গাজী বলেন, খালেদা জিয়া সরকারের এমন আচরণে ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তিনি বলেছেন এ কোন দেশে বাস করছি? কেন আমার বিদ্যুৎ এবং ইন্টারনেট সংযোগ কেটে দেওয়া হয়েছে। আন্দোলন অব্যাহত থাকার কথাও তাকে জানিয়েছেন খালেদা জিয়া। সাংবাদিক নেতা গাজী বলেছেন, নেত্রীর কার্যালয় পরিদর্শনে এসে দেখেছি যে পুরো বাড়িতে বিদ্যুৎ নেই। অন্ধকার। খালেদা জিয়ার সঙ্গে তার দুই নাতনি রয়েছে। সরকারের জঘন্য আচরণের জন্য আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন ও দেশের মানুষকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, সরকার রাজনৈতিক সংকটকে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা করতে ব্যার্থ হয়ে ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছে যা গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়। এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, বেগম জিয়া পুত্রশোকে শোকাহত হলেও জনগনের চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে যুক্তিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে চান। এবিষয়ে তার মনবোল অত্যন্ত সুদৃঢ় ও উজ্জিবিত। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন এসএসসি পরীক্ষার কারনে চলমান আন্দোলন স্থগিত হবে কিনা এ বিষয়ে বেগম জিয়ার সঙ্গে কোন আলোচনা হয়নি। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমাদ, বিএফইউজের মাহাসচিব এমএ আজিজ, সিনিয়র সহ-সভাপতি এএম আব্দুল্লাহ, সাংগঠনিক সভাপতি মো: শহিদুল ইসলাম, সাংবাদিক কামার ফরিদ। এর আগে খালেদা জিয়া সঙ্গে সাক্ষত শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের(ঢাবি) সাবেক উপাচার্য এমাজউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করা নিকৃষ্টতম উদাহরণ। এরকম ঘটনা পৃথিবীর কোনো সভ্য দেশে ঘটে না। সরকারের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, যারা এ ধরণের আচরন করে তারা আবার মুখে গণতন্ত্রের বুলি আউরাবেন এটি কোন ধরণের গণতন্ত্র প্রশ্ন রাখেন তিনি। তিনি বলেন, এর আগে তার (খালেদা জিয়া) ওপর মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে আহত করা হয়েছিল। এখন তো মনে হচ্ছে তাকে হত্যার চক্রান্ত চলছে। এই অমানবিক আচরণের জন্য আল্লাহ তাদের কিছুতেই ক্ষমা করবেন না। তিনি আরও বলেন, এত কিছুর পরও যদি কেউ এটাকে গণতন্ত্রের বিজয় বলে চিৎকার করে। তাহলে তাদের গণতন্ত্রের প্রথম পাঠ শিখতে হবে। খালেদা জিয়ার মনোবল দৃঢ় আছে। জাতির কাছে তিনি দোয়া চেয়েছেন বলেও জানান এমাজউদ্দিন। খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা দরকার। এটা ব্যক্তির অধিকার, যেটা সংবিধানে রয়েছে। এমএইচ/এএইচ
Sunday, February 1, 2015
এ কোন দেশে বাস করছি: খালেদা:Time News
এ কোন দেশে বাস করছি: খালেদা স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ৩১ জানুয়ারি, ২০১৫ ০৯:৪৮:৩৮ বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার কার্যালয়ের বিদ্যুৎ, স্যাটেলাইট ও ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় নিন্দা, ক্ষোভ ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী। শনিবার রাত পৌনে ৯টার দিকে গুলশান কার্যালয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে বের হওয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন।
গাজী বলেন, খালেদা জিয়া সরকারের এমন আচরণে ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তিনি বলেছেন এ কোন দেশে বাস করছি? কেন আমার বিদ্যুৎ এবং ইন্টারনেট সংযোগ কেটে দেওয়া হয়েছে। আন্দোলন অব্যাহত থাকার কথাও তাকে জানিয়েছেন খালেদা জিয়া। সাংবাদিক নেতা গাজী বলেছেন, নেত্রীর কার্যালয় পরিদর্শনে এসে দেখেছি যে পুরো বাড়িতে বিদ্যুৎ নেই। অন্ধকার। খালেদা জিয়ার সঙ্গে তার দুই নাতনি রয়েছে। সরকারের জঘন্য আচরণের জন্য আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন ও দেশের মানুষকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, সরকার রাজনৈতিক সংকটকে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা করতে ব্যার্থ হয়ে ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছে যা গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়। এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, বেগম জিয়া পুত্রশোকে শোকাহত হলেও জনগনের চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে যুক্তিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে চান। এবিষয়ে তার মনবোল অত্যন্ত সুদৃঢ় ও উজ্জিবিত। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন এসএসসি পরীক্ষার কারনে চলমান আন্দোলন স্থগিত হবে কিনা এ বিষয়ে বেগম জিয়ার সঙ্গে কোন আলোচনা হয়নি। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমাদ, বিএফইউজের মাহাসচিব এমএ আজিজ, সিনিয়র সহ-সভাপতি এএম আব্দুল্লাহ, সাংগঠনিক সভাপতি মো: শহিদুল ইসলাম, সাংবাদিক কামার ফরিদ। এর আগে খালেদা জিয়া সঙ্গে সাক্ষত শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের(ঢাবি) সাবেক উপাচার্য এমাজউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করা নিকৃষ্টতম উদাহরণ। এরকম ঘটনা পৃথিবীর কোনো সভ্য দেশে ঘটে না। সরকারের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, যারা এ ধরণের আচরন করে তারা আবার মুখে গণতন্ত্রের বুলি আউরাবেন এটি কোন ধরণের গণতন্ত্র প্রশ্ন রাখেন তিনি। তিনি বলেন, এর আগে তার (খালেদা জিয়া) ওপর মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে আহত করা হয়েছিল। এখন তো মনে হচ্ছে তাকে হত্যার চক্রান্ত চলছে। এই অমানবিক আচরণের জন্য আল্লাহ তাদের কিছুতেই ক্ষমা করবেন না। তিনি আরও বলেন, এত কিছুর পরও যদি কেউ এটাকে গণতন্ত্রের বিজয় বলে চিৎকার করে। তাহলে তাদের গণতন্ত্রের প্রথম পাঠ শিখতে হবে। খালেদা জিয়ার মনোবল দৃঢ় আছে। জাতির কাছে তিনি দোয়া চেয়েছেন বলেও জানান এমাজউদ্দিন। খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা দরকার। এটা ব্যক্তির অধিকার, যেটা সংবিধানে রয়েছে। এমএইচ/এএইচ
গাজী বলেন, খালেদা জিয়া সরকারের এমন আচরণে ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তিনি বলেছেন এ কোন দেশে বাস করছি? কেন আমার বিদ্যুৎ এবং ইন্টারনেট সংযোগ কেটে দেওয়া হয়েছে। আন্দোলন অব্যাহত থাকার কথাও তাকে জানিয়েছেন খালেদা জিয়া। সাংবাদিক নেতা গাজী বলেছেন, নেত্রীর কার্যালয় পরিদর্শনে এসে দেখেছি যে পুরো বাড়িতে বিদ্যুৎ নেই। অন্ধকার। খালেদা জিয়ার সঙ্গে তার দুই নাতনি রয়েছে। সরকারের জঘন্য আচরণের জন্য আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন ও দেশের মানুষকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, সরকার রাজনৈতিক সংকটকে রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা করতে ব্যার্থ হয়ে ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছে যা গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়। এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, বেগম জিয়া পুত্রশোকে শোকাহত হলেও জনগনের চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে যুক্তিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে চান। এবিষয়ে তার মনবোল অত্যন্ত সুদৃঢ় ও উজ্জিবিত। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছেন এসএসসি পরীক্ষার কারনে চলমান আন্দোলন স্থগিত হবে কিনা এ বিষয়ে বেগম জিয়ার সঙ্গে কোন আলোচনা হয়নি। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমাদ, বিএফইউজের মাহাসচিব এমএ আজিজ, সিনিয়র সহ-সভাপতি এএম আব্দুল্লাহ, সাংগঠনিক সভাপতি মো: শহিদুল ইসলাম, সাংবাদিক কামার ফরিদ। এর আগে খালেদা জিয়া সঙ্গে সাক্ষত শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের(ঢাবি) সাবেক উপাচার্য এমাজউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করা নিকৃষ্টতম উদাহরণ। এরকম ঘটনা পৃথিবীর কোনো সভ্য দেশে ঘটে না। সরকারের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, যারা এ ধরণের আচরন করে তারা আবার মুখে গণতন্ত্রের বুলি আউরাবেন এটি কোন ধরণের গণতন্ত্র প্রশ্ন রাখেন তিনি। তিনি বলেন, এর আগে তার (খালেদা জিয়া) ওপর মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে আহত করা হয়েছিল। এখন তো মনে হচ্ছে তাকে হত্যার চক্রান্ত চলছে। এই অমানবিক আচরণের জন্য আল্লাহ তাদের কিছুতেই ক্ষমা করবেন না। তিনি আরও বলেন, এত কিছুর পরও যদি কেউ এটাকে গণতন্ত্রের বিজয় বলে চিৎকার করে। তাহলে তাদের গণতন্ত্রের প্রথম পাঠ শিখতে হবে। খালেদা জিয়ার মনোবল দৃঢ় আছে। জাতির কাছে তিনি দোয়া চেয়েছেন বলেও জানান এমাজউদ্দিন। খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা দরকার। এটা ব্যক্তির অধিকার, যেটা সংবিধানে রয়েছে। এমএইচ/এএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment