ওমার হামজা নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, ‘প্রশাসন সমস্ত নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে। শহরের পশ্চিমে হাসপাতালের নিয়ন্ত্রণ এখন আইএসের হাতে।’ তিনি জানান, ‘আইএস যোদ্ধারা পালমিরার উত্তরাঞ্চল পুরোপুরি দখলে নিয়েছে। রাস্তায় কোনো সাধারণ মানুষের দেখা নেই। অনেকেই স্কুল ঘরগুলোতে আশ্রয় নিয়েছেন।’ এর আগে আইএস যোদ্ধারা অন্যান্য এলাকা দখলের পর বহু প্রত্নতাত্ত্বিক প্রাচীন নিদর্শন ধ্বংস করে ফেলেছিল। এ পরিপ্রেক্ষিতে পালমিরা অঞ্চলের প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলোকেও গুড়িয়ে দেয়া হতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইউনেস্কো। এদিকে, সিরিয়ার পুরাতত্ত্ব বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, ওই এলাকার জাদুঘর থেকে কয়েকশ’ মূল্যবান শিল্পকর্ম আগেই সরিয়ে নেয়া হয়েছে। তবে বিশাল আকৃতির বিভিন্ন স্থাপনা সরিয়ে নেয়া সম্ভব হয়নি। সূত্র: বিবিসি মন্তব্য
Thursday, May 21, 2015
সিরিয়ার প্রাচীন শহর পালমিরা আইএসের দখলে:আরটিএনএন
এরপর আইএস যোদ্ধারা শহরের দখল নিয়ে বেশ কয়েকটি প্রাচীন নির্দশন ধ্বংসও করেছে। এর আগেও আইএস বিভিন্ন শহর দখলের পর প্রত্নতাত্ত্বিক নির্দশন ধ্বংস করেছে। হাতরা এবং নিমরুদের মত ইরাকের ইসলামী ঐতিহ্য বহন করে এমন নির্দশন ধ্বংস হয়েছে। সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের খবরে জানানো হয়েছে, পালমিরা নগরী থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের বেশিরভাগই সরিয়ে নেয়া হয়েছে। প্রত্যাহার করা হয়েছে সরকারি সৈন্যদের। খবরে বলা হচ্ছে, আইএস যোদ্ধারা শহরটির দক্ষিণাঞ্চলে পুরাতন অংশে প্রবেশের চেষ্টা চালাচ্ছে। ইসলামিক স্টেট যোদ্ধারা বিখ্যাত এই শহর দখল করে নেওয়ায়, মধ্যপ্রাচ্যে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের জন্য সুপরিচিত এই নগরীর ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলো মারাত্মক ঝুঁকির মুখে পড়েছে। শহরটির বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে ওমার হামজা নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, ‘প্রশাসন সমস্ত নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে। শহরের পশ্চিমে হাসপাতালের নিয়ন্ত্রণ এখন আইএসের হাতে।’ তিনি জানান, ‘আইএস যোদ্ধারা পালমিরার উত্তরাঞ্চল পুরোপুরি দখলে নিয়েছে। রাস্তায় কোনো সাধারণ মানুষের দেখা নেই। অনেকেই স্কুল ঘরগুলোতে আশ্রয় নিয়েছেন।’ এর আগে আইএস যোদ্ধারা অন্যান্য এলাকা দখলের পর বহু প্রত্নতাত্ত্বিক প্রাচীন নিদর্শন ধ্বংস করে ফেলেছিল। এ পরিপ্রেক্ষিতে পালমিরা অঞ্চলের প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলোকেও গুড়িয়ে দেয়া হতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইউনেস্কো। এদিকে, সিরিয়ার পুরাতত্ত্ব বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, ওই এলাকার জাদুঘর থেকে কয়েকশ’ মূল্যবান শিল্পকর্ম আগেই সরিয়ে নেয়া হয়েছে। তবে বিশাল আকৃতির বিভিন্ন স্থাপনা সরিয়ে নেয়া সম্ভব হয়নি। সূত্র: বিবিসি মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment