েছি যেন তিনি আমার স্বামীকে খুঁজে বের করতে ব্যবস্থা নেন। আমি বিশ্বাস করি উনিও একজন মা ও স্ত্রী। আমার মনোকষ্টের কথা প্রধানমন্ত্রী বুঝবেন।” নয় দিন ধরে নিখোঁজ সালাহ উদ্দিনকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী খুঁজে বের করে যাতে জনসম্মুখে হাজির করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সেই নির্দেশ চান হাসিনা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী কারাগারে থাকায় অজ্ঞাত স্থান থেকে বিবৃতি পাঠিয়ে হরতাল-অবরোধের বার্তা দিচ্ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহ উদ্দিন। গত ১০ মার্চ রাতে উত্তরার একটি বাসা থেকে গোয়েন্দা পুলিশ পরিচয়ে তাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় বলে তার পরিবারের অভিযোগ। তবে সরকারের পক্ষ থেকে সেই অভিযোগ নাকচ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সালাহ উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। তবে তাকে আটক করতে খুঁজছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে একটি গাড়িতে করে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ৪ নম্বর ফটকে আসেন হাসিনা আহমেদ। সালাহ উদ্দিন আহমেদের ছোট ভাই গিয়াসউদ্দিন আহমেদ ও তার স্ত্রী শামীম আরা জোৎস্না এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন। সাবেক সাংসদ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের চিঠি গ্রহণ শাখায় স্মারকলিপিটি দেন। অফিস সহকারী আবদুল হামিদ তা গ্রহণ করেন। তিন পৃষ্ঠার স্মারকলিপিতে হাসিনা আহমেদ বলেন, “আপনার কাছে আকুল আবেদন- আমার পরিবার, আমার সন্তানদের কথা বিবেচনা করে প্রজাতন্ত্রের নাগরিক হিসেবে আমাদের আইনি ও সংবিধানিক অধিকার রক্ষার নিমিত্তে ও সর্বোপরি মানবিক কারণে আমার স্বামীকে খুঁজে বের করার জন্য আপনার সদয় হস্তক্ষেপ ও বিশেষ নির্দেশনা ও সহায়তা প্রার্থনা করছি। “আমার স্বামী যদি কোনো অপরাধ করে থাকেন অথবা তার বিরুদ্ধে যদি কোনো মামলা থাকে, তাহলে তাকে অবিলম্বে আদালতের সোপর্দ করে আইনি প্রক্রিয়ায় যথাযথ বিচার কার্যক্রম গ্রহণ করা হোক।” স্মারকলিপিতে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ চেয়ে বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিনের স্ত্রী বলেন, “আমি আপনার (প্রধানমন্ত্রী) সাথে সাক্ষাৎ করে আমার কষ্ট ও আকাঙ্ক্ষার কথাগুলো আপনার কাছে সরাসরি বলতে চাই। আশা করি, শত ব্যস্ততার মধ্যে মহানুভবতার সাথে আমাকে সাক্ষাতের জন্য আপনার মূল্যবান সময় প্রদান করে কৃতজ্ঞতার পাশে আবদ্ধ করবেন।” স্মারকলিপি দেওয়ার পর রোদের মধ্যে হাসিনা আহমেদ কিছুটা অসুস্থ হয়ে পড়লে আত্মীয়রা ধরাধরি করে তাকে গাড়িতে তুলে দেন। স্বামীর খোঁজ চেয়ে উচ্চ আদালতে রিট আবেদনও করেছেন হাসিনা। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে আদালতকে বলা হয়েছে, পুলিশ সালাহ উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করেনি। তার কোনো খোঁজও পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে আগামী ৮ এপ্রিল হাই কোর্টে আবার শুনানির দিন রাখা হয়েছে। এর আগে ২০১২ সালে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি এম ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার পর তার স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর লুনাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে তার হস্তক্ষেপ চেয়েছিলেন। ইলিয়াস রহস্যের মীমাংসা গত তিন বছরেও হয়নি। সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে ১৯৯১-৯৬ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার এপিএস ছিলেন সালাহ উদ্দিন। পরে তিনি চাকরি ছেড়ে কক্সবাজারের সংসদ সদস্য হন এবং প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। তার স্ত্রী হাসিনাও সংসদ সদস্য ছিলেন। তাদের দুই ছেলে দুই মেয়ের মধ্যে বড় ছেলে সৈয়দ ইব্রাহিম আহমেদ কানাডায় এবং বড় মেয়ে পারমিজ আহমেদ ইকরা মালয়েশিয়াতে লেখাপড়া করেন। ছোট ছেলে সৈয়দ ইউসুফ আহমেদ ও ছোট মেয়ে ফারিবা আহমেদ রাইদা দেশেই থাকেন। এএইচ
Thursday, March 19, 2015
সালাহ উদ্দিনের স্ত্রীর স্মারকলিপি:Time News
সালাহ উদ্দিনের স্ত্রীর স্মারকলিপি স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ১৯ মার্চ, ২০১৫ ১৩:৫৮:৫৪ বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদের সন্ধান চেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন তার স্ত্রী হাসিনা আহমেদ। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাতও চেয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি দেয়ার পরে হাসিনা আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, “আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানাতে এস
েছি যেন তিনি আমার স্বামীকে খুঁজে বের করতে ব্যবস্থা নেন। আমি বিশ্বাস করি উনিও একজন মা ও স্ত্রী। আমার মনোকষ্টের কথা প্রধানমন্ত্রী বুঝবেন।” নয় দিন ধরে নিখোঁজ সালাহ উদ্দিনকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী খুঁজে বের করে যাতে জনসম্মুখে হাজির করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সেই নির্দেশ চান হাসিনা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী কারাগারে থাকায় অজ্ঞাত স্থান থেকে বিবৃতি পাঠিয়ে হরতাল-অবরোধের বার্তা দিচ্ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহ উদ্দিন। গত ১০ মার্চ রাতে উত্তরার একটি বাসা থেকে গোয়েন্দা পুলিশ পরিচয়ে তাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় বলে তার পরিবারের অভিযোগ। তবে সরকারের পক্ষ থেকে সেই অভিযোগ নাকচ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সালাহ উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। তবে তাকে আটক করতে খুঁজছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে একটি গাড়িতে করে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ৪ নম্বর ফটকে আসেন হাসিনা আহমেদ। সালাহ উদ্দিন আহমেদের ছোট ভাই গিয়াসউদ্দিন আহমেদ ও তার স্ত্রী শামীম আরা জোৎস্না এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন। সাবেক সাংসদ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের চিঠি গ্রহণ শাখায় স্মারকলিপিটি দেন। অফিস সহকারী আবদুল হামিদ তা গ্রহণ করেন। তিন পৃষ্ঠার স্মারকলিপিতে হাসিনা আহমেদ বলেন, “আপনার কাছে আকুল আবেদন- আমার পরিবার, আমার সন্তানদের কথা বিবেচনা করে প্রজাতন্ত্রের নাগরিক হিসেবে আমাদের আইনি ও সংবিধানিক অধিকার রক্ষার নিমিত্তে ও সর্বোপরি মানবিক কারণে আমার স্বামীকে খুঁজে বের করার জন্য আপনার সদয় হস্তক্ষেপ ও বিশেষ নির্দেশনা ও সহায়তা প্রার্থনা করছি। “আমার স্বামী যদি কোনো অপরাধ করে থাকেন অথবা তার বিরুদ্ধে যদি কোনো মামলা থাকে, তাহলে তাকে অবিলম্বে আদালতের সোপর্দ করে আইনি প্রক্রিয়ায় যথাযথ বিচার কার্যক্রম গ্রহণ করা হোক।” স্মারকলিপিতে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ চেয়ে বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিনের স্ত্রী বলেন, “আমি আপনার (প্রধানমন্ত্রী) সাথে সাক্ষাৎ করে আমার কষ্ট ও আকাঙ্ক্ষার কথাগুলো আপনার কাছে সরাসরি বলতে চাই। আশা করি, শত ব্যস্ততার মধ্যে মহানুভবতার সাথে আমাকে সাক্ষাতের জন্য আপনার মূল্যবান সময় প্রদান করে কৃতজ্ঞতার পাশে আবদ্ধ করবেন।” স্মারকলিপি দেওয়ার পর রোদের মধ্যে হাসিনা আহমেদ কিছুটা অসুস্থ হয়ে পড়লে আত্মীয়রা ধরাধরি করে তাকে গাড়িতে তুলে দেন। স্বামীর খোঁজ চেয়ে উচ্চ আদালতে রিট আবেদনও করেছেন হাসিনা। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে আদালতকে বলা হয়েছে, পুলিশ সালাহ উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করেনি। তার কোনো খোঁজও পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে আগামী ৮ এপ্রিল হাই কোর্টে আবার শুনানির দিন রাখা হয়েছে। এর আগে ২০১২ সালে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি এম ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার পর তার স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর লুনাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে তার হস্তক্ষেপ চেয়েছিলেন। ইলিয়াস রহস্যের মীমাংসা গত তিন বছরেও হয়নি। সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে ১৯৯১-৯৬ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার এপিএস ছিলেন সালাহ উদ্দিন। পরে তিনি চাকরি ছেড়ে কক্সবাজারের সংসদ সদস্য হন এবং প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। তার স্ত্রী হাসিনাও সংসদ সদস্য ছিলেন। তাদের দুই ছেলে দুই মেয়ের মধ্যে বড় ছেলে সৈয়দ ইব্রাহিম আহমেদ কানাডায় এবং বড় মেয়ে পারমিজ আহমেদ ইকরা মালয়েশিয়াতে লেখাপড়া করেন। ছোট ছেলে সৈয়দ ইউসুফ আহমেদ ও ছোট মেয়ে ফারিবা আহমেদ রাইদা দেশেই থাকেন। এএইচ
েছি যেন তিনি আমার স্বামীকে খুঁজে বের করতে ব্যবস্থা নেন। আমি বিশ্বাস করি উনিও একজন মা ও স্ত্রী। আমার মনোকষ্টের কথা প্রধানমন্ত্রী বুঝবেন।” নয় দিন ধরে নিখোঁজ সালাহ উদ্দিনকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী খুঁজে বের করে যাতে জনসম্মুখে হাজির করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সেই নির্দেশ চান হাসিনা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী কারাগারে থাকায় অজ্ঞাত স্থান থেকে বিবৃতি পাঠিয়ে হরতাল-অবরোধের বার্তা দিচ্ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সালাহ উদ্দিন। গত ১০ মার্চ রাতে উত্তরার একটি বাসা থেকে গোয়েন্দা পুলিশ পরিচয়ে তাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় বলে তার পরিবারের অভিযোগ। তবে সরকারের পক্ষ থেকে সেই অভিযোগ নাকচ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সালাহ উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। তবে তাকে আটক করতে খুঁজছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে একটি গাড়িতে করে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ৪ নম্বর ফটকে আসেন হাসিনা আহমেদ। সালাহ উদ্দিন আহমেদের ছোট ভাই গিয়াসউদ্দিন আহমেদ ও তার স্ত্রী শামীম আরা জোৎস্না এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন। সাবেক সাংসদ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের চিঠি গ্রহণ শাখায় স্মারকলিপিটি দেন। অফিস সহকারী আবদুল হামিদ তা গ্রহণ করেন। তিন পৃষ্ঠার স্মারকলিপিতে হাসিনা আহমেদ বলেন, “আপনার কাছে আকুল আবেদন- আমার পরিবার, আমার সন্তানদের কথা বিবেচনা করে প্রজাতন্ত্রের নাগরিক হিসেবে আমাদের আইনি ও সংবিধানিক অধিকার রক্ষার নিমিত্তে ও সর্বোপরি মানবিক কারণে আমার স্বামীকে খুঁজে বের করার জন্য আপনার সদয় হস্তক্ষেপ ও বিশেষ নির্দেশনা ও সহায়তা প্রার্থনা করছি। “আমার স্বামী যদি কোনো অপরাধ করে থাকেন অথবা তার বিরুদ্ধে যদি কোনো মামলা থাকে, তাহলে তাকে অবিলম্বে আদালতের সোপর্দ করে আইনি প্রক্রিয়ায় যথাযথ বিচার কার্যক্রম গ্রহণ করা হোক।” স্মারকলিপিতে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ চেয়ে বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিনের স্ত্রী বলেন, “আমি আপনার (প্রধানমন্ত্রী) সাথে সাক্ষাৎ করে আমার কষ্ট ও আকাঙ্ক্ষার কথাগুলো আপনার কাছে সরাসরি বলতে চাই। আশা করি, শত ব্যস্ততার মধ্যে মহানুভবতার সাথে আমাকে সাক্ষাতের জন্য আপনার মূল্যবান সময় প্রদান করে কৃতজ্ঞতার পাশে আবদ্ধ করবেন।” স্মারকলিপি দেওয়ার পর রোদের মধ্যে হাসিনা আহমেদ কিছুটা অসুস্থ হয়ে পড়লে আত্মীয়রা ধরাধরি করে তাকে গাড়িতে তুলে দেন। স্বামীর খোঁজ চেয়ে উচ্চ আদালতে রিট আবেদনও করেছেন হাসিনা। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে আদালতকে বলা হয়েছে, পুলিশ সালাহ উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করেনি। তার কোনো খোঁজও পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে আগামী ৮ এপ্রিল হাই কোর্টে আবার শুনানির দিন রাখা হয়েছে। এর আগে ২০১২ সালে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি এম ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার পর তার স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর লুনাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে তার হস্তক্ষেপ চেয়েছিলেন। ইলিয়াস রহস্যের মীমাংসা গত তিন বছরেও হয়নি। সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে ১৯৯১-৯৬ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার এপিএস ছিলেন সালাহ উদ্দিন। পরে তিনি চাকরি ছেড়ে কক্সবাজারের সংসদ সদস্য হন এবং প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। তার স্ত্রী হাসিনাও সংসদ সদস্য ছিলেন। তাদের দুই ছেলে দুই মেয়ের মধ্যে বড় ছেলে সৈয়দ ইব্রাহিম আহমেদ কানাডায় এবং বড় মেয়ে পারমিজ আহমেদ ইকরা মালয়েশিয়াতে লেখাপড়া করেন। ছোট ছেলে সৈয়দ ইউসুফ আহমেদ ও ছোট মেয়ে ফারিবা আহমেদ রাইদা দেশেই থাকেন। এএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment