লাইয়ের কাজ শেখানোর কথা বলে তার বাড়িতে ডেকে নিয়ে কিশোরীকে নাকফুল পড়িয়ে দেয়। বাড়িতে ফিরে কিশোরী বিষয়টি তার মাকে জানায়।এদের বাড়ি নীলগঞ্জের সলিমপুর গ্রামে। কিশোরীর মা-বাবা জানতে পেরে সেখানকার কিশোরী ক্লাব এবং নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ নেটওয়ার্কের সহায়তা নেন। তারা বিয়েটি বন্ধ করতে সক্ষম হন। উপজেলা জনকল্যাণ সংঘের সভাপতি জয়নাল আবেদীন জানান, বৃহস্পতিবার বিকালে আমিসহ কিশোরী ক্লাব নেত্রী মার্জিয়া, মনি, প্রতিরোধ নেটওয়ার্কের সভানেত্রী লাইলি বেগম ঘটক মনিরা বেগমের বাড়িতে গিয়ে চাপ প্রয়োগ করলে বাল্য বিয়ের কবল থেকে রক্ষা পায় এ কিশোরী। তিনি আরো জানান, রেজাউল করিম বাড়ি পটুয়াখালী’র করমজাতলা এলাকায়। তার মা ঘটক মনিরা বাড়ি এসে কিশোরীকে নাকফুল পড়িয়ে যায়। কিশোরীর মা জানান, তিনি বাড়িতে ছিলেন না। এ সুযোগে মনিরা তার মেয়ের এমন সর্বনাশ করতে যাচ্ছিল। মনিরাকে পাওয়া যায়নি। তবে কিশোরীর মা জানান, তার মেয়ে সুখেই থাকবে মনে করে বিয়ের এমন প্রস্তুতি নিয়েছিল। জেআই
Saturday, April 11, 2015
বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেল সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী:Time News
বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেল সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী বরিশাল করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ১০ এপ্রিল, ২০১৫ ১৮:৫৯:৫৫ কিশোরী ক্লাব এবং নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ নেটওয়ার্কের সহয়তায় বাল্যবিয়ের থেকে রক্ষা পেল সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাথী (ছদ্ম) নাম (১৩)। স্ত্রী-সন্তান থাকা বিয়ে পাগলা রেজাউল করিমের(৪৫) সঙ্গে বিয়ের প্রাথমিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়। প্রতিবেশী ওয়ালিউল্লার স্ত্রী কথিত ঘটক মনিরা বেগম সে
লাইয়ের কাজ শেখানোর কথা বলে তার বাড়িতে ডেকে নিয়ে কিশোরীকে নাকফুল পড়িয়ে দেয়। বাড়িতে ফিরে কিশোরী বিষয়টি তার মাকে জানায়।এদের বাড়ি নীলগঞ্জের সলিমপুর গ্রামে। কিশোরীর মা-বাবা জানতে পেরে সেখানকার কিশোরী ক্লাব এবং নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ নেটওয়ার্কের সহায়তা নেন। তারা বিয়েটি বন্ধ করতে সক্ষম হন। উপজেলা জনকল্যাণ সংঘের সভাপতি জয়নাল আবেদীন জানান, বৃহস্পতিবার বিকালে আমিসহ কিশোরী ক্লাব নেত্রী মার্জিয়া, মনি, প্রতিরোধ নেটওয়ার্কের সভানেত্রী লাইলি বেগম ঘটক মনিরা বেগমের বাড়িতে গিয়ে চাপ প্রয়োগ করলে বাল্য বিয়ের কবল থেকে রক্ষা পায় এ কিশোরী। তিনি আরো জানান, রেজাউল করিম বাড়ি পটুয়াখালী’র করমজাতলা এলাকায়। তার মা ঘটক মনিরা বাড়ি এসে কিশোরীকে নাকফুল পড়িয়ে যায়। কিশোরীর মা জানান, তিনি বাড়িতে ছিলেন না। এ সুযোগে মনিরা তার মেয়ের এমন সর্বনাশ করতে যাচ্ছিল। মনিরাকে পাওয়া যায়নি। তবে কিশোরীর মা জানান, তার মেয়ে সুখেই থাকবে মনে করে বিয়ের এমন প্রস্তুতি নিয়েছিল। জেআই
লাইয়ের কাজ শেখানোর কথা বলে তার বাড়িতে ডেকে নিয়ে কিশোরীকে নাকফুল পড়িয়ে দেয়। বাড়িতে ফিরে কিশোরী বিষয়টি তার মাকে জানায়।এদের বাড়ি নীলগঞ্জের সলিমপুর গ্রামে। কিশোরীর মা-বাবা জানতে পেরে সেখানকার কিশোরী ক্লাব এবং নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ নেটওয়ার্কের সহায়তা নেন। তারা বিয়েটি বন্ধ করতে সক্ষম হন। উপজেলা জনকল্যাণ সংঘের সভাপতি জয়নাল আবেদীন জানান, বৃহস্পতিবার বিকালে আমিসহ কিশোরী ক্লাব নেত্রী মার্জিয়া, মনি, প্রতিরোধ নেটওয়ার্কের সভানেত্রী লাইলি বেগম ঘটক মনিরা বেগমের বাড়িতে গিয়ে চাপ প্রয়োগ করলে বাল্য বিয়ের কবল থেকে রক্ষা পায় এ কিশোরী। তিনি আরো জানান, রেজাউল করিম বাড়ি পটুয়াখালী’র করমজাতলা এলাকায়। তার মা ঘটক মনিরা বাড়ি এসে কিশোরীকে নাকফুল পড়িয়ে যায়। কিশোরীর মা জানান, তিনি বাড়িতে ছিলেন না। এ সুযোগে মনিরা তার মেয়ের এমন সর্বনাশ করতে যাচ্ছিল। মনিরাকে পাওয়া যায়নি। তবে কিশোরীর মা জানান, তার মেয়ে সুখেই থাকবে মনে করে বিয়ের এমন প্রস্তুতি নিয়েছিল। জেআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment