র্বত্য জেলা বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়িতে প্রবেশে বিদেশি পর্যটকদের অনুমতি নিতে হবে। বিদেশিদের নিরাপত্তায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে মন্ত্রণালয় জানায়। ওই সময় মন্ত্রণালয় জানায়, বিদেশি নাগরিকদের পার্বত্য জেলায় প্রবেশের এক মাস আগে থেকেই কোন জেলায়, কোন এলাকায়, কতদিন অবস্থান করবে তা বিস্তারিত উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদর করতে হবে। এরপর সরকারের বিভিন্ন সংস্থার দেওয়া ইতিবাচক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রবেশের অনুমতি দিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আর মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের পর সেঅনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন। তবে কূটনীতিকদের ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় । জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, বৈঠকে বিদেশি নাগরিকের প্রবেশে অনুমতির বিষয়টি শিথিল করা হয়েছে। ‘আগে বিদেশি নাগরিকদের পার্বত্য জেলায় প্রবেশের বিষয়টি স্ব-স্ব জেলা প্রশাসন অনুমতি দিতেন। এখন থেকে সেভাবেই অনুমতি নিতে হবে বলে জানান তিনি। ওই সময় মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, পার্বত্য চট্টগ্রামে ভ্রমণে গিয়ে সরাসরি স্থানীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নেতাদের সঙ্গে গোপন বৈঠকসহ যোগযোগ করে থাকে বিদেশিরা। ফলে বিষয়টি প্রশাসন ও নিরাপত্তা-বাহিনীর অগোচরেই থেকে যায়। প্রতিবছরই বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি ও অসংখ্য বিদেশি নাগরিক পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলা বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়িতে ভ্রমণ করে থাকেন। এসময় তারা অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নানা সমস্যা সৃষ্টি করে। এ কারণে বিদেশিদের পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রবেশের ক্ষেত্রে আগে থেকেই কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। এএইচ
Tuesday, March 24, 2015
তিন পার্বত্য জেলায় বিদেশি প্রবেশ উন্মুক্ত:Time News
তিন পার্বত্য জেলায় বিদেশি প্রবেশ উন্মুক্ত স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ২৪ মার্চ, ২০১৫ ১০:৩৫:০৭ তিন পার্বত্য জেলা বিদেশি নাগরিকদের প্রবেশে এখন থেকে আর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন লাগবে না। সোমবার বিকালে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল সাংবাদিকদের এ কথা জানান। হরতাল-অবরোধ এবং সহিংসতার কারণে এ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল সরকার। গত ৭ জানুয়ারি বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, তিন পা
র্বত্য জেলা বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়িতে প্রবেশে বিদেশি পর্যটকদের অনুমতি নিতে হবে। বিদেশিদের নিরাপত্তায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে মন্ত্রণালয় জানায়। ওই সময় মন্ত্রণালয় জানায়, বিদেশি নাগরিকদের পার্বত্য জেলায় প্রবেশের এক মাস আগে থেকেই কোন জেলায়, কোন এলাকায়, কতদিন অবস্থান করবে তা বিস্তারিত উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদর করতে হবে। এরপর সরকারের বিভিন্ন সংস্থার দেওয়া ইতিবাচক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রবেশের অনুমতি দিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আর মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের পর সেঅনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন। তবে কূটনীতিকদের ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় । জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, বৈঠকে বিদেশি নাগরিকের প্রবেশে অনুমতির বিষয়টি শিথিল করা হয়েছে। ‘আগে বিদেশি নাগরিকদের পার্বত্য জেলায় প্রবেশের বিষয়টি স্ব-স্ব জেলা প্রশাসন অনুমতি দিতেন। এখন থেকে সেভাবেই অনুমতি নিতে হবে বলে জানান তিনি। ওই সময় মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, পার্বত্য চট্টগ্রামে ভ্রমণে গিয়ে সরাসরি স্থানীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নেতাদের সঙ্গে গোপন বৈঠকসহ যোগযোগ করে থাকে বিদেশিরা। ফলে বিষয়টি প্রশাসন ও নিরাপত্তা-বাহিনীর অগোচরেই থেকে যায়। প্রতিবছরই বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি ও অসংখ্য বিদেশি নাগরিক পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলা বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়িতে ভ্রমণ করে থাকেন। এসময় তারা অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নানা সমস্যা সৃষ্টি করে। এ কারণে বিদেশিদের পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রবেশের ক্ষেত্রে আগে থেকেই কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। এএইচ
র্বত্য জেলা বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়িতে প্রবেশে বিদেশি পর্যটকদের অনুমতি নিতে হবে। বিদেশিদের নিরাপত্তায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে মন্ত্রণালয় জানায়। ওই সময় মন্ত্রণালয় জানায়, বিদেশি নাগরিকদের পার্বত্য জেলায় প্রবেশের এক মাস আগে থেকেই কোন জেলায়, কোন এলাকায়, কতদিন অবস্থান করবে তা বিস্তারিত উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদর করতে হবে। এরপর সরকারের বিভিন্ন সংস্থার দেওয়া ইতিবাচক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রবেশের অনুমতি দিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আর মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের পর সেঅনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয় সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন। তবে কূটনীতিকদের ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় । জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, বৈঠকে বিদেশি নাগরিকের প্রবেশে অনুমতির বিষয়টি শিথিল করা হয়েছে। ‘আগে বিদেশি নাগরিকদের পার্বত্য জেলায় প্রবেশের বিষয়টি স্ব-স্ব জেলা প্রশাসন অনুমতি দিতেন। এখন থেকে সেভাবেই অনুমতি নিতে হবে বলে জানান তিনি। ওই সময় মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, পার্বত্য চট্টগ্রামে ভ্রমণে গিয়ে সরাসরি স্থানীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নেতাদের সঙ্গে গোপন বৈঠকসহ যোগযোগ করে থাকে বিদেশিরা। ফলে বিষয়টি প্রশাসন ও নিরাপত্তা-বাহিনীর অগোচরেই থেকে যায়। প্রতিবছরই বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি ও অসংখ্য বিদেশি নাগরিক পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলা বান্দরবান, রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়িতে ভ্রমণ করে থাকেন। এসময় তারা অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নানা সমস্যা সৃষ্টি করে। এ কারণে বিদেশিদের পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রবেশের ক্ষেত্রে আগে থেকেই কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। এএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment