ের জয় নিশ্চিত করেন। এদিন জবাবে খেলতে নেমে দলীয় ৪৩ রানের প্রথম উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। ঠান্ডা মাথায় ব্যাট করা মুঈন আলীকে রান আউটের ফাঁদে ফেলে সাজঘরে পাঠান সৌম্য সরকার ও মুশফিক। ইয়ান বেলের সঙ্গে রানের চাকা ঘুরিয়ে ২৭ রান করে মাশরাফির শিকারে পরিণত হন অ্যালেক্স হ্যালেস। এতে ভেঙে যায় তাদের ৫৪ রানের জুটি। হাল ধরে থাকা বেলকে ২৭ ওভারের প্রথম বলে মাঠ থেকে বিদায় করে দেন রুবেল হোসাইন। মুশফিকের তালুবন্দী হওয়ার আগে ৮৩ বলে ৬৩ রান করেন বেল। ক্রিজে এসে রানের খাতা খোলার আগে রুবেলের একই ওভারের চতুর্থ বলে বিদায় নেন ইয়ন মরগান। বাউন্ডারিতে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন সাকিব। ব্যক্তিগত রানের খাতায় এক রান যোগ হতে তাসকিনের বলে ইমরুল কায়েসের তালুবন্দী হন জেমস টেইলর। রুটের সঙ্গে বাটলার রানের চাকা ঘুরানোর চেষ্টা করলেও মাশরাফি বেশি দূর এগুতে দেননি। তার বলে মুশফিকের তালুবন্দী হন ৪৭ বলে ২৯ রান করা জো রুট। কিন্তু বাটলার ও ওয়াকেস দলকে জয়ের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যান। চাপে পড়ে যায় টাইগাররা। অবশেষে বাটলারকে বিদায় করে দিয়ে দলকে স্বস্তি এনে দেন তাসকিন। মুশফিকের হাতে ক্যাচ তুলে দেয়ার আগে ৫২ বলে ছয়টি চার ও একটি ছক্কায় ৬৫ রান করেন বাটলার। তবে ভয়ঙ্কর রুপ ধারণ করেন ওয়াকেস। কিন্তু অন্য প্রান্তে একে একে মাঠ থেকে বিদায় নেন জর্ডান (০), ব্রোড (৯) ও অ্যান্ডারসন। শেষ দুই ওভারে জয়ের জন্য ১৬ রান দরকার ছিল ইংলিশদের। হাতে ছিল দুটি উইকেট। টান টান উত্তেজনাকর অবস্থায় ৪৯তম ওভারে বল করতে আসেন রুবেল। প্রথম বলেই বোল্ড ব্রোড। তৃতীয় বলে অ্যান্ডারসনকে বিদায় করে দিয়ে দলকে কোয়ার্টার ফাইনালে নিয়ে যান রবেল। ৪০ বলে ৪২ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন ওয়াকেস। ৯.৩ ওভারে ৫৩ রান দিয়ে চার উইকেট শিকার করেন। দুটি করে উইকেট পান তাসকিন ও মাশরাফি। এর আগে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৭৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। এদিন টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং বেছে নেয় ইংল্যান্ড। সুযোগের সৎ ব্যবহার করেছেন ইংলিশ বোলার জেমস অ্যান্ডারসন। উদ্বোধনী ওভারের চতুর্থ বলেই উইকেট শিকার করেন তিনি। খোঁচা দিতে গিয়ে ক্রিস জর্ডানের তালুবন্দী হন কায়েস (২)। তৃতীয় ওভারে আবারও অ্যান্ডারসনের হামলা। এবার জো রুটের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে সাজঘরে ফিরে যান ওপেনার তামিম ইকবাল (২)। দলীয় তিন রানে প্রথম উইকেট ও আট রানে দ্বিতীয় উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। তবে সৌম্য সরকারের সঙ্গে জুটি বেধে দলকে প্রাথমিক চাপ থেকে মুক্ত করেন মাহমুদুল্লাহ। তবে অপ্রত্যাশিতভাবে ক্রিস জর্ডানের বলে উইকেটরক্ষক জস বাটলারের হাতে ক্যাচ আউট হন সৌম্য। এতে ৮৬ রানে শেষ হয়ে যায় তাদের জুটি।মাঠ ছাড়ার আগে ৫২ বলে ৪০ রান করেছেন ওয়ানডাউনে ক্রিজে আসা এই ব্যাটসম্যান। মাঠে এসে স্পিনার মুঈন আলীর বল খোঁচা দিতে গিয়ে সাজঘরে ফিরে গেছেন সাকিব আল হাসান (২)। মাহমুদুল্লাহর সঙ্গে যোগ দেন মুশফিকুর রহিম। দর্শক নন্দীয় ব্যাটিং করে হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন মুশফিক। এদিকে বিশ্বকাপে প্রথম বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন মাহমুদুল্লাহ। এটা তার ওয়ানডে ক্যারিয়ারেরও প্রথম সেঞ্চুরি। সেঞ্চুরির পর রান আউটের ফাঁদে পড়েন মাহমুদুল্লাহ। এতে শেষ হয়ে যায় তাদের ১৪১ রানের জুটি। ক্রিস ওয়াকসের দুর্দান্ত্র থ্রোয়িং করা বলে মাঠ থেকে বিদায় নেয়ার আগে ১৩৮ বলে সাতটি চার ও দুটি ছক্কায় ১০৩ রান করেন তিনি। এদিকে সেঞ্চুরির পথে এগিয়ে যান মুশফিক। কিন্তু স্টুয়ার্ট ব্রোডের বলে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বাউন্ডারির কাছে ক্রিস জর্ডানের তালুবন্দী হন মুশফিক। মাঠ চাড়ার আগে ৭৭ বলে আটটি চার ও একটি ছক্কায় ৮৯ রান করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত সাব্বির ১৪ রান করে আউট হলেও মাশরাফি (৫) ও আরাফাত সানি (০) অপরাজিত থাকেন। জেডআই
Tuesday, March 10, 2015
কোয়ার্টার ফাইনালে টাইগাররা:Time News
কোয়ার্টার ফাইনালে টাইগাররা স্পোর্টস রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ০৯ মার্চ, ২০১৫ ১৮:৩৯:২১ আইসিসি ২০১৫ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডকে ১৫ রানে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। সোমবার অ্যাডিলেড ওভালে বাংলাদেশের করা ২৭৫ রানের জবাবে ৪৮.৩ ওভারে ২৬০ রানে গুটিয়ে যায় ইংল্যান্ডের ইনিংস। বাংলাদেশের এই জয়ে দারুণ অবদান রাখেন রুবেল হোসাইন। চার উইকেট তুলে নেয়া এই বোলার ৪৯ তম ওভারে পর পর দুটি উইকেট শিকার করে দল
ের জয় নিশ্চিত করেন। এদিন জবাবে খেলতে নেমে দলীয় ৪৩ রানের প্রথম উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। ঠান্ডা মাথায় ব্যাট করা মুঈন আলীকে রান আউটের ফাঁদে ফেলে সাজঘরে পাঠান সৌম্য সরকার ও মুশফিক। ইয়ান বেলের সঙ্গে রানের চাকা ঘুরিয়ে ২৭ রান করে মাশরাফির শিকারে পরিণত হন অ্যালেক্স হ্যালেস। এতে ভেঙে যায় তাদের ৫৪ রানের জুটি। হাল ধরে থাকা বেলকে ২৭ ওভারের প্রথম বলে মাঠ থেকে বিদায় করে দেন রুবেল হোসাইন। মুশফিকের তালুবন্দী হওয়ার আগে ৮৩ বলে ৬৩ রান করেন বেল। ক্রিজে এসে রানের খাতা খোলার আগে রুবেলের একই ওভারের চতুর্থ বলে বিদায় নেন ইয়ন মরগান। বাউন্ডারিতে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন সাকিব। ব্যক্তিগত রানের খাতায় এক রান যোগ হতে তাসকিনের বলে ইমরুল কায়েসের তালুবন্দী হন জেমস টেইলর। রুটের সঙ্গে বাটলার রানের চাকা ঘুরানোর চেষ্টা করলেও মাশরাফি বেশি দূর এগুতে দেননি। তার বলে মুশফিকের তালুবন্দী হন ৪৭ বলে ২৯ রান করা জো রুট। কিন্তু বাটলার ও ওয়াকেস দলকে জয়ের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যান। চাপে পড়ে যায় টাইগাররা। অবশেষে বাটলারকে বিদায় করে দিয়ে দলকে স্বস্তি এনে দেন তাসকিন। মুশফিকের হাতে ক্যাচ তুলে দেয়ার আগে ৫২ বলে ছয়টি চার ও একটি ছক্কায় ৬৫ রান করেন বাটলার। তবে ভয়ঙ্কর রুপ ধারণ করেন ওয়াকেস। কিন্তু অন্য প্রান্তে একে একে মাঠ থেকে বিদায় নেন জর্ডান (০), ব্রোড (৯) ও অ্যান্ডারসন। শেষ দুই ওভারে জয়ের জন্য ১৬ রান দরকার ছিল ইংলিশদের। হাতে ছিল দুটি উইকেট। টান টান উত্তেজনাকর অবস্থায় ৪৯তম ওভারে বল করতে আসেন রুবেল। প্রথম বলেই বোল্ড ব্রোড। তৃতীয় বলে অ্যান্ডারসনকে বিদায় করে দিয়ে দলকে কোয়ার্টার ফাইনালে নিয়ে যান রবেল। ৪০ বলে ৪২ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন ওয়াকেস। ৯.৩ ওভারে ৫৩ রান দিয়ে চার উইকেট শিকার করেন। দুটি করে উইকেট পান তাসকিন ও মাশরাফি। এর আগে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৭৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। এদিন টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং বেছে নেয় ইংল্যান্ড। সুযোগের সৎ ব্যবহার করেছেন ইংলিশ বোলার জেমস অ্যান্ডারসন। উদ্বোধনী ওভারের চতুর্থ বলেই উইকেট শিকার করেন তিনি। খোঁচা দিতে গিয়ে ক্রিস জর্ডানের তালুবন্দী হন কায়েস (২)। তৃতীয় ওভারে আবারও অ্যান্ডারসনের হামলা। এবার জো রুটের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে সাজঘরে ফিরে যান ওপেনার তামিম ইকবাল (২)। দলীয় তিন রানে প্রথম উইকেট ও আট রানে দ্বিতীয় উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। তবে সৌম্য সরকারের সঙ্গে জুটি বেধে দলকে প্রাথমিক চাপ থেকে মুক্ত করেন মাহমুদুল্লাহ। তবে অপ্রত্যাশিতভাবে ক্রিস জর্ডানের বলে উইকেটরক্ষক জস বাটলারের হাতে ক্যাচ আউট হন সৌম্য। এতে ৮৬ রানে শেষ হয়ে যায় তাদের জুটি।মাঠ ছাড়ার আগে ৫২ বলে ৪০ রান করেছেন ওয়ানডাউনে ক্রিজে আসা এই ব্যাটসম্যান। মাঠে এসে স্পিনার মুঈন আলীর বল খোঁচা দিতে গিয়ে সাজঘরে ফিরে গেছেন সাকিব আল হাসান (২)। মাহমুদুল্লাহর সঙ্গে যোগ দেন মুশফিকুর রহিম। দর্শক নন্দীয় ব্যাটিং করে হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন মুশফিক। এদিকে বিশ্বকাপে প্রথম বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন মাহমুদুল্লাহ। এটা তার ওয়ানডে ক্যারিয়ারেরও প্রথম সেঞ্চুরি। সেঞ্চুরির পর রান আউটের ফাঁদে পড়েন মাহমুদুল্লাহ। এতে শেষ হয়ে যায় তাদের ১৪১ রানের জুটি। ক্রিস ওয়াকসের দুর্দান্ত্র থ্রোয়িং করা বলে মাঠ থেকে বিদায় নেয়ার আগে ১৩৮ বলে সাতটি চার ও দুটি ছক্কায় ১০৩ রান করেন তিনি। এদিকে সেঞ্চুরির পথে এগিয়ে যান মুশফিক। কিন্তু স্টুয়ার্ট ব্রোডের বলে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বাউন্ডারির কাছে ক্রিস জর্ডানের তালুবন্দী হন মুশফিক। মাঠ চাড়ার আগে ৭৭ বলে আটটি চার ও একটি ছক্কায় ৮৯ রান করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত সাব্বির ১৪ রান করে আউট হলেও মাশরাফি (৫) ও আরাফাত সানি (০) অপরাজিত থাকেন। জেডআই
ের জয় নিশ্চিত করেন। এদিন জবাবে খেলতে নেমে দলীয় ৪৩ রানের প্রথম উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। ঠান্ডা মাথায় ব্যাট করা মুঈন আলীকে রান আউটের ফাঁদে ফেলে সাজঘরে পাঠান সৌম্য সরকার ও মুশফিক। ইয়ান বেলের সঙ্গে রানের চাকা ঘুরিয়ে ২৭ রান করে মাশরাফির শিকারে পরিণত হন অ্যালেক্স হ্যালেস। এতে ভেঙে যায় তাদের ৫৪ রানের জুটি। হাল ধরে থাকা বেলকে ২৭ ওভারের প্রথম বলে মাঠ থেকে বিদায় করে দেন রুবেল হোসাইন। মুশফিকের তালুবন্দী হওয়ার আগে ৮৩ বলে ৬৩ রান করেন বেল। ক্রিজে এসে রানের খাতা খোলার আগে রুবেলের একই ওভারের চতুর্থ বলে বিদায় নেন ইয়ন মরগান। বাউন্ডারিতে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন সাকিব। ব্যক্তিগত রানের খাতায় এক রান যোগ হতে তাসকিনের বলে ইমরুল কায়েসের তালুবন্দী হন জেমস টেইলর। রুটের সঙ্গে বাটলার রানের চাকা ঘুরানোর চেষ্টা করলেও মাশরাফি বেশি দূর এগুতে দেননি। তার বলে মুশফিকের তালুবন্দী হন ৪৭ বলে ২৯ রান করা জো রুট। কিন্তু বাটলার ও ওয়াকেস দলকে জয়ের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যান। চাপে পড়ে যায় টাইগাররা। অবশেষে বাটলারকে বিদায় করে দিয়ে দলকে স্বস্তি এনে দেন তাসকিন। মুশফিকের হাতে ক্যাচ তুলে দেয়ার আগে ৫২ বলে ছয়টি চার ও একটি ছক্কায় ৬৫ রান করেন বাটলার। তবে ভয়ঙ্কর রুপ ধারণ করেন ওয়াকেস। কিন্তু অন্য প্রান্তে একে একে মাঠ থেকে বিদায় নেন জর্ডান (০), ব্রোড (৯) ও অ্যান্ডারসন। শেষ দুই ওভারে জয়ের জন্য ১৬ রান দরকার ছিল ইংলিশদের। হাতে ছিল দুটি উইকেট। টান টান উত্তেজনাকর অবস্থায় ৪৯তম ওভারে বল করতে আসেন রুবেল। প্রথম বলেই বোল্ড ব্রোড। তৃতীয় বলে অ্যান্ডারসনকে বিদায় করে দিয়ে দলকে কোয়ার্টার ফাইনালে নিয়ে যান রবেল। ৪০ বলে ৪২ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন ওয়াকেস। ৯.৩ ওভারে ৫৩ রান দিয়ে চার উইকেট শিকার করেন। দুটি করে উইকেট পান তাসকিন ও মাশরাফি। এর আগে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৭৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। এদিন টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং বেছে নেয় ইংল্যান্ড। সুযোগের সৎ ব্যবহার করেছেন ইংলিশ বোলার জেমস অ্যান্ডারসন। উদ্বোধনী ওভারের চতুর্থ বলেই উইকেট শিকার করেন তিনি। খোঁচা দিতে গিয়ে ক্রিস জর্ডানের তালুবন্দী হন কায়েস (২)। তৃতীয় ওভারে আবারও অ্যান্ডারসনের হামলা। এবার জো রুটের হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে সাজঘরে ফিরে যান ওপেনার তামিম ইকবাল (২)। দলীয় তিন রানে প্রথম উইকেট ও আট রানে দ্বিতীয় উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। তবে সৌম্য সরকারের সঙ্গে জুটি বেধে দলকে প্রাথমিক চাপ থেকে মুক্ত করেন মাহমুদুল্লাহ। তবে অপ্রত্যাশিতভাবে ক্রিস জর্ডানের বলে উইকেটরক্ষক জস বাটলারের হাতে ক্যাচ আউট হন সৌম্য। এতে ৮৬ রানে শেষ হয়ে যায় তাদের জুটি।মাঠ ছাড়ার আগে ৫২ বলে ৪০ রান করেছেন ওয়ানডাউনে ক্রিজে আসা এই ব্যাটসম্যান। মাঠে এসে স্পিনার মুঈন আলীর বল খোঁচা দিতে গিয়ে সাজঘরে ফিরে গেছেন সাকিব আল হাসান (২)। মাহমুদুল্লাহর সঙ্গে যোগ দেন মুশফিকুর রহিম। দর্শক নন্দীয় ব্যাটিং করে হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন মুশফিক। এদিকে বিশ্বকাপে প্রথম বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন মাহমুদুল্লাহ। এটা তার ওয়ানডে ক্যারিয়ারেরও প্রথম সেঞ্চুরি। সেঞ্চুরির পর রান আউটের ফাঁদে পড়েন মাহমুদুল্লাহ। এতে শেষ হয়ে যায় তাদের ১৪১ রানের জুটি। ক্রিস ওয়াকসের দুর্দান্ত্র থ্রোয়িং করা বলে মাঠ থেকে বিদায় নেয়ার আগে ১৩৮ বলে সাতটি চার ও দুটি ছক্কায় ১০৩ রান করেন তিনি। এদিকে সেঞ্চুরির পথে এগিয়ে যান মুশফিক। কিন্তু স্টুয়ার্ট ব্রোডের বলে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বাউন্ডারির কাছে ক্রিস জর্ডানের তালুবন্দী হন মুশফিক। মাঠ চাড়ার আগে ৭৭ বলে আটটি চার ও একটি ছক্কায় ৮৯ রান করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত সাব্বির ১৪ রান করে আউট হলেও মাশরাফি (৫) ও আরাফাত সানি (০) অপরাজিত থাকেন। জেডআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment