বিভাগের প্রধান ও উপ-পরিচালক প্রণব কুমার ভট্টাচার্য। চার্জশিটে বদির বিরুদ্ধে ৬ কোটি ৩৩ লাখ ৯৪২ টাকা, মান্নান খানের বিরুদ্ধে ২ কোটি ৬৫ লাখ ৫৭ হাজার ৪৪২ টাকা এবং তার স্ত্রী সৈয়দা হাসিনা সুলতানার বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৩৫ লাখ ২৭ হাজার ২৯ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। অনুমোদিত চার্জশিটে আবদুর রহমান বদির বিরুদ্ধে ৬ কোটি ৩৩ লাখ ৯৪২ টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে বলা হয়েছে, তিনি দুদকের কাছে ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৫৩ হাজার ২৭ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ সালের ২৬(১) ও ২৭ (২) ধারায় অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় কমিশন এই চার্জশিটের অনুমোদন দেয়। তার বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত করেছেন দুদকের উপ-পরিচালক মো. মঞ্জুর মোর্শেদ। এর আগে, প্রায় ১৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১৪ সালের ২১ আগস্ট এমপি বদির বিরুদ্ধে দুদকের উপপরিচালক মোহাম্মদ আবদুস সোবহান বাদী হয়ে একটি মামলা (মামলা নং- ৩৭) দায়ের করেছিলেন। হলফনামায় তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আমলে নিয়ে ২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবদুল মান্নান খানের বিরুদ্ধে অনুমোদিত চার্জশিটে ২ কোটি ৬৫ লাখ ৫৭ হাজার ৪৪২ টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে বলা হয়েছে, তিনি ৩০ লাখ ৯৬ হাজার ৬১২ টাকার তথ্য দুদকের কাছে গোপন করেছেন। এর আগে, প্রায় সাড়ে ৭৯ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২১ আগস্ট রাজধানীর রমনা থানায় দুদকের উপপরিচালক মো. নাসির উদ্দিন বাদী হয়ে (মামলা নং- ৩৬) একটি মামলা দায়ের করেছিলেন। নাসির উদ্দিনই অভিযোগটি অনুসন্ধান ও তদন্ত করেন। এছাড়া মান্নান খানের স্ত্রী সৈয়দা হাসিনা সুলতানার বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৩৫ লাখ ২৭ হাজার ২৯ টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে বলা হয়েছে, তিনি ১ কোটি ৮৬ লাখ ৩ হাজার ৯১২ টাকার তথ্য দুদকের কাছে গোপন করেছেন। এর আগে, প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১৪ সালের ২১ অক্টোবর দুদকের উপপরিচালক মো. নাসির উদ্দিন বাদী হয়ে রমনা মডেল থানায় তার বিরুদ্ধে একটি মামলা (মামলা নং-৩৫) দায়ের করেছিলেন। মন্তব্য
Wednesday, May 6, 2015
বদি, মান্নান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট:আরটিএনএন
বিভাগের প্রধান ও উপ-পরিচালক প্রণব কুমার ভট্টাচার্য। চার্জশিটে বদির বিরুদ্ধে ৬ কোটি ৩৩ লাখ ৯৪২ টাকা, মান্নান খানের বিরুদ্ধে ২ কোটি ৬৫ লাখ ৫৭ হাজার ৪৪২ টাকা এবং তার স্ত্রী সৈয়দা হাসিনা সুলতানার বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৩৫ লাখ ২৭ হাজার ২৯ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। অনুমোদিত চার্জশিটে আবদুর রহমান বদির বিরুদ্ধে ৬ কোটি ৩৩ লাখ ৯৪২ টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে বলা হয়েছে, তিনি দুদকের কাছে ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৫৩ হাজার ২৭ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ সালের ২৬(১) ও ২৭ (২) ধারায় অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় কমিশন এই চার্জশিটের অনুমোদন দেয়। তার বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত করেছেন দুদকের উপ-পরিচালক মো. মঞ্জুর মোর্শেদ। এর আগে, প্রায় ১৩ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১৪ সালের ২১ আগস্ট এমপি বদির বিরুদ্ধে দুদকের উপপরিচালক মোহাম্মদ আবদুস সোবহান বাদী হয়ে একটি মামলা (মামলা নং- ৩৭) দায়ের করেছিলেন। হলফনামায় তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আমলে নিয়ে ২০১৪ সালের ১৩ জানুয়ারি অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবদুল মান্নান খানের বিরুদ্ধে অনুমোদিত চার্জশিটে ২ কোটি ৬৫ লাখ ৫৭ হাজার ৪৪২ টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে বলা হয়েছে, তিনি ৩০ লাখ ৯৬ হাজার ৬১২ টাকার তথ্য দুদকের কাছে গোপন করেছেন। এর আগে, প্রায় সাড়ে ৭৯ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২১ আগস্ট রাজধানীর রমনা থানায় দুদকের উপপরিচালক মো. নাসির উদ্দিন বাদী হয়ে (মামলা নং- ৩৬) একটি মামলা দায়ের করেছিলেন। নাসির উদ্দিনই অভিযোগটি অনুসন্ধান ও তদন্ত করেন। এছাড়া মান্নান খানের স্ত্রী সৈয়দা হাসিনা সুলতানার বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৩৫ লাখ ২৭ হাজার ২৯ টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে বলা হয়েছে, তিনি ১ কোটি ৮৬ লাখ ৩ হাজার ৯১২ টাকার তথ্য দুদকের কাছে গোপন করেছেন। এর আগে, প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১৪ সালের ২১ অক্টোবর দুদকের উপপরিচালক মো. নাসির উদ্দিন বাদী হয়ে রমনা মডেল থানায় তার বিরুদ্ধে একটি মামলা (মামলা নং-৩৫) দায়ের করেছিলেন। মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment