ূলের দিকে যেতে দেখেছে। ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া এবং থাইল্যান্ড- এই তিনটি দেশের উপকূলের কাছে আন্দামান সাগরে এখনো ভাসছে হাজার হাজার লোকভর্তি নৌযান। এই অভিবাসীদের বেশির ভাগই মিয়ানমারের রোহিঙ্গা এবং বাংলাদেশি, যারা মানব পাচারকারী চক্রের মাধ্যম নৌপথে মালয়েশিয়া পাড়ি জমাতে দেশ ছেড়েছিলেন। সম্প্রতি থাইল্যান্ডের জঙ্গলে অভিবাসীদের গোপন শিবির, গণকবর এবং বহু মৃতদেহ পাওয়া যাবার পর এ নিয়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। তার পর থেকে থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, এবং ইন্দোনেশিয়া এই অভিবাসীদের বহনকারী নৌকাগুলো তীরে ভিড়তে দিচ্ছে না। তবে কয়েকশ লোক ইন্দোনেশিয়ার আচেহতে শিবিরে আশ্রয় পেয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার কর্তৃপক্ষ বলে দিয়েছে যেন শুধুমাত্র কোনো নৌকা ডুবে যেতে থাকলে বা লোকজন সাগরে পড়ে গেলেই তাদের সাহায্য করা হয়। জাতিসংঘ এর আগে খাবার ও পানির অভাবের মধ্যে থাকা এসব অভিবাসীকে তীরে ভিড়তে দেবার আহ্বান জানিয়েছিল। কিন্তু এখন জাতিসংঘ বলছে, কোনো দেশই তা মানছে না। জাতিসংঘের একজন মুখপাত্র ভিনসেন্ট ট্যান বলেছেন, ইন্দোনেশিয়ায় শুক্রবার কয়েকশ’ লোক অবতরণ করার পর থেকে আর কোনো অভিবাসীই পারে নামতে পারেনি। তিনি বলেন, ‘সময় দ্রুত পেরিয়ে যাচ্ছে।’ জানা গেছে, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের উপকূল থেকে যাত্রা শুরুর পর খাদ্য ও পানির অভাবে, রোগে, পানিতে ডুবে বা অভিবাসীদের মধ্যে মারামারিতে কয়েকশ’ লোক নৌকার ওপরই মারা গেছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা। মন্তব্য
Monday, May 18, 2015
অভিবাসীদের সাহায্য না করতে জেলেদেরকে নির্দেশ!:আরটিএনএন
ূলের দিকে যেতে দেখেছে। ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া এবং থাইল্যান্ড- এই তিনটি দেশের উপকূলের কাছে আন্দামান সাগরে এখনো ভাসছে হাজার হাজার লোকভর্তি নৌযান। এই অভিবাসীদের বেশির ভাগই মিয়ানমারের রোহিঙ্গা এবং বাংলাদেশি, যারা মানব পাচারকারী চক্রের মাধ্যম নৌপথে মালয়েশিয়া পাড়ি জমাতে দেশ ছেড়েছিলেন। সম্প্রতি থাইল্যান্ডের জঙ্গলে অভিবাসীদের গোপন শিবির, গণকবর এবং বহু মৃতদেহ পাওয়া যাবার পর এ নিয়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। তার পর থেকে থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, এবং ইন্দোনেশিয়া এই অভিবাসীদের বহনকারী নৌকাগুলো তীরে ভিড়তে দিচ্ছে না। তবে কয়েকশ লোক ইন্দোনেশিয়ার আচেহতে শিবিরে আশ্রয় পেয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার কর্তৃপক্ষ বলে দিয়েছে যেন শুধুমাত্র কোনো নৌকা ডুবে যেতে থাকলে বা লোকজন সাগরে পড়ে গেলেই তাদের সাহায্য করা হয়। জাতিসংঘ এর আগে খাবার ও পানির অভাবের মধ্যে থাকা এসব অভিবাসীকে তীরে ভিড়তে দেবার আহ্বান জানিয়েছিল। কিন্তু এখন জাতিসংঘ বলছে, কোনো দেশই তা মানছে না। জাতিসংঘের একজন মুখপাত্র ভিনসেন্ট ট্যান বলেছেন, ইন্দোনেশিয়ায় শুক্রবার কয়েকশ’ লোক অবতরণ করার পর থেকে আর কোনো অভিবাসীই পারে নামতে পারেনি। তিনি বলেন, ‘সময় দ্রুত পেরিয়ে যাচ্ছে।’ জানা গেছে, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের উপকূল থেকে যাত্রা শুরুর পর খাদ্য ও পানির অভাবে, রোগে, পানিতে ডুবে বা অভিবাসীদের মধ্যে মারামারিতে কয়েকশ’ লোক নৌকার ওপরই মারা গেছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা। মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment