্ত পিচ। আইসিসির প্রধান কিউরেটর অ্যান্ডি অ্যাটকিনসনকে নাকি ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া থেকে বার্তা দিয়ে পাঠানো হয়েছে পিচে ঘাস রাখার জন্য। এদিকে আইসিসির চেয়ারম্যান এন শ্রীনিবাসন নাকি আবার কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছেন, ন্যাড়া পিচে যেন কোনোভাবে ঘাসের কুচি ছড়ানো না হয়। জেমস ফকনার সাংবাদিকদেরকে পরিষ্কার ঘোষণা দিয়েছেন, 'সেমিফাইনালে কিছু স্লেজিং থাকতেই পারে ... সেটা না করলে সমস্যা হতে পারে ...!' সেমিফাইনালের 'লাইন অব কন্ট্রোল' নিয়ে দু'পক্ষের এই কামান দাগানো দেখে পরিষ্কার বাংলাদেশের পরিণতি দেখে সতর্ক এখন অস্ট্রেলিয়াও। যেখানে বেশকিছু পেপার ওয়ার্ক করে রেখেছে স্বাগতিকরা। ম্যাচের টিকিট বিক্রির আইডি খুঁজে জানা গেছে, সেদিন অস্ট্রেলিয়ার ঘরের মাঠ হলেও গ্যালারি (৪৫ হাজার) থাকবে ভারতীয়দের দখলে। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া থেকে আইসিসিকে অনানুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে, ওইদিন যেন জায়ান্ট স্ক্রিনে ক্যাস্ট্রলের বিজ্ঞাপনে 'জিতেগা ভাই ... জিতেগা ... ইন্ডিয়া জিতেগা ...' না দেখানো হয়, যেটা নিয়ে আপত্তি ছিল বাংলাদেশেরও। অস্ট্রেলিয়ার শঙ্কা আরেক জায়গাতেও। সিডনির এ মাঠে ঐতিহাসিকভাবেই পেসারদের চেয়ে স্পিনাররা বাড়তি সুবিধা পেয়ে থাকেন। এ দেশের অন্যসব মাঠের স্বাভাবিক চরিত্রই হলো বাউন্সি, কিন্তু পরীক্ষামূলকভাবে একমাত্র সিডনিতেই ধুলোমাখা পিচ বানানো হয়। এবারের বিশ্বকাপে তো এই মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকান লেগ স্পিনার ইমরান তাহির ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫ উইকেট পেয়েছেন। শেন ওয়ার্ন এখানে খেলতে নামলেই ভুরি ভুরি উইকেট নিয়ে বাড়ি ফিরতেন। ২৬ ওয়ানডেতে ৪৩ উইকেট নিয়ে তিনিই এ মাঠের দ্বিতীয় সেরা বোলার। সেখানে সেমিতে ভারতকে সামলাতে হলে যে পিচের রঙ সবুজে বদলাতে হবে, সেটা বেশ আন্দাজ করতে পেরেছেন মাইকেল ক্লার্ক। বিশ্বকাপের আগে এ মাঠে ওয়ানডেতে ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে বাগযুদ্ধ লেগে গিয়েছিল। একদিকে বিরাট কোহলি, শিখর ধাওয়ান, ইশান্ত শর্মা, আরেক দিকে ডেভিড ওয়ার্নার আর মিচেল স্টার্ক। বিরাট কোহলিকে হিন্দিতে কিছু বলতে দেখে ওয়ার্নার বলেছিলেন, 'স্পিক ইংলিশ'। ব্যস, এ নিয়েই সেবার তুমুল হট্টগোল। কোয়ার্টার ফাইনালে পাকিস্তানের ওয়াহাব রিয়াজের সঙ্গেও উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়েছিল শেন ওয়াটসনের। যা নিয়ে চরম বিব্রত এখন আইসিসির প্রধান নির্বাহী ডেভিড রিচার্ডসন। সেমিফাইনালে যাতে ব্যাট-বলের উত্তেজনা ছাপিয়ে স্লেজিং উঠে না আসে সে জন্য অনুরোধ-উপরোধের আলোচনা চলছে। কিন্তু ভারতীয়দের সামনে যে তেতে আছে অস্ট্রেলিয়া। জেডআই
Tuesday, March 24, 2015
পিচ নিয়েই ভারত-অস্ট্রেলিয়া যুদ্ধ:Time News
পিচ নিয়েই ভারত-অস্ট্রেলিয়া যুদ্ধ স্পোর্টস রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ২৪ মার্চ, ২০১৫ ১১:১৩:৩৫ কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের বিপক্ষে নিজেদের মতো মাঠ-পিচ থেকে শুরু করে আম্পায়ারিং পর্যন্ত সব কিছু নিজেদের মতো করে নিয়েছিল ভারত। এবার সেমি-ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে মাঠে নামবে তারা। কিন্তু মাঠে নামার আগেই মাঠ নিয়ে শুরু হয়েছে ক্রিকেট জগতে দুই মোড়লের লড়াই। ভারত চায় ঘাসহীন রুক্ষ পিচ আর অস্ট্রেলিয়া চায় ঘাসযুক
্ত পিচ। আইসিসির প্রধান কিউরেটর অ্যান্ডি অ্যাটকিনসনকে নাকি ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া থেকে বার্তা দিয়ে পাঠানো হয়েছে পিচে ঘাস রাখার জন্য। এদিকে আইসিসির চেয়ারম্যান এন শ্রীনিবাসন নাকি আবার কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছেন, ন্যাড়া পিচে যেন কোনোভাবে ঘাসের কুচি ছড়ানো না হয়। জেমস ফকনার সাংবাদিকদেরকে পরিষ্কার ঘোষণা দিয়েছেন, 'সেমিফাইনালে কিছু স্লেজিং থাকতেই পারে ... সেটা না করলে সমস্যা হতে পারে ...!' সেমিফাইনালের 'লাইন অব কন্ট্রোল' নিয়ে দু'পক্ষের এই কামান দাগানো দেখে পরিষ্কার বাংলাদেশের পরিণতি দেখে সতর্ক এখন অস্ট্রেলিয়াও। যেখানে বেশকিছু পেপার ওয়ার্ক করে রেখেছে স্বাগতিকরা। ম্যাচের টিকিট বিক্রির আইডি খুঁজে জানা গেছে, সেদিন অস্ট্রেলিয়ার ঘরের মাঠ হলেও গ্যালারি (৪৫ হাজার) থাকবে ভারতীয়দের দখলে। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া থেকে আইসিসিকে অনানুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে, ওইদিন যেন জায়ান্ট স্ক্রিনে ক্যাস্ট্রলের বিজ্ঞাপনে 'জিতেগা ভাই ... জিতেগা ... ইন্ডিয়া জিতেগা ...' না দেখানো হয়, যেটা নিয়ে আপত্তি ছিল বাংলাদেশেরও। অস্ট্রেলিয়ার শঙ্কা আরেক জায়গাতেও। সিডনির এ মাঠে ঐতিহাসিকভাবেই পেসারদের চেয়ে স্পিনাররা বাড়তি সুবিধা পেয়ে থাকেন। এ দেশের অন্যসব মাঠের স্বাভাবিক চরিত্রই হলো বাউন্সি, কিন্তু পরীক্ষামূলকভাবে একমাত্র সিডনিতেই ধুলোমাখা পিচ বানানো হয়। এবারের বিশ্বকাপে তো এই মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকান লেগ স্পিনার ইমরান তাহির ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫ উইকেট পেয়েছেন। শেন ওয়ার্ন এখানে খেলতে নামলেই ভুরি ভুরি উইকেট নিয়ে বাড়ি ফিরতেন। ২৬ ওয়ানডেতে ৪৩ উইকেট নিয়ে তিনিই এ মাঠের দ্বিতীয় সেরা বোলার। সেখানে সেমিতে ভারতকে সামলাতে হলে যে পিচের রঙ সবুজে বদলাতে হবে, সেটা বেশ আন্দাজ করতে পেরেছেন মাইকেল ক্লার্ক। বিশ্বকাপের আগে এ মাঠে ওয়ানডেতে ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে বাগযুদ্ধ লেগে গিয়েছিল। একদিকে বিরাট কোহলি, শিখর ধাওয়ান, ইশান্ত শর্মা, আরেক দিকে ডেভিড ওয়ার্নার আর মিচেল স্টার্ক। বিরাট কোহলিকে হিন্দিতে কিছু বলতে দেখে ওয়ার্নার বলেছিলেন, 'স্পিক ইংলিশ'। ব্যস, এ নিয়েই সেবার তুমুল হট্টগোল। কোয়ার্টার ফাইনালে পাকিস্তানের ওয়াহাব রিয়াজের সঙ্গেও উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়েছিল শেন ওয়াটসনের। যা নিয়ে চরম বিব্রত এখন আইসিসির প্রধান নির্বাহী ডেভিড রিচার্ডসন। সেমিফাইনালে যাতে ব্যাট-বলের উত্তেজনা ছাপিয়ে স্লেজিং উঠে না আসে সে জন্য অনুরোধ-উপরোধের আলোচনা চলছে। কিন্তু ভারতীয়দের সামনে যে তেতে আছে অস্ট্রেলিয়া। জেডআই
্ত পিচ। আইসিসির প্রধান কিউরেটর অ্যান্ডি অ্যাটকিনসনকে নাকি ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া থেকে বার্তা দিয়ে পাঠানো হয়েছে পিচে ঘাস রাখার জন্য। এদিকে আইসিসির চেয়ারম্যান এন শ্রীনিবাসন নাকি আবার কড়া হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছেন, ন্যাড়া পিচে যেন কোনোভাবে ঘাসের কুচি ছড়ানো না হয়। জেমস ফকনার সাংবাদিকদেরকে পরিষ্কার ঘোষণা দিয়েছেন, 'সেমিফাইনালে কিছু স্লেজিং থাকতেই পারে ... সেটা না করলে সমস্যা হতে পারে ...!' সেমিফাইনালের 'লাইন অব কন্ট্রোল' নিয়ে দু'পক্ষের এই কামান দাগানো দেখে পরিষ্কার বাংলাদেশের পরিণতি দেখে সতর্ক এখন অস্ট্রেলিয়াও। যেখানে বেশকিছু পেপার ওয়ার্ক করে রেখেছে স্বাগতিকরা। ম্যাচের টিকিট বিক্রির আইডি খুঁজে জানা গেছে, সেদিন অস্ট্রেলিয়ার ঘরের মাঠ হলেও গ্যালারি (৪৫ হাজার) থাকবে ভারতীয়দের দখলে। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া থেকে আইসিসিকে অনানুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে, ওইদিন যেন জায়ান্ট স্ক্রিনে ক্যাস্ট্রলের বিজ্ঞাপনে 'জিতেগা ভাই ... জিতেগা ... ইন্ডিয়া জিতেগা ...' না দেখানো হয়, যেটা নিয়ে আপত্তি ছিল বাংলাদেশেরও। অস্ট্রেলিয়ার শঙ্কা আরেক জায়গাতেও। সিডনির এ মাঠে ঐতিহাসিকভাবেই পেসারদের চেয়ে স্পিনাররা বাড়তি সুবিধা পেয়ে থাকেন। এ দেশের অন্যসব মাঠের স্বাভাবিক চরিত্রই হলো বাউন্সি, কিন্তু পরীক্ষামূলকভাবে একমাত্র সিডনিতেই ধুলোমাখা পিচ বানানো হয়। এবারের বিশ্বকাপে তো এই মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকান লেগ স্পিনার ইমরান তাহির ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫ উইকেট পেয়েছেন। শেন ওয়ার্ন এখানে খেলতে নামলেই ভুরি ভুরি উইকেট নিয়ে বাড়ি ফিরতেন। ২৬ ওয়ানডেতে ৪৩ উইকেট নিয়ে তিনিই এ মাঠের দ্বিতীয় সেরা বোলার। সেখানে সেমিতে ভারতকে সামলাতে হলে যে পিচের রঙ সবুজে বদলাতে হবে, সেটা বেশ আন্দাজ করতে পেরেছেন মাইকেল ক্লার্ক। বিশ্বকাপের আগে এ মাঠে ওয়ানডেতে ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে বাগযুদ্ধ লেগে গিয়েছিল। একদিকে বিরাট কোহলি, শিখর ধাওয়ান, ইশান্ত শর্মা, আরেক দিকে ডেভিড ওয়ার্নার আর মিচেল স্টার্ক। বিরাট কোহলিকে হিন্দিতে কিছু বলতে দেখে ওয়ার্নার বলেছিলেন, 'স্পিক ইংলিশ'। ব্যস, এ নিয়েই সেবার তুমুল হট্টগোল। কোয়ার্টার ফাইনালে পাকিস্তানের ওয়াহাব রিয়াজের সঙ্গেও উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়েছিল শেন ওয়াটসনের। যা নিয়ে চরম বিব্রত এখন আইসিসির প্রধান নির্বাহী ডেভিড রিচার্ডসন। সেমিফাইনালে যাতে ব্যাট-বলের উত্তেজনা ছাপিয়ে স্লেজিং উঠে না আসে সে জন্য অনুরোধ-উপরোধের আলোচনা চলছে। কিন্তু ভারতীয়দের সামনে যে তেতে আছে অস্ট্রেলিয়া। জেডআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment