রলারটি ক্রয় করেছে যৌথভাবে শিপ টু গাজা সুইডেন এবং শিপ টু নরওয়ে। এতে সৌর প্যানেল, চিকিৎসা সামগ্রী এবং ৫ জন ক্রু ও আটজন যাত্রী রয়েছেন বলে জানিয়েছে শিপ টু গাজা সুইডেন। শিপ টু গাজা সংগঠনটি অবিলম্বে গাজার ওপর নৌ অবরোধ প্রত্যাহার, গাজা বন্দর খুলে দেয়া এবং পশ্চিম তীর ও গাজা উপত্যকার মধ্যে ফিলিস্তিনিদের নিরাপদ চলাচলের দাবি জানিয়েছে। একই দেশের নাগরিক হলে গাজায় ইসরাইলের অনুমতি ছাড়া কোনো ফিলিস্তিনি প্রবেশ করতে পারে না। ইউরোপের প্রথম দেশ হিসেবে সুইডেন গত অক্টোবরে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ট্রলারের যাত্রীদের মধ্যে রয়েছেন ইসরাইলি বংশোদ্ভূত সুইডিশ নাগরিক ড্রোর ফেইলার, সংগীতজ্ঞ এবং শিপ টু গাজার মুখপাত্র ড. হেনরি আশের, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক অধ্যাপক লেনার্ট বার্গ্রেন, চলচ্চিত্রকর মারিয়া ভেনসন প্রমুখ। ট্রলারটির নাম রাখা হয়েছে সুইডিশ-প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্টের সদস্য মারিয়েনে স্কগের নামে, যিনি ২০১৪ সালের মে মাসে মারা যান। গাজা অবরোধ ভাঙার জন্য প্রথমে ২০১০ সালের মে মাসে তুরস্কের মানবাধিকার কর্মীরা মাভি মারমারা নামক জাহাজে মানবিক সাহায্য নিয়ে স্বাধীন ফ্লোটিলায়য় যাত্রা করেন। এতে ইসরাইলি কমান্ডোরা হামলা চালালে ৯ জন তুর্কি নিহত হন। এ ঘটনায় তুরস্কের সাথে ইসরাইলের সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে এবং ইসরাইল ক্ষমা প্রার্থনা করতে বাধ্য হয়। এরপর ২০১২ সালে আরো একটি স্বাধীন ফ্লোটিলা প্রেরণের উদ্যোগ নিলেও তা সফল হয়নি। ২০০৭ সালে অবাধ নির্বাচনে ইসলামপন্থী দল হামাস গাজার ক্ষমতায় এলে ইসরাইল গাজার ওপর সর্বাত্মক অবরোধ আরোপ করে অঞ্চলটিকে ফিলিস্তিন এবং বাকি বিশ্ব থেকে কার্যত বিচ্ছিন্ন করে ফেলে। সূত্র: দৈনিক হারেৎজ মন্তব্য
Tuesday, May 12, 2015
গাজা অবরোধ ভাঙতে এবার সুইডিশ নৌযানের যাত্রা শুরু:আরটিএনএন
রলারটি ক্রয় করেছে যৌথভাবে শিপ টু গাজা সুইডেন এবং শিপ টু নরওয়ে। এতে সৌর প্যানেল, চিকিৎসা সামগ্রী এবং ৫ জন ক্রু ও আটজন যাত্রী রয়েছেন বলে জানিয়েছে শিপ টু গাজা সুইডেন। শিপ টু গাজা সংগঠনটি অবিলম্বে গাজার ওপর নৌ অবরোধ প্রত্যাহার, গাজা বন্দর খুলে দেয়া এবং পশ্চিম তীর ও গাজা উপত্যকার মধ্যে ফিলিস্তিনিদের নিরাপদ চলাচলের দাবি জানিয়েছে। একই দেশের নাগরিক হলে গাজায় ইসরাইলের অনুমতি ছাড়া কোনো ফিলিস্তিনি প্রবেশ করতে পারে না। ইউরোপের প্রথম দেশ হিসেবে সুইডেন গত অক্টোবরে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ট্রলারের যাত্রীদের মধ্যে রয়েছেন ইসরাইলি বংশোদ্ভূত সুইডিশ নাগরিক ড্রোর ফেইলার, সংগীতজ্ঞ এবং শিপ টু গাজার মুখপাত্র ড. হেনরি আশের, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক অধ্যাপক লেনার্ট বার্গ্রেন, চলচ্চিত্রকর মারিয়া ভেনসন প্রমুখ। ট্রলারটির নাম রাখা হয়েছে সুইডিশ-প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্টের সদস্য মারিয়েনে স্কগের নামে, যিনি ২০১৪ সালের মে মাসে মারা যান। গাজা অবরোধ ভাঙার জন্য প্রথমে ২০১০ সালের মে মাসে তুরস্কের মানবাধিকার কর্মীরা মাভি মারমারা নামক জাহাজে মানবিক সাহায্য নিয়ে স্বাধীন ফ্লোটিলায়য় যাত্রা করেন। এতে ইসরাইলি কমান্ডোরা হামলা চালালে ৯ জন তুর্কি নিহত হন। এ ঘটনায় তুরস্কের সাথে ইসরাইলের সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে এবং ইসরাইল ক্ষমা প্রার্থনা করতে বাধ্য হয়। এরপর ২০১২ সালে আরো একটি স্বাধীন ফ্লোটিলা প্রেরণের উদ্যোগ নিলেও তা সফল হয়নি। ২০০৭ সালে অবাধ নির্বাচনে ইসলামপন্থী দল হামাস গাজার ক্ষমতায় এলে ইসরাইল গাজার ওপর সর্বাত্মক অবরোধ আরোপ করে অঞ্চলটিকে ফিলিস্তিন এবং বাকি বিশ্ব থেকে কার্যত বিচ্ছিন্ন করে ফেলে। সূত্র: দৈনিক হারেৎজ মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment