েল (অব.) আবদুর রশিদ কটূক্তি করলে এ ঘটনা ঘটে। আলোচনার একপর্যায়ে আবদুর রশিদ বলেন, ‘বুঝতে হবে আপনি জঙ্গিবাদের প্রচার করছেন কি না।...অহিংস পন্থায় হিংস মতাদর্শকে উজ্জীবিত করা হচ্ছে কি না, তা আইনের আওতায় আনতে হবে। সে জায়গাটাতে একটা দুর্বলতা আছে বাংলাদেশের আইনে।’ ড. শহীদুজ্জামান বলেন, ‘স্ট্র্যাটেজিক অবজেকটিভ থাকতে পারে। ট্যাকটিক্যাল লেভেলে ইন্টেলিজেন্স ও স্ট্র্যাটেজিক লেভেলে ইন্টেলিজেন্স- এ ধরনের পার্থক্য ইন্টেলিজেন্স নিয়ে যে সমস্ত লেখা হয়, সেখানে আমার চোখে পড়েনি। ...ইন্টেলিজেন্স ইজ ইন্টেলিজেন্স। ট্যাকটিক্যাল ইন্টেলিজেন্স ও স্ট্র্যাটেজিক ইন্টেলিজেন্সের কথা জীবনে কখনো শুনি নাই। এ রকম কোনো ধারণা কখনো কোথাও নাই...।’ এ প্রসঙ্গে আবদুর রশিদ বলেন, ‘আমি আর বলতে চাইছি না। কারণ, সে (শহীদুজ্জামান) বোঝে না। স্ট্র্যাটেজিক ইন্টেলিজেন্স, স্ট্র্যাটেজিক অবজেকটিভ, স্ট্র্যাটেজিক লেভেল... এখানে লেভেল হচ্ছে স্ট্র্যাটেজিক অপারেশন অ্যান্ড ট্যাকটিক্যাল। এখানে ইন্টেলিজেন্স আছে, অপারেশন আছে, অবজেকটিভ আছে- সবই আছে।’ আরো অগ্রসর হয়ে তিনি বলেন, ‘হয়তো উনার (শহীদুজ্জামান) এটা জ্ঞানের স্বল্পতার কারণে বলছেন। কিন্তু উনি যে কথা বললেন যে এটা নেই, এ ধরনের সুইপিং স্টেটমেন্ট প্রত্যাশা করি না। আমি যেটা বলছি, স্ট্র্যাটেজিক ইন্টেলিজেন্স আছে, উনি বোঝাতে চাইছেন আমরা সবাই অশিক্ষিত লোক এখানে আসছি। উনিই এখানে শিক্ষিত।’ নিজেকে সামলে রাখার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে শহীদুজ্জামান আঙুল তুলে বলে উঠেন, ‘ইউ আর টকিং অ্যাবাউট মি?’ আবদুর রশিদ বলেন, ‘ডোন্ট শো ইয়োর ফিঙ্গার...।’ এক পর্যায়ে শহীদুজ্জামানের হাতে আঘাত করেন আবদুর রশিদ। এ সময় শহীদুজ্জামানও তার হাতে আঘাত করেন। উপস্থাপক বিরতিতে গিয়ে হাতাহাতি থামানোর চেষ্টা করেন। এ অনুষ্ঠানের প্রযোজক ছিলেন মাসুদুল হাসান রনি। সঞ্চালক ছিলেন মঞ্জুরুল আলম পান্না। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে আরো ছিলেন প্রথম আলোর বিশেষ প্রতিনিধি টিপু সুলতান। মন্তব্য
Tuesday, May 5, 2015
ঢাবি অধ্যাপককে কটূক্তি, টকশো-তে হাতাহাতি (ভিডিও):আরটিএনএন
েল (অব.) আবদুর রশিদ কটূক্তি করলে এ ঘটনা ঘটে। আলোচনার একপর্যায়ে আবদুর রশিদ বলেন, ‘বুঝতে হবে আপনি জঙ্গিবাদের প্রচার করছেন কি না।...অহিংস পন্থায় হিংস মতাদর্শকে উজ্জীবিত করা হচ্ছে কি না, তা আইনের আওতায় আনতে হবে। সে জায়গাটাতে একটা দুর্বলতা আছে বাংলাদেশের আইনে।’ ড. শহীদুজ্জামান বলেন, ‘স্ট্র্যাটেজিক অবজেকটিভ থাকতে পারে। ট্যাকটিক্যাল লেভেলে ইন্টেলিজেন্স ও স্ট্র্যাটেজিক লেভেলে ইন্টেলিজেন্স- এ ধরনের পার্থক্য ইন্টেলিজেন্স নিয়ে যে সমস্ত লেখা হয়, সেখানে আমার চোখে পড়েনি। ...ইন্টেলিজেন্স ইজ ইন্টেলিজেন্স। ট্যাকটিক্যাল ইন্টেলিজেন্স ও স্ট্র্যাটেজিক ইন্টেলিজেন্সের কথা জীবনে কখনো শুনি নাই। এ রকম কোনো ধারণা কখনো কোথাও নাই...।’ এ প্রসঙ্গে আবদুর রশিদ বলেন, ‘আমি আর বলতে চাইছি না। কারণ, সে (শহীদুজ্জামান) বোঝে না। স্ট্র্যাটেজিক ইন্টেলিজেন্স, স্ট্র্যাটেজিক অবজেকটিভ, স্ট্র্যাটেজিক লেভেল... এখানে লেভেল হচ্ছে স্ট্র্যাটেজিক অপারেশন অ্যান্ড ট্যাকটিক্যাল। এখানে ইন্টেলিজেন্স আছে, অপারেশন আছে, অবজেকটিভ আছে- সবই আছে।’ আরো অগ্রসর হয়ে তিনি বলেন, ‘হয়তো উনার (শহীদুজ্জামান) এটা জ্ঞানের স্বল্পতার কারণে বলছেন। কিন্তু উনি যে কথা বললেন যে এটা নেই, এ ধরনের সুইপিং স্টেটমেন্ট প্রত্যাশা করি না। আমি যেটা বলছি, স্ট্র্যাটেজিক ইন্টেলিজেন্স আছে, উনি বোঝাতে চাইছেন আমরা সবাই অশিক্ষিত লোক এখানে আসছি। উনিই এখানে শিক্ষিত।’ নিজেকে সামলে রাখার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে শহীদুজ্জামান আঙুল তুলে বলে উঠেন, ‘ইউ আর টকিং অ্যাবাউট মি?’ আবদুর রশিদ বলেন, ‘ডোন্ট শো ইয়োর ফিঙ্গার...।’ এক পর্যায়ে শহীদুজ্জামানের হাতে আঘাত করেন আবদুর রশিদ। এ সময় শহীদুজ্জামানও তার হাতে আঘাত করেন। উপস্থাপক বিরতিতে গিয়ে হাতাহাতি থামানোর চেষ্টা করেন। এ অনুষ্ঠানের প্রযোজক ছিলেন মাসুদুল হাসান রনি। সঞ্চালক ছিলেন মঞ্জুরুল আলম পান্না। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে আরো ছিলেন প্রথম আলোর বিশেষ প্রতিনিধি টিপু সুলতান। মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment