বস্থা না নেয়ায় স্কুলের শিক্ষক ও অভিভাবকরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ভোলা পৌর বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকা সাহিদা বেগম জানান, তার স্কুলের পাশ ঘেঁষে মেঘনা হেলথ কেয়ার ও ন্যাশনাল ডায়াগনেস্টিক সেন্টার রয়েছে। প্রায়ই ওই হেলথ কেয়ারের পরিত্যক্ত পঁচা ময়লা আবর্জনা স্কুলের পিছনের দেয়াল ঘেঁষে খোলা জায়গায় ফেলা হয়। ফলে সব সময় স্কুলের পশ্বিম পাশের ভবনে দুর্গন্ধ লেগেই থাকে। জানালা আটকে রেখেও দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না। তিনি আরও জানান, বিদ্যুৎ চলে গেলে হেলথ কেয়ার আর ডায়াগনেস্টিক কর্তৃপক্ষ জেনারেটর চালায়। স্কুলের পাশ ঘেঁষে বিকট শব্দে যখন জেনারেটর চলে তখন কিছুই শোনা যায় না। ফলে ক্লাসনেয়া সম্ভব হয় না। তিনি আরও জানান, বহুবার তাদেরকে বিষয়টি জানানোর পরও কোন কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। এ ব্যাপারে ওই স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির প্রাক্তন সভাপতি বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যক্ষ আফসার উদ্দিন বাবুল জানান, ময়লা আবর্জনার গন্ধে কোমলমতি শিশুদের স্বাস্থ্য ও শিক্ষায় বিঘ্নতা ঘটে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিষয়টি নজরে নিয়ে অতিদ্রুত এই সমস্যা দূর করা উচিত। এদিকে সংবাদ কর্মীরা বিষয়টি ভোলা পৌরসভার সেনেটারি ইনসপেক্টর মো: ফারুককে জানালে তিনি ময়লা আবর্জনা পরিষ্কারের জন্য অতিদ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। জেডআই
Tuesday, April 7, 2015
ডায়াগনেস্টিকের বর্জের গন্ধে পাঠদান ব্যাহত:Time News
ডায়াগনেস্টিকের বর্জের গন্ধে পাঠদান ব্যাহত ভোলা করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ০৭ এপ্রিল, ২০১৫ ০৯:২২:২৫ স্কুলের দেয়াল ঘেষে হেলথ কেয়ার আর ডায়াগনেস্টিক সেন্টারের ময়লা আবর্জনা ফেলায় পৌর বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে। দমবন্ধ হয়ে আসা উৎকট গন্ধ আর জেনারেটরের বিকট শব্দে ওই স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্টি কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার জানানোর পরও কোনোব্য
বস্থা না নেয়ায় স্কুলের শিক্ষক ও অভিভাবকরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ভোলা পৌর বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকা সাহিদা বেগম জানান, তার স্কুলের পাশ ঘেঁষে মেঘনা হেলথ কেয়ার ও ন্যাশনাল ডায়াগনেস্টিক সেন্টার রয়েছে। প্রায়ই ওই হেলথ কেয়ারের পরিত্যক্ত পঁচা ময়লা আবর্জনা স্কুলের পিছনের দেয়াল ঘেঁষে খোলা জায়গায় ফেলা হয়। ফলে সব সময় স্কুলের পশ্বিম পাশের ভবনে দুর্গন্ধ লেগেই থাকে। জানালা আটকে রেখেও দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না। তিনি আরও জানান, বিদ্যুৎ চলে গেলে হেলথ কেয়ার আর ডায়াগনেস্টিক কর্তৃপক্ষ জেনারেটর চালায়। স্কুলের পাশ ঘেঁষে বিকট শব্দে যখন জেনারেটর চলে তখন কিছুই শোনা যায় না। ফলে ক্লাসনেয়া সম্ভব হয় না। তিনি আরও জানান, বহুবার তাদেরকে বিষয়টি জানানোর পরও কোন কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। এ ব্যাপারে ওই স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির প্রাক্তন সভাপতি বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যক্ষ আফসার উদ্দিন বাবুল জানান, ময়লা আবর্জনার গন্ধে কোমলমতি শিশুদের স্বাস্থ্য ও শিক্ষায় বিঘ্নতা ঘটে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিষয়টি নজরে নিয়ে অতিদ্রুত এই সমস্যা দূর করা উচিত। এদিকে সংবাদ কর্মীরা বিষয়টি ভোলা পৌরসভার সেনেটারি ইনসপেক্টর মো: ফারুককে জানালে তিনি ময়লা আবর্জনা পরিষ্কারের জন্য অতিদ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। জেডআই
বস্থা না নেয়ায় স্কুলের শিক্ষক ও অভিভাবকরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ভোলা পৌর বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকা সাহিদা বেগম জানান, তার স্কুলের পাশ ঘেঁষে মেঘনা হেলথ কেয়ার ও ন্যাশনাল ডায়াগনেস্টিক সেন্টার রয়েছে। প্রায়ই ওই হেলথ কেয়ারের পরিত্যক্ত পঁচা ময়লা আবর্জনা স্কুলের পিছনের দেয়াল ঘেঁষে খোলা জায়গায় ফেলা হয়। ফলে সব সময় স্কুলের পশ্বিম পাশের ভবনে দুর্গন্ধ লেগেই থাকে। জানালা আটকে রেখেও দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না। তিনি আরও জানান, বিদ্যুৎ চলে গেলে হেলথ কেয়ার আর ডায়াগনেস্টিক কর্তৃপক্ষ জেনারেটর চালায়। স্কুলের পাশ ঘেঁষে বিকট শব্দে যখন জেনারেটর চলে তখন কিছুই শোনা যায় না। ফলে ক্লাসনেয়া সম্ভব হয় না। তিনি আরও জানান, বহুবার তাদেরকে বিষয়টি জানানোর পরও কোন কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। এ ব্যাপারে ওই স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির প্রাক্তন সভাপতি বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যক্ষ আফসার উদ্দিন বাবুল জানান, ময়লা আবর্জনার গন্ধে কোমলমতি শিশুদের স্বাস্থ্য ও শিক্ষায় বিঘ্নতা ঘটে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিষয়টি নজরে নিয়ে অতিদ্রুত এই সমস্যা দূর করা উচিত। এদিকে সংবাদ কর্মীরা বিষয়টি ভোলা পৌরসভার সেনেটারি ইনসপেক্টর মো: ফারুককে জানালে তিনি ময়লা আবর্জনা পরিষ্কারের জন্য অতিদ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। জেডআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment