Sunday, May 17, 2015

৫ দিনেও ভারতের ভিসা পাননি হাসিনা আহমেদ:আরটিএনএন

৫ দিনেও ভারতের ভিসা পাননি হাসিনা আহমেদ নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: ভারতের শিলংয়ে উদ্ধার বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদকে দেশে আনতে মেঘালয় যাওয়ার চেষ্টা করছেন তার স্ত্রী সাবেক এমপি হাসিনা আহমেদ। গত ১২ মে বেলা ১১টার দিকে মেঘালয় রাজ্যের শিলংয়ে সালাহ উদ্দিন আহমেদের খোঁজ মেলে। ওইদিনই ভিসার জন্য আবেদন করেন হাসিনা আহমেদ। ওইদিন রাতেই তার ভিসা হওয়ার কথা থাকলেও হয়নি। পরের দিন ১৩ মে ভারত
ীয় হাইকমিশনে গেলে ভিসা হবে বলে আশ্বস্ত করা হয়। তবে অদৃশ্য কারণে রবিবার (১৭ মে) বেলা সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত ভিসা পাননি সালাহ উদ্দিনের পরিবার। সালাহ উদ্দিনের এক আত্মীয় হাবিব আহমেদ বলেন, গত পাঁচদিন ধরে ভিসার জন্য সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হচ্ছে সালাহ উদ্দিনের পরিবারকে। ভারতীয় হাইকমিশনও ভিসার বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছুই বলছে না। ভিসা দেবে কি, দেবে না। তিনি বলেন, অদৃশ্য এই ভিসা জটিলতায় উদ্বিগ্ন সালাহ উদ্দিন আহমেদের পরিবার। বাংলাদেশে মন মানছে না স্ত্রী হাসিনা আহমেদের। কেমন আছে তার স্বামী, কি খায়- এই চিন্তাই তাড়া করে সব সময়। কিন্তু কিছুই করার নেই। ভিসা না পাওয়ায় স্বামীর কাছে যেতে পারছেন না তিনি। গত বুধবার সকালেই বিএনপির স্থয়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান ভারতীয় হাইকমিশনে যান। হাসিনা আহমেদসহ চারজনের ভিসা আবেদন করেছেন। দ্রুত শিলংয়ে তার কাছে পৌঁছতে স্থল ও আকাশপথে যাওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন বলে জানিয়েছেন হাসিনা আহমেদ। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খানকে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তাকে পাওয়া যায়নি। তবে হাসিনা আহমেদ বলেন, ‘ভিসা পেতে ভারতীয় হাইকমিশনে আমাদের লোকজন কাজ করছে। কেন দেরি হচ্ছে তা আমি স্পষ্ট করে বলতে পারছি না।’ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘ভিসা দেয়ার ক্ষেত্রে কোনো জটিলতা না করে সরকারের সহযোগিতা করা উচিত। কেন ভিসা দেয়া হচ্ছে না, এটা বুঝতেছি না। তবে বিষয়টি নিয়ে আমরা চিন্তিত।’ গত ১২ মে বিকেলেই ভিসা প্রসেসিংয়ের জন্য বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবিহ উদ্দিন আহমেদকে সঙ্গে নিয়ে সালাহ উদ্দিন আহমেদের ছোট ভায়রা মাহবুবুল করিম মুনমুন ভারতীয় হাইকমিশনে গিয়েছিলেন। হাসিনা আহমেদ জানান, ভিসা পেলে ছোট বোন জামাই মাহবুবুল কবির মুনমুন ও এক নিকটাত্মীয়কে নিয়ে তিনি সালাহ উদ্দিন আহমেদকে দেশে আনতে ভারতে যাবেন। মন্তব্য      

No comments:

Post a Comment