তে যক্ষ্মা আর জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচিত না হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, ব্র্যাক ও অন্যান্য সহযোগী সংস্থা দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরিপে বলা হয়েছে, যক্ষ্মা উন্নয়নশীল বাংলাদেশের অন্যতম জনস্বাস্থ্য সমস্যা এবং দ্বিতীয় ঘাতক ব্যাধি। বিশ্বের যক্ষ্মাক্রান্ত ভয়াবহ ২২টি দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ষষ্ঠ। বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সমন্বিত উদ্যোগে ও প্রচেষ্টায় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি আশাব্যঞ্জক হলেও এখনো এমডিআর ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়ে গেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ি, দেশে ১৫ থেকে ৫৪ বছর বয়সী মানুষই যক্ষায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। বিশ্বে প্রতিবছর ৯০ লাখ মানুষ যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এদের মধ্যে ৩০ লাখ রোগীই চিকিৎসা সেবার বাইরে থেকে যাচ্ছে। যা মোট যক্ষ্মা রোগীর এক-তৃতীয়াংশ। আর প্রতিবছর এ রোগে মারা যায় প্রায় ১৪ লাখ মানুষ। ৪০ ভাগ যক্ষ্মা রোগীর বাস দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে। আক্রান্ত যক্ষ্মা রোগির মধ্যে ৩ দশমিক ২ মিলিয়ন নারী এবং মোট আক্রান্তদের মধ্যে ২২ শতাংশ রোগি এইচআইভি পজিটিভ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, দেশে প্রতি লাখে ৪৩ জন মানুষ যক্ষ্মা রোগে মারা যাচ্ছে। এ হিসেবে এ রোগে বছরে মোট মারা যায় ৬৪ হাজার মানুষ। বাংলাদেশে এ রোগে আক্রান্ত এবং মারা যাওয়ার হার বেশি হওয়ার বড় কারণ অসচেতনতা। যার মূলে রয়েছে- পুষ্টিহীনতা, শিক্ষার অভাব, কুসংস্কার, চিকিৎসার অভাবের কারণে এখানে মৃত্যুর সংখ্যাটাও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দারিদ্র এবং যক্ষ্মার মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। দরিদ্রদের মধ্যে যক্ষ্মার প্রবণতার মূল কারণ হলো তাদের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। এছাড়া অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে যক্ষ্মার বিস্তারও লাভ করে। তবে দেশে এক সময় যক্ষ্মা অত্যন্ত ভয়ঙ্কর রোগ হিসেবে চিহ্নিত হলেও এখন নানা ধরনের ওষুধ সহজলভ্য হওয়ায় ছয় মাসের মধ্যেই এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এ রোগ হওয়ার বড় কারণ তামাক সেবন। কারণ ক্যান্সার আক্রান্তদের মধ্যে শতকরা ৭০ ভাগ ক্যান্সার, তামাক সেবনজনিত কারণে হয়ে থাকে। এর বাইরে কিছু কারণ রয়েছে। দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমিয়ে আনার পাশাপাশি সচেতনতা আরো বাড়াতে পারলে দেশ থেকে এ রোগ বিদায় নেবে বলে জানান সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। বিনামূল্যে যক্ষ্মা সেবা: যক্ষ্মা সনাক্তকরণে কফ পরীক্ষা ও চিকিৎসা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পাওয়া যায়। কফ পরীক্ষায় নেগেটিভ গরীব রোগীদের এক্স- রে ও অন্যান্য পরীক্ষার জন্য আর্থিক সহায়তা দেয়া। যক্ষ্মা রোগীকে নিয়মিত স্বাস্থ্যকর্মী বা স্বাস্থ্য সেবিকার সামনে সরাসরি পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে সঠিক মাত্রায়, পূর্ণ মেয়াদে ওষুধ খাওয়ানো হয়। যক্ষ্মারোগের চিকিৎসা প্রাপ্তিস্থানঃ সরকার যক্ষ্মারোগ নির্ণয়ের জন্য কফ পরীক্ষা ও এর চিকিৎসা বিনামূল্যে দিয়ে থাকে। জেলা সদর হাসপাতাল, সকল উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ৪৪টি বক্ষব্যাধি ক্লিনিক/হাসপাতাল, ৪টি বিভাগীয় বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এবং জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ঢাকা। সরকারি বা বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিভিন্ন ফ্যাক্টরি, কারাগারগুলোয়, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল এবং বাংলাদেশ রাইফেলস, পুলিশ ও আনসার পরিচালিত হাসপাতালগুলোতে এই চিকিৎসা বিনামূল্যে দেয়া হয়। এছাড়া নির্দিষ্ট কিছু এনজিওতে এই সেবা দেয়া হয়। জেডআই
Tuesday, March 24, 2015
আজ বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস:Time News
আজ বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস নিউজ ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ২৪ মার্চ, ২০১৫ ০১:০০:৪৫ আজ ২৪ মার্চ, মঙ্গলবার বিশ্ব যক্ষা দিবস। যক্ষ্মা সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রতি বছরের মতো এবারও বাংলাদেশে দিবসটি পালন করা হবে। এ বছর দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে- ‘যক্ষ্মা খুঁজবো ঘরে ঘরে, সুস্থ্য করবো চিকিৎসা করে’। এ বছর দিবসটির লক্ষ্য হচ্ছে- যক্ষ্মাজনিত অসুস্থতা, যক্ষ্মায় মৃত্যু ও সংক্রমণের হার এমন পর্যায়ে কমিয়ে আনা, যা
তে যক্ষ্মা আর জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচিত না হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, ব্র্যাক ও অন্যান্য সহযোগী সংস্থা দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরিপে বলা হয়েছে, যক্ষ্মা উন্নয়নশীল বাংলাদেশের অন্যতম জনস্বাস্থ্য সমস্যা এবং দ্বিতীয় ঘাতক ব্যাধি। বিশ্বের যক্ষ্মাক্রান্ত ভয়াবহ ২২টি দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ষষ্ঠ। বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সমন্বিত উদ্যোগে ও প্রচেষ্টায় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি আশাব্যঞ্জক হলেও এখনো এমডিআর ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়ে গেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ি, দেশে ১৫ থেকে ৫৪ বছর বয়সী মানুষই যক্ষায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। বিশ্বে প্রতিবছর ৯০ লাখ মানুষ যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এদের মধ্যে ৩০ লাখ রোগীই চিকিৎসা সেবার বাইরে থেকে যাচ্ছে। যা মোট যক্ষ্মা রোগীর এক-তৃতীয়াংশ। আর প্রতিবছর এ রোগে মারা যায় প্রায় ১৪ লাখ মানুষ। ৪০ ভাগ যক্ষ্মা রোগীর বাস দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে। আক্রান্ত যক্ষ্মা রোগির মধ্যে ৩ দশমিক ২ মিলিয়ন নারী এবং মোট আক্রান্তদের মধ্যে ২২ শতাংশ রোগি এইচআইভি পজিটিভ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, দেশে প্রতি লাখে ৪৩ জন মানুষ যক্ষ্মা রোগে মারা যাচ্ছে। এ হিসেবে এ রোগে বছরে মোট মারা যায় ৬৪ হাজার মানুষ। বাংলাদেশে এ রোগে আক্রান্ত এবং মারা যাওয়ার হার বেশি হওয়ার বড় কারণ অসচেতনতা। যার মূলে রয়েছে- পুষ্টিহীনতা, শিক্ষার অভাব, কুসংস্কার, চিকিৎসার অভাবের কারণে এখানে মৃত্যুর সংখ্যাটাও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দারিদ্র এবং যক্ষ্মার মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। দরিদ্রদের মধ্যে যক্ষ্মার প্রবণতার মূল কারণ হলো তাদের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। এছাড়া অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে যক্ষ্মার বিস্তারও লাভ করে। তবে দেশে এক সময় যক্ষ্মা অত্যন্ত ভয়ঙ্কর রোগ হিসেবে চিহ্নিত হলেও এখন নানা ধরনের ওষুধ সহজলভ্য হওয়ায় ছয় মাসের মধ্যেই এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এ রোগ হওয়ার বড় কারণ তামাক সেবন। কারণ ক্যান্সার আক্রান্তদের মধ্যে শতকরা ৭০ ভাগ ক্যান্সার, তামাক সেবনজনিত কারণে হয়ে থাকে। এর বাইরে কিছু কারণ রয়েছে। দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমিয়ে আনার পাশাপাশি সচেতনতা আরো বাড়াতে পারলে দেশ থেকে এ রোগ বিদায় নেবে বলে জানান সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। বিনামূল্যে যক্ষ্মা সেবা: যক্ষ্মা সনাক্তকরণে কফ পরীক্ষা ও চিকিৎসা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পাওয়া যায়। কফ পরীক্ষায় নেগেটিভ গরীব রোগীদের এক্স- রে ও অন্যান্য পরীক্ষার জন্য আর্থিক সহায়তা দেয়া। যক্ষ্মা রোগীকে নিয়মিত স্বাস্থ্যকর্মী বা স্বাস্থ্য সেবিকার সামনে সরাসরি পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে সঠিক মাত্রায়, পূর্ণ মেয়াদে ওষুধ খাওয়ানো হয়। যক্ষ্মারোগের চিকিৎসা প্রাপ্তিস্থানঃ সরকার যক্ষ্মারোগ নির্ণয়ের জন্য কফ পরীক্ষা ও এর চিকিৎসা বিনামূল্যে দিয়ে থাকে। জেলা সদর হাসপাতাল, সকল উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ৪৪টি বক্ষব্যাধি ক্লিনিক/হাসপাতাল, ৪টি বিভাগীয় বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এবং জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ঢাকা। সরকারি বা বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিভিন্ন ফ্যাক্টরি, কারাগারগুলোয়, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল এবং বাংলাদেশ রাইফেলস, পুলিশ ও আনসার পরিচালিত হাসপাতালগুলোতে এই চিকিৎসা বিনামূল্যে দেয়া হয়। এছাড়া নির্দিষ্ট কিছু এনজিওতে এই সেবা দেয়া হয়। জেডআই
তে যক্ষ্মা আর জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে বিবেচিত না হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, ব্র্যাক ও অন্যান্য সহযোগী সংস্থা দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জরিপে বলা হয়েছে, যক্ষ্মা উন্নয়নশীল বাংলাদেশের অন্যতম জনস্বাস্থ্য সমস্যা এবং দ্বিতীয় ঘাতক ব্যাধি। বিশ্বের যক্ষ্মাক্রান্ত ভয়াবহ ২২টি দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ষষ্ঠ। বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সমন্বিত উদ্যোগে ও প্রচেষ্টায় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি আশাব্যঞ্জক হলেও এখনো এমডিআর ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়ে গেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ি, দেশে ১৫ থেকে ৫৪ বছর বয়সী মানুষই যক্ষায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। বিশ্বে প্রতিবছর ৯০ লাখ মানুষ যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এদের মধ্যে ৩০ লাখ রোগীই চিকিৎসা সেবার বাইরে থেকে যাচ্ছে। যা মোট যক্ষ্মা রোগীর এক-তৃতীয়াংশ। আর প্রতিবছর এ রোগে মারা যায় প্রায় ১৪ লাখ মানুষ। ৪০ ভাগ যক্ষ্মা রোগীর বাস দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে। আক্রান্ত যক্ষ্মা রোগির মধ্যে ৩ দশমিক ২ মিলিয়ন নারী এবং মোট আক্রান্তদের মধ্যে ২২ শতাংশ রোগি এইচআইভি পজিটিভ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, দেশে প্রতি লাখে ৪৩ জন মানুষ যক্ষ্মা রোগে মারা যাচ্ছে। এ হিসেবে এ রোগে বছরে মোট মারা যায় ৬৪ হাজার মানুষ। বাংলাদেশে এ রোগে আক্রান্ত এবং মারা যাওয়ার হার বেশি হওয়ার বড় কারণ অসচেতনতা। যার মূলে রয়েছে- পুষ্টিহীনতা, শিক্ষার অভাব, কুসংস্কার, চিকিৎসার অভাবের কারণে এখানে মৃত্যুর সংখ্যাটাও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দারিদ্র এবং যক্ষ্মার মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। দরিদ্রদের মধ্যে যক্ষ্মার প্রবণতার মূল কারণ হলো তাদের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। এছাড়া অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে যক্ষ্মার বিস্তারও লাভ করে। তবে দেশে এক সময় যক্ষ্মা অত্যন্ত ভয়ঙ্কর রোগ হিসেবে চিহ্নিত হলেও এখন নানা ধরনের ওষুধ সহজলভ্য হওয়ায় ছয় মাসের মধ্যেই এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এ রোগ হওয়ার বড় কারণ তামাক সেবন। কারণ ক্যান্সার আক্রান্তদের মধ্যে শতকরা ৭০ ভাগ ক্যান্সার, তামাক সেবনজনিত কারণে হয়ে থাকে। এর বাইরে কিছু কারণ রয়েছে। দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমিয়ে আনার পাশাপাশি সচেতনতা আরো বাড়াতে পারলে দেশ থেকে এ রোগ বিদায় নেবে বলে জানান সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা। বিনামূল্যে যক্ষ্মা সেবা: যক্ষ্মা সনাক্তকরণে কফ পরীক্ষা ও চিকিৎসা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পাওয়া যায়। কফ পরীক্ষায় নেগেটিভ গরীব রোগীদের এক্স- রে ও অন্যান্য পরীক্ষার জন্য আর্থিক সহায়তা দেয়া। যক্ষ্মা রোগীকে নিয়মিত স্বাস্থ্যকর্মী বা স্বাস্থ্য সেবিকার সামনে সরাসরি পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে সঠিক মাত্রায়, পূর্ণ মেয়াদে ওষুধ খাওয়ানো হয়। যক্ষ্মারোগের চিকিৎসা প্রাপ্তিস্থানঃ সরকার যক্ষ্মারোগ নির্ণয়ের জন্য কফ পরীক্ষা ও এর চিকিৎসা বিনামূল্যে দিয়ে থাকে। জেলা সদর হাসপাতাল, সকল উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র, ৪৪টি বক্ষব্যাধি ক্লিনিক/হাসপাতাল, ৪টি বিভাগীয় বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এবং জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ঢাকা। সরকারি বা বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বিভিন্ন ফ্যাক্টরি, কারাগারগুলোয়, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল এবং বাংলাদেশ রাইফেলস, পুলিশ ও আনসার পরিচালিত হাসপাতালগুলোতে এই চিকিৎসা বিনামূল্যে দেয়া হয়। এছাড়া নির্দিষ্ট কিছু এনজিওতে এই সেবা দেয়া হয়। জেডআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment