জন্য পাঁচশতাধিক দোকান বা মজমা বসানো হয়েছে। এতে মাদক ও অশ্লীলতার মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে রাখছে কেউ কেউ। ১৩২৫ বাংলা সনের ১৭ চৈত্র শাহ্ সূফি সোলেমান লেংটা তার বোনের বাড়ি বদরপুর গ্রামে মৃত্যুবরণ করলে সেখানে কবর দিলে পরে তা মাজারে পরিণত হয়। সরেজমিন দেখা যায়, নেশাখোরেরা মাজারের পশ্চিম অঞ্চলের পুকুরের পাড় ও পুকুরসংলগ্ন কাঠের বাগানসহ আশপাশে মাদক বিক্রি ও সেবনের আস্তানা গেড়ে বসেছে। সব ধরনের মাদকদ্রব্যই পাওয়া যায় এ মেলায়। সাধারণত প্রতিদিন বিকেল থেকে জমতে থাকে মাদকের দোকান বা মজমাগুলো আর চলে রাতব্যাপী। নেশাখোরদের দেখলেই মনে হয় মেলা প্রাঙ্গণ যেন নেশার নিরাপদ স্থান। দলে দলে আস্তানা বেঁধে সেবন করছে মাদকদ্রব্য। মেলা প্রাঙ্গণের বাতাসে বইছে গাঁজার গন্ধ। সাধারণ মানুষের কাছে সোলেমান লেংটার মেলা নামে পরিচিত এই মেলা চৈত্র মাসের ১৭ তারিখে মূল অনুষ্ঠান হয়। কথিত আছে, শাহ্ সোলেমান লেংটা উপমহাদেশের একজন খ্যাতিমান আউলিয়া ছিলেন। শাহ্ সূফি সোলেমান লেংটা কুমিল্লা জেলার মেঘনা উপজেলার আলীপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার জীবনের বেশির ভাগ সময়ই কাটিয়েছেন মতলবের বিভিন্ন অঞ্চলে। সোলেমান লেংটা কখনো পর্যাপ্ত পোশাক পরিধান করতেন না। তাই তার মাজারটি লেংটার মাজার হিসেবেই পরিচিত। ১৩২৫ বাংলা সনের ১৭ চৈত্র শাহ্ সূফি সোলেমান লেংটা তার বোনের বাড়ি বদরপুর গ্রামে মৃত্যুবরণ করলে সেখানে কবর দিলে পরে তা মাজারে পরিণত হয়। মতলব উত্তর থানার ওসি সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, মেলায় সব ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানোর জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। ইআর
Thursday, April 2, 2015
লেংটার মেলায় ৫ শতাধিক গাঁজার দোকান:Time News
লেংটার মেলায় ৫ শতাধিক গাঁজার দোকান চাঁদপুর করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ০২ এপ্রিল, ২০১৫ ১২:৫২:৩৩ চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার বদরপুর (বেলতলী) গ্রামে শাহ্ সূফি সোলেমান লেংটার মাজারকে কেন্দ্র করে সাত দিনব্যাপী লেংটার মেলা গত মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে। এ বছর সাত দিনের এই মেলার প্রথম দিনে গতকাল বুধবার বিপুল লোক সমাগম হয়েছে। বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে এই মেলায় প্রকাশ্যে বিক্রি ও সেবন করা হচ্ছে গাঁজা ও মাদক। এ
জন্য পাঁচশতাধিক দোকান বা মজমা বসানো হয়েছে। এতে মাদক ও অশ্লীলতার মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে রাখছে কেউ কেউ। ১৩২৫ বাংলা সনের ১৭ চৈত্র শাহ্ সূফি সোলেমান লেংটা তার বোনের বাড়ি বদরপুর গ্রামে মৃত্যুবরণ করলে সেখানে কবর দিলে পরে তা মাজারে পরিণত হয়। সরেজমিন দেখা যায়, নেশাখোরেরা মাজারের পশ্চিম অঞ্চলের পুকুরের পাড় ও পুকুরসংলগ্ন কাঠের বাগানসহ আশপাশে মাদক বিক্রি ও সেবনের আস্তানা গেড়ে বসেছে। সব ধরনের মাদকদ্রব্যই পাওয়া যায় এ মেলায়। সাধারণত প্রতিদিন বিকেল থেকে জমতে থাকে মাদকের দোকান বা মজমাগুলো আর চলে রাতব্যাপী। নেশাখোরদের দেখলেই মনে হয় মেলা প্রাঙ্গণ যেন নেশার নিরাপদ স্থান। দলে দলে আস্তানা বেঁধে সেবন করছে মাদকদ্রব্য। মেলা প্রাঙ্গণের বাতাসে বইছে গাঁজার গন্ধ। সাধারণ মানুষের কাছে সোলেমান লেংটার মেলা নামে পরিচিত এই মেলা চৈত্র মাসের ১৭ তারিখে মূল অনুষ্ঠান হয়। কথিত আছে, শাহ্ সোলেমান লেংটা উপমহাদেশের একজন খ্যাতিমান আউলিয়া ছিলেন। শাহ্ সূফি সোলেমান লেংটা কুমিল্লা জেলার মেঘনা উপজেলার আলীপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার জীবনের বেশির ভাগ সময়ই কাটিয়েছেন মতলবের বিভিন্ন অঞ্চলে। সোলেমান লেংটা কখনো পর্যাপ্ত পোশাক পরিধান করতেন না। তাই তার মাজারটি লেংটার মাজার হিসেবেই পরিচিত। ১৩২৫ বাংলা সনের ১৭ চৈত্র শাহ্ সূফি সোলেমান লেংটা তার বোনের বাড়ি বদরপুর গ্রামে মৃত্যুবরণ করলে সেখানে কবর দিলে পরে তা মাজারে পরিণত হয়। মতলব উত্তর থানার ওসি সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, মেলায় সব ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানোর জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। ইআর
জন্য পাঁচশতাধিক দোকান বা মজমা বসানো হয়েছে। এতে মাদক ও অশ্লীলতার মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে রাখছে কেউ কেউ। ১৩২৫ বাংলা সনের ১৭ চৈত্র শাহ্ সূফি সোলেমান লেংটা তার বোনের বাড়ি বদরপুর গ্রামে মৃত্যুবরণ করলে সেখানে কবর দিলে পরে তা মাজারে পরিণত হয়। সরেজমিন দেখা যায়, নেশাখোরেরা মাজারের পশ্চিম অঞ্চলের পুকুরের পাড় ও পুকুরসংলগ্ন কাঠের বাগানসহ আশপাশে মাদক বিক্রি ও সেবনের আস্তানা গেড়ে বসেছে। সব ধরনের মাদকদ্রব্যই পাওয়া যায় এ মেলায়। সাধারণত প্রতিদিন বিকেল থেকে জমতে থাকে মাদকের দোকান বা মজমাগুলো আর চলে রাতব্যাপী। নেশাখোরদের দেখলেই মনে হয় মেলা প্রাঙ্গণ যেন নেশার নিরাপদ স্থান। দলে দলে আস্তানা বেঁধে সেবন করছে মাদকদ্রব্য। মেলা প্রাঙ্গণের বাতাসে বইছে গাঁজার গন্ধ। সাধারণ মানুষের কাছে সোলেমান লেংটার মেলা নামে পরিচিত এই মেলা চৈত্র মাসের ১৭ তারিখে মূল অনুষ্ঠান হয়। কথিত আছে, শাহ্ সোলেমান লেংটা উপমহাদেশের একজন খ্যাতিমান আউলিয়া ছিলেন। শাহ্ সূফি সোলেমান লেংটা কুমিল্লা জেলার মেঘনা উপজেলার আলীপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার জীবনের বেশির ভাগ সময়ই কাটিয়েছেন মতলবের বিভিন্ন অঞ্চলে। সোলেমান লেংটা কখনো পর্যাপ্ত পোশাক পরিধান করতেন না। তাই তার মাজারটি লেংটার মাজার হিসেবেই পরিচিত। ১৩২৫ বাংলা সনের ১৭ চৈত্র শাহ্ সূফি সোলেমান লেংটা তার বোনের বাড়ি বদরপুর গ্রামে মৃত্যুবরণ করলে সেখানে কবর দিলে পরে তা মাজারে পরিণত হয়। মতলব উত্তর থানার ওসি সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, মেলায় সব ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানোর জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। ইআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment