মার্কিন রাষ্ট্রদূত। এ সময় মার্কিন দূতাবাসের লেবার অ্যাটাশে, শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব মিকাইল শিপারসহ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিরেন। বৈঠক শেষে শ্রম প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, তিনি বার্নিকাটকে বলেছেন, ‘বিষয়টি (মানব পাচার) আমাদের মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। তবে আমার জানামতে, মানব পাচার রোধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কার্যকর ও যথাযথ পদক্ষেপ নিয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মানব পাচারে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছে। দেশে পর্যাপ্তসংখ্যক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করছে সরকার।’ শ্রম প্রতিমন্ত্রী আরো জানান, বৈঠকে মার্কিন রাষ্ট্রদূত রানা প্লাজার ঘটনা তদন্তে শ্রম আইন, পোশাকশিল্প কারখানায় ট্রেড ইউনিয়ন চালুসহ বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চেয়েছেন। জবাবে তিনি (মন্ত্রী) বলেন, পোশাক কারখানাগুলো পরিদর্শনে পরিদর্শক নিয়োগ করা হয়েছে। তাদের ৪০ দিনের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে শ্রম আইনের অধীনে শ্রমবিধি প্রণয়ন সম্পন্ন হবে। শ্রম প্রতিমন্ত্রী মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে জানান, যেসব কারখানায় শ্রমিকরা শর্তপূরণ করতে পারছেন, সেখানে ট্রেড ইউনিয়নের সুযোগ পাচ্ছ্নে। তিনি বলেন, জিএসপি সুবিধা বাতিল করায় বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। এ সময় বাংলাদেশ যাতে জিএসপি সুবিধা পায়, সে জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চান তিনি। জবাবে রাষ্ট্রদূত বলেন, জিএসপি তার হাতে নয়। বাংলাদেশ পোশাক খাতের উন্নয়নে অনেক উদ্যোগ নিয়েছে, যা সন্তোষজনক। এটা জিএসপি সুবিধা ফিরে পেতে সহায়ক হবে। এ সময় তিনি মানব পাচারসহ বিভিন্ন ইস্যুতে একত্রে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। মন্তব্য
Sunday, May 17, 2015
মানব পাচারের কারণ জানতে চাইলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত:আরটিএনএন
মার্কিন রাষ্ট্রদূত। এ সময় মার্কিন দূতাবাসের লেবার অ্যাটাশে, শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব মিকাইল শিপারসহ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিরেন। বৈঠক শেষে শ্রম প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, তিনি বার্নিকাটকে বলেছেন, ‘বিষয়টি (মানব পাচার) আমাদের মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। তবে আমার জানামতে, মানব পাচার রোধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কার্যকর ও যথাযথ পদক্ষেপ নিয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মানব পাচারে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছে। দেশে পর্যাপ্তসংখ্যক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করছে সরকার।’ শ্রম প্রতিমন্ত্রী আরো জানান, বৈঠকে মার্কিন রাষ্ট্রদূত রানা প্লাজার ঘটনা তদন্তে শ্রম আইন, পোশাকশিল্প কারখানায় ট্রেড ইউনিয়ন চালুসহ বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চেয়েছেন। জবাবে তিনি (মন্ত্রী) বলেন, পোশাক কারখানাগুলো পরিদর্শনে পরিদর্শক নিয়োগ করা হয়েছে। তাদের ৪০ দিনের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে শ্রম আইনের অধীনে শ্রমবিধি প্রণয়ন সম্পন্ন হবে। শ্রম প্রতিমন্ত্রী মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে জানান, যেসব কারখানায় শ্রমিকরা শর্তপূরণ করতে পারছেন, সেখানে ট্রেড ইউনিয়নের সুযোগ পাচ্ছ্নে। তিনি বলেন, জিএসপি সুবিধা বাতিল করায় বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। এ সময় বাংলাদেশ যাতে জিএসপি সুবিধা পায়, সে জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চান তিনি। জবাবে রাষ্ট্রদূত বলেন, জিএসপি তার হাতে নয়। বাংলাদেশ পোশাক খাতের উন্নয়নে অনেক উদ্যোগ নিয়েছে, যা সন্তোষজনক। এটা জিএসপি সুবিধা ফিরে পেতে সহায়ক হবে। এ সময় তিনি মানব পাচারসহ বিভিন্ন ইস্যুতে একত্রে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment