ধরে স্যালাইন সরবরাহ নেই। এতে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া মুমূর্ষু রোগীরা পড়ছেন বিপাকে। বিশেষ করে জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা দরিদ্র মানুষজন অর্থাভাবে এই জরুরি স্যালাইন নিতে পারছেন না তাদের শরীরে। সংশ্লিষ্টরা বলছে, গত জানুয়ারির পর থেকে অনিয়মিতভাবে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে স্যালাইন সরবরাহ করা হচ্ছে। সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের ৩ নং মহিলা ওয়ার্ডে গত এক সপ্তাহ যাবত ভর্তি আছেন বৃদ্ধা টুকু দাশী (৬৫)। ভর্তির পর থেকে কয়েকটি জরুরি স্যালাইন হাসপাতালের বাইরে থেকে কিনে তার শরীরে পুশ করা হয়। কিন্তু তার পরিবারের লোকজন দরিদ্র হওয়ায় তাদের পক্ষে বাইরে থেকে স্যালাইন কেনা আর সম্ভব হচ্ছে না। একই কথা জানালো হাসপাতালে ভর্তি একাধিক রোগী ও তাদের স্বজনরা। সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডাক্তার মারুফ হোসেন বলেন, হাসপাতালে জরুরি স্যালাইন সরবরাহ না থাকায় খুবই সমস্যা হচ্ছে। অনেক দরিদ্র রোগীদের বাইরে থেকে স্যালাইন কিনে আনার মত সামর্থ্য থাকে না। এই সব রোগীদের নিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় পড়ছে ওয়ার্ডে দায়িত্বরত নার্সরা। তবে কবে নাগাদ সরবরাহ পাওয়া যাবে তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই বলে জানান তিনি। সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সহ-সভাপতি নাজমুল আহসান বলেন, ‘হাসপাতালে জরুরি স্যালাইন সরবরাহ নেই এটি আমাকে জানানো হয়নি।’ তবে জরুরিভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানান তিনি। এআর
Tuesday, March 31, 2015
যে হাসপাতালে স্যালাইন নেই:Time News
যে হাসপাতালে স্যালাইন নেই সাতক্ষীরা করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ৩১ মার্চ, ২০১৫ ১০:৩৬:৫০ বেশিরভাগ রোগীর চিকিৎসায় স্যালাইন অতীব জরুরি। বিশেষ করে মুমূর্ষু রোগীদের ক্ষেত্রে সেটা আরো বেশি জরুরি। আর সেই জরুরি ওষুধ যদি কোন হাসপাতালে না থাকে তাহলে কতটা ভোগান্তি সৃষ্টি করতে পারে তা ভুক্তভোগীরা হারে হারে বুঝতে পারেন। এমনি একটি হাসপাতালের খোঁজ মিলেছে সাতক্ষীরায়। জানা যায়, জেলার সদর হাসপাতালটি প্রায় তিন মাস
ধরে স্যালাইন সরবরাহ নেই। এতে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া মুমূর্ষু রোগীরা পড়ছেন বিপাকে। বিশেষ করে জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা দরিদ্র মানুষজন অর্থাভাবে এই জরুরি স্যালাইন নিতে পারছেন না তাদের শরীরে। সংশ্লিষ্টরা বলছে, গত জানুয়ারির পর থেকে অনিয়মিতভাবে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে স্যালাইন সরবরাহ করা হচ্ছে। সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের ৩ নং মহিলা ওয়ার্ডে গত এক সপ্তাহ যাবত ভর্তি আছেন বৃদ্ধা টুকু দাশী (৬৫)। ভর্তির পর থেকে কয়েকটি জরুরি স্যালাইন হাসপাতালের বাইরে থেকে কিনে তার শরীরে পুশ করা হয়। কিন্তু তার পরিবারের লোকজন দরিদ্র হওয়ায় তাদের পক্ষে বাইরে থেকে স্যালাইন কেনা আর সম্ভব হচ্ছে না। একই কথা জানালো হাসপাতালে ভর্তি একাধিক রোগী ও তাদের স্বজনরা। সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডাক্তার মারুফ হোসেন বলেন, হাসপাতালে জরুরি স্যালাইন সরবরাহ না থাকায় খুবই সমস্যা হচ্ছে। অনেক দরিদ্র রোগীদের বাইরে থেকে স্যালাইন কিনে আনার মত সামর্থ্য থাকে না। এই সব রোগীদের নিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় পড়ছে ওয়ার্ডে দায়িত্বরত নার্সরা। তবে কবে নাগাদ সরবরাহ পাওয়া যাবে তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই বলে জানান তিনি। সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সহ-সভাপতি নাজমুল আহসান বলেন, ‘হাসপাতালে জরুরি স্যালাইন সরবরাহ নেই এটি আমাকে জানানো হয়নি।’ তবে জরুরিভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানান তিনি। এআর
ধরে স্যালাইন সরবরাহ নেই। এতে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া মুমূর্ষু রোগীরা পড়ছেন বিপাকে। বিশেষ করে জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা দরিদ্র মানুষজন অর্থাভাবে এই জরুরি স্যালাইন নিতে পারছেন না তাদের শরীরে। সংশ্লিষ্টরা বলছে, গত জানুয়ারির পর থেকে অনিয়মিতভাবে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে স্যালাইন সরবরাহ করা হচ্ছে। সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের ৩ নং মহিলা ওয়ার্ডে গত এক সপ্তাহ যাবত ভর্তি আছেন বৃদ্ধা টুকু দাশী (৬৫)। ভর্তির পর থেকে কয়েকটি জরুরি স্যালাইন হাসপাতালের বাইরে থেকে কিনে তার শরীরে পুশ করা হয়। কিন্তু তার পরিবারের লোকজন দরিদ্র হওয়ায় তাদের পক্ষে বাইরে থেকে স্যালাইন কেনা আর সম্ভব হচ্ছে না। একই কথা জানালো হাসপাতালে ভর্তি একাধিক রোগী ও তাদের স্বজনরা। সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডাক্তার মারুফ হোসেন বলেন, হাসপাতালে জরুরি স্যালাইন সরবরাহ না থাকায় খুবই সমস্যা হচ্ছে। অনেক দরিদ্র রোগীদের বাইরে থেকে স্যালাইন কিনে আনার মত সামর্থ্য থাকে না। এই সব রোগীদের নিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় পড়ছে ওয়ার্ডে দায়িত্বরত নার্সরা। তবে কবে নাগাদ সরবরাহ পাওয়া যাবে তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই বলে জানান তিনি। সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সহ-সভাপতি নাজমুল আহসান বলেন, ‘হাসপাতালে জরুরি স্যালাইন সরবরাহ নেই এটি আমাকে জানানো হয়নি।’ তবে জরুরিভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানান তিনি। এআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment