বচেয়ে বড় খাত হলো আয়কর। এর পরের স্থানে রয়েছে মূল্য সংযোজন কর (মূসক)। আগামীতে কাস্টমসের স্থান সার্ভিস চার্জ দখল করবে। মূসক সম্পর্কে অনেকেরই স্বচ্ছ ধারণা নেই এমন কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, অনেকেরই মূসকের বিষয়ে সঠিক ধারণা নেই। পণ্যের যথাযথ হিসাব রাখলে ব্যবসায়ীদের মূসকের পরিমাণ কমে যায়। তাই তাদের পণ্যের সঠিক হিসাব রাখার প্রতি নজর দিতে হবে। টার্নওভার কর সম্পর্কে অর্থমস্ত্রী বলেন, বর্তমানে টার্নওভার ২৪ লাখের নিচে হলে কোনো কর দিতে হয় না। এটা বাড়িয়ে ৩০ লাখের বেশি করা হবে। যদিও ব্যবসায়ীদের দাবি ৩৬ লাখ টাকা। তিনি বলেন, আমাদের দেশে কর দেওয়ার প্রবণতা কম। বর্তমানে মোট জনসংখ্যার ১১ থেকে ১২ শতাংশ মানুষ কর দেয়। যেখানে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে এই হার ১৫ শতাংশের উপরে। বাজেটের আকারের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে বর্তমানের সরকারে বাজেট ছিল ৯০ হাজার কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে তা আড়াই লাখ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে তা ৫ লাখ কোটি টাকা হবে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ, এনবিআরের সদস্য ব্যারিস্টার জাহাঙ্গীর হোসেন প্রমুখ। এএইচ
Wednesday, March 11, 2015
কাস্টমসের স্থানে সার্ভিস চার্জ:Time News
কাস্টমসের স্থানে সার্ভিস চার্জ স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ১১ মার্চ, ২০১৫ ১৩:১৮:৪৭ ভবিষ্যতে রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে কাস্টমসের স্থান সার্ভিস চার্জ দখল করবে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বুধবার রাজধানীর কাকরাইলে আইডিইবি ভবনে মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন-২০১২ করদাতা উদ্বুদ্ধকরণ বিষয়ক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে রাজস্ব আদায়ের স
বচেয়ে বড় খাত হলো আয়কর। এর পরের স্থানে রয়েছে মূল্য সংযোজন কর (মূসক)। আগামীতে কাস্টমসের স্থান সার্ভিস চার্জ দখল করবে। মূসক সম্পর্কে অনেকেরই স্বচ্ছ ধারণা নেই এমন কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, অনেকেরই মূসকের বিষয়ে সঠিক ধারণা নেই। পণ্যের যথাযথ হিসাব রাখলে ব্যবসায়ীদের মূসকের পরিমাণ কমে যায়। তাই তাদের পণ্যের সঠিক হিসাব রাখার প্রতি নজর দিতে হবে। টার্নওভার কর সম্পর্কে অর্থমস্ত্রী বলেন, বর্তমানে টার্নওভার ২৪ লাখের নিচে হলে কোনো কর দিতে হয় না। এটা বাড়িয়ে ৩০ লাখের বেশি করা হবে। যদিও ব্যবসায়ীদের দাবি ৩৬ লাখ টাকা। তিনি বলেন, আমাদের দেশে কর দেওয়ার প্রবণতা কম। বর্তমানে মোট জনসংখ্যার ১১ থেকে ১২ শতাংশ মানুষ কর দেয়। যেখানে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে এই হার ১৫ শতাংশের উপরে। বাজেটের আকারের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে বর্তমানের সরকারে বাজেট ছিল ৯০ হাজার কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে তা আড়াই লাখ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে তা ৫ লাখ কোটি টাকা হবে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ, এনবিআরের সদস্য ব্যারিস্টার জাহাঙ্গীর হোসেন প্রমুখ। এএইচ
বচেয়ে বড় খাত হলো আয়কর। এর পরের স্থানে রয়েছে মূল্য সংযোজন কর (মূসক)। আগামীতে কাস্টমসের স্থান সার্ভিস চার্জ দখল করবে। মূসক সম্পর্কে অনেকেরই স্বচ্ছ ধারণা নেই এমন কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, অনেকেরই মূসকের বিষয়ে সঠিক ধারণা নেই। পণ্যের যথাযথ হিসাব রাখলে ব্যবসায়ীদের মূসকের পরিমাণ কমে যায়। তাই তাদের পণ্যের সঠিক হিসাব রাখার প্রতি নজর দিতে হবে। টার্নওভার কর সম্পর্কে অর্থমস্ত্রী বলেন, বর্তমানে টার্নওভার ২৪ লাখের নিচে হলে কোনো কর দিতে হয় না। এটা বাড়িয়ে ৩০ লাখের বেশি করা হবে। যদিও ব্যবসায়ীদের দাবি ৩৬ লাখ টাকা। তিনি বলেন, আমাদের দেশে কর দেওয়ার প্রবণতা কম। বর্তমানে মোট জনসংখ্যার ১১ থেকে ১২ শতাংশ মানুষ কর দেয়। যেখানে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে এই হার ১৫ শতাংশের উপরে। বাজেটের আকারের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে বর্তমানের সরকারে বাজেট ছিল ৯০ হাজার কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে তা আড়াই লাখ কোটি টাকা দাঁড়িয়েছে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে তা ৫ লাখ কোটি টাকা হবে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ, এনবিআরের সদস্য ব্যারিস্টার জাহাঙ্গীর হোসেন প্রমুখ। এএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment