যায়ের প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন। ষষ্ঠ থেকে অষ্টম, নবম থেকে দশম এবং উচ্চ মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরা তিন ভাগে ভাগ হয়ে ভাষা ও সাহিত্য, দৈনন্দিন বিজ্ঞান, গণিত ও কম্পিউটার এবং বাংলাদেশ স্টাডিজ ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। এ বছর ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে সিলেটের মৌলভীবাজারের দি ফ্লাওয়ার্স কেজি অ্যান্ড হাইস্কুলের ইবনুল মুহতাদি শাহ (৬ষ্ঠ-৮ম), দিনাজপুর জিলা স্কুলের শাকিল রেজা ইফতি (৯ম-১০ম) এবং রাজশাহী কলেজের আনিকা বুশরা (একাদশ-দ্বাদশ) দেশসেরা হয়েছেন। দৈনদিন বিজ্ঞান বা বিজ্ঞান বিভাগে দেশসেরা হয়েছেন সিলেট সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ইসতিয়াক মাহমুদ সিয়াম (৬ষ্ঠ-৮ম), খুলনা জিলা স্কুলের সাদমান নাসিফ (৯ম-১০ম) এবং সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের জয়ন্ত পাল (একাদশ-দ্বাদশ)। গণিত ও কম্পিউটার শিক্ষা বিভাগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্কুলের রুবাইয়াত জালাল (৬ষ্ঠ-৮ম), ঢাকার সেন্ট যোসেফ উচ্চ বিদ্যালয়ের তানযীম আজওয়াদ জামান (৯ম-১০ম) এবং যশোরের নওয়াপাড়া কলেজের শাকিল আহমেদ (একাদশ-দ্বাদশ) দেশসেরা হয়েছেন। আর বাংলাদেশ স্টাডিজ ও মুক্তিযুদ্ধ বিভাগে দেশসেরা হয়েছেন হবিগঞ্জের বিকেজিসি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শেখ খাতুনে জান্নাত শামীমা (৬ষ্ঠ-৮ম), ঢাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ইশমাম তাসনিম (৯ম-১০ম) এবং ঢাকার হলিক্রস কলেজের রাইদা করিম (একাদশ-দ্বাদশ)। দেশসেরা ১২ শিক্ষার্থীর প্রত্যেকের হাতে সনদসহ ১ লাখ টাকা করে পুরস্কার তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী। তবে এই অনুষ্ঠানের দিনক্ষণ এখনও ঠিক হয়নি বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এই প্রতিযোগিতা আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশিক্ষণ) অধ্যাপক মোহাম্মদ শামসুল হুদা বলেন, “এই প্রতিযোগিতার ফলাফলই প্রমাণ করে গ্রাম থেকেও শিক্ষার্থীরা উঠে আসছে।” দেশসেরার তালিকায় ঢাকার বাইরের নয় শিক্ষার্থীর উঠে আসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটা মফস্বলের অন্য শিক্ষার্থীদেরও অনুপ্রাণিত করবে। শিক্ষার্থীদের ‘সুপ্ত প্রতিভা’ খুঁজতে আগামী গত ১ মার্চ থেকে তৃতীয়বারের মতো শুরু হয়েছিল ‘সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ’ প্রতিযোগিতা। ২০১৩ সাল থেকে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শহর ও গ্রামে শিক্ষার বৈষম্য নিরসন এবং অবহেলা-অনাদরে বেড়ে ওঠা প্রতিভাকে খুঁজে বের করে বিকশিত করার লক্ষ্য নিয়ে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল বলে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জানিয়েছেন। উপজেলা পর্যায়ে সেরা ১২ জনের সবাইকে এক হাজার টাকা করে দেয়া হবে। জেলা পর্যায়ে সেরা ১২ জনের প্রত্যেকে দেড় হাজার টাকা এবং বিভাগীয় পর্যায়ে সেরা ১২ জন প্রত্যেকে দুই হাজার টাকা করে পুরস্কার ও সনদ পাবেন বলে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান। জেআই
Monday, March 23, 2015
সেরা ১২ ‘মেধাবী’র ৯ জনই ঢাকার বাইরের:Time News
সেরা ১২ ‘মেধাবী’র ৯ জনই ঢাকার বাইরের স্টাফ রিপাের্টার টাইম নিউজ বিডি, ২৩ মার্চ, ২০১৫ ১৮:২৫:৪৭ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে দেশসেরা ১২ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে বাছাই করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, যাদের নয়জনই রাজধানীর বাইরের। রাজধানীর রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজে শনিবার সৃজনশীল মেধা অন্বেষণের জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে এদের নির্বাচিত করা হয়। সাতটি বিভাগ ও ঢাকা মহানগরী থেকে নির্বাচিত ৯৬ জন শিক্ষার্থী জাতীয় পর্
যায়ের প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন। ষষ্ঠ থেকে অষ্টম, নবম থেকে দশম এবং উচ্চ মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরা তিন ভাগে ভাগ হয়ে ভাষা ও সাহিত্য, দৈনন্দিন বিজ্ঞান, গণিত ও কম্পিউটার এবং বাংলাদেশ স্টাডিজ ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। এ বছর ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে সিলেটের মৌলভীবাজারের দি ফ্লাওয়ার্স কেজি অ্যান্ড হাইস্কুলের ইবনুল মুহতাদি শাহ (৬ষ্ঠ-৮ম), দিনাজপুর জিলা স্কুলের শাকিল রেজা ইফতি (৯ম-১০ম) এবং রাজশাহী কলেজের আনিকা বুশরা (একাদশ-দ্বাদশ) দেশসেরা হয়েছেন। দৈনদিন বিজ্ঞান বা বিজ্ঞান বিভাগে দেশসেরা হয়েছেন সিলেট সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ইসতিয়াক মাহমুদ সিয়াম (৬ষ্ঠ-৮ম), খুলনা জিলা স্কুলের সাদমান নাসিফ (৯ম-১০ম) এবং সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের জয়ন্ত পাল (একাদশ-দ্বাদশ)। গণিত ও কম্পিউটার শিক্ষা বিভাগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্কুলের রুবাইয়াত জালাল (৬ষ্ঠ-৮ম), ঢাকার সেন্ট যোসেফ উচ্চ বিদ্যালয়ের তানযীম আজওয়াদ জামান (৯ম-১০ম) এবং যশোরের নওয়াপাড়া কলেজের শাকিল আহমেদ (একাদশ-দ্বাদশ) দেশসেরা হয়েছেন। আর বাংলাদেশ স্টাডিজ ও মুক্তিযুদ্ধ বিভাগে দেশসেরা হয়েছেন হবিগঞ্জের বিকেজিসি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শেখ খাতুনে জান্নাত শামীমা (৬ষ্ঠ-৮ম), ঢাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ইশমাম তাসনিম (৯ম-১০ম) এবং ঢাকার হলিক্রস কলেজের রাইদা করিম (একাদশ-দ্বাদশ)। দেশসেরা ১২ শিক্ষার্থীর প্রত্যেকের হাতে সনদসহ ১ লাখ টাকা করে পুরস্কার তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী। তবে এই অনুষ্ঠানের দিনক্ষণ এখনও ঠিক হয়নি বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এই প্রতিযোগিতা আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশিক্ষণ) অধ্যাপক মোহাম্মদ শামসুল হুদা বলেন, “এই প্রতিযোগিতার ফলাফলই প্রমাণ করে গ্রাম থেকেও শিক্ষার্থীরা উঠে আসছে।” দেশসেরার তালিকায় ঢাকার বাইরের নয় শিক্ষার্থীর উঠে আসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটা মফস্বলের অন্য শিক্ষার্থীদেরও অনুপ্রাণিত করবে। শিক্ষার্থীদের ‘সুপ্ত প্রতিভা’ খুঁজতে আগামী গত ১ মার্চ থেকে তৃতীয়বারের মতো শুরু হয়েছিল ‘সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ’ প্রতিযোগিতা। ২০১৩ সাল থেকে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শহর ও গ্রামে শিক্ষার বৈষম্য নিরসন এবং অবহেলা-অনাদরে বেড়ে ওঠা প্রতিভাকে খুঁজে বের করে বিকশিত করার লক্ষ্য নিয়ে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল বলে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জানিয়েছেন। উপজেলা পর্যায়ে সেরা ১২ জনের সবাইকে এক হাজার টাকা করে দেয়া হবে। জেলা পর্যায়ে সেরা ১২ জনের প্রত্যেকে দেড় হাজার টাকা এবং বিভাগীয় পর্যায়ে সেরা ১২ জন প্রত্যেকে দুই হাজার টাকা করে পুরস্কার ও সনদ পাবেন বলে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান। জেআই
যায়ের প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন। ষষ্ঠ থেকে অষ্টম, নবম থেকে দশম এবং উচ্চ মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরা তিন ভাগে ভাগ হয়ে ভাষা ও সাহিত্য, দৈনন্দিন বিজ্ঞান, গণিত ও কম্পিউটার এবং বাংলাদেশ স্টাডিজ ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। এ বছর ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে সিলেটের মৌলভীবাজারের দি ফ্লাওয়ার্স কেজি অ্যান্ড হাইস্কুলের ইবনুল মুহতাদি শাহ (৬ষ্ঠ-৮ম), দিনাজপুর জিলা স্কুলের শাকিল রেজা ইফতি (৯ম-১০ম) এবং রাজশাহী কলেজের আনিকা বুশরা (একাদশ-দ্বাদশ) দেশসেরা হয়েছেন। দৈনদিন বিজ্ঞান বা বিজ্ঞান বিভাগে দেশসেরা হয়েছেন সিলেট সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ইসতিয়াক মাহমুদ সিয়াম (৬ষ্ঠ-৮ম), খুলনা জিলা স্কুলের সাদমান নাসিফ (৯ম-১০ম) এবং সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের জয়ন্ত পাল (একাদশ-দ্বাদশ)। গণিত ও কম্পিউটার শিক্ষা বিভাগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্কুলের রুবাইয়াত জালাল (৬ষ্ঠ-৮ম), ঢাকার সেন্ট যোসেফ উচ্চ বিদ্যালয়ের তানযীম আজওয়াদ জামান (৯ম-১০ম) এবং যশোরের নওয়াপাড়া কলেজের শাকিল আহমেদ (একাদশ-দ্বাদশ) দেশসেরা হয়েছেন। আর বাংলাদেশ স্টাডিজ ও মুক্তিযুদ্ধ বিভাগে দেশসেরা হয়েছেন হবিগঞ্জের বিকেজিসি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শেখ খাতুনে জান্নাত শামীমা (৬ষ্ঠ-৮ম), ঢাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ইশমাম তাসনিম (৯ম-১০ম) এবং ঢাকার হলিক্রস কলেজের রাইদা করিম (একাদশ-দ্বাদশ)। দেশসেরা ১২ শিক্ষার্থীর প্রত্যেকের হাতে সনদসহ ১ লাখ টাকা করে পুরস্কার তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী। তবে এই অনুষ্ঠানের দিনক্ষণ এখনও ঠিক হয়নি বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এই প্রতিযোগিতা আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশিক্ষণ) অধ্যাপক মোহাম্মদ শামসুল হুদা বলেন, “এই প্রতিযোগিতার ফলাফলই প্রমাণ করে গ্রাম থেকেও শিক্ষার্থীরা উঠে আসছে।” দেশসেরার তালিকায় ঢাকার বাইরের নয় শিক্ষার্থীর উঠে আসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটা মফস্বলের অন্য শিক্ষার্থীদেরও অনুপ্রাণিত করবে। শিক্ষার্থীদের ‘সুপ্ত প্রতিভা’ খুঁজতে আগামী গত ১ মার্চ থেকে তৃতীয়বারের মতো শুরু হয়েছিল ‘সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ’ প্রতিযোগিতা। ২০১৩ সাল থেকে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শহর ও গ্রামে শিক্ষার বৈষম্য নিরসন এবং অবহেলা-অনাদরে বেড়ে ওঠা প্রতিভাকে খুঁজে বের করে বিকশিত করার লক্ষ্য নিয়ে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল বলে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জানিয়েছেন। উপজেলা পর্যায়ে সেরা ১২ জনের সবাইকে এক হাজার টাকা করে দেয়া হবে। জেলা পর্যায়ে সেরা ১২ জনের প্রত্যেকে দেড় হাজার টাকা এবং বিভাগীয় পর্যায়ে সেরা ১২ জন প্রত্যেকে দুই হাজার টাকা করে পুরস্কার ও সনদ পাবেন বলে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান। জেআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment